কাজিরাঙ্গ তে পর্যটকরা গণ্ডার দেখতে আসেন সেখানেও এক মাদ্রাসা খুলে দেওয়া হল : হিমন্ত বিশ্ব শর্মা
অমল গুপ্ত গুয়াহাটি : অসম বিজেপি সরকার না থাকলে অসমের জন বিন্যাস পাল্টিয়ে দেওয়া হত।মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা এই অভিযোগ করে বলেন লখিমপুরের জন বিন্যাস পরিবর্তন ঘটাতে দক্ষিণ শালমারা করিমগঞ্জ থেকে মুসলিম মানুষ এসে বসতি গড়ে তোলে।এক রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের দিকে আঙুল তোলেন মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যে বনমন্ত্রী থাকা কালে তার সময় কাজিরাঙ্গার জনবিনিয়াস পাল্টিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত শুরু হয়। সেই আর্ন্তজাতিক পর্যায়ের উদ্যানে এর কাছে এক মাদ্রাসা খুলে দেওয়া হল। তিনি বর্তমান কংগ্রেস সংসদ রকিবুল হোসেনের দিকে আঙুল তোলেন। বলেন রাজ্যের বনভূমি সহ ৮লাখ হেক্টর সরকারি জমি বেদখল হয়ে গেছে। অসমে র মত পশ্চিমবঙ্গে উচ্ছেদ অভিযান চালালে ওই রাজ্যে আগুন জ্বলে যেত ,ওই রাজ্যে মায়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিম দের ও রাজ্যে অনুপ্রবেশে উৎসাহ দেওয়া হয় বলে বিরোধী রাজ নৈতিক দল গুলো অভিযোগ করে আসছে। পরিস্থিতি ভয়াবহ। ৩০ শতাংশ বেশি মুসলিম জনগোষ্ঠীর ভরসা তৃনমূল সরকারের মসনদ রক্ষা করছে।অসম ৩০ শতাংশ বেশি মুসলিম জনগোষ্ঠীকে কংগ্রেস ,বামপন্থী দল সমর্থন করছে। পশ্চিমবঙ্গেও কংগ্রেস বামপন্থী দলগুলো মুসলিম জনগোষ্ঠী কে সমর্থন করছে। দুই রাজ্যে জ ন বিন্যাস দ্রুত পাল্টাচ্ছে।। দল গুলো ধর্ম নিরপেক্ষ নীতি কথা বললেও বাস্তবে হিন্দু মুসলিম বিভাজন বেড়েই চলছে। অসম বিধানসভার উপাধ্যক্ষ ডাক্তার মোমিন আমিন অভিযোগ করেন কংগ্রেস অসমের সংখ্যালঘু দের নিয়ে রাজনীতি করছে। রকিবুল হোসেন ,সভাপতি গৌরব গগৈ ভূমিপুত্র দের নিয়ে চিন্তা নেই।অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশীদের নিয়ে বিভাজনের রাজনীতি করছেন।
কোন মন্তব্য নেই