Header Ads

আমেদাবাদ বিমান দুর্ঘটনা দূষণ

আমদাবাদে দূষণপ্রবাহ জরিপের প্রস্ততি

 আমদাবাদের বিমান দুর্ঘটনাস্থলের মাটি, জলে দূষণ নিয়ে আগের আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে এ বার নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ। পর্ষদ সূত্রের খবর, এ বিষয়ে স্থানীয় পুর প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হবে। প্রশাসন ও পর্ষদের যৌথ দল বিষয়টি দেখবে। এ বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করা হলে গুজরাট দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের এক শীর্ষ কর্তা বলেন, "মাটি-জলের দূষণের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে। এ  বিষয়ে স্থানীয় পুর প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করে পদক্ষেপ করা হবে।"
     ঘটনাস্থলের সম্ভাব্য দূষণ নিয়ে উদ্বেগ শোনা গিয়েছে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশের কথাতেও। এ প্রসঙ্গে উঠে এসেছে ২০০১ সালের ওয়ল্ড ট্রেড সেন্টারে 
 বিমান হানার ঘটনাও। ওই বিমান হানায় প্রাণহানি, ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াও হামলা-পরবর্তী দূষণের সুদূরপ্রসারী প্রভাব ছিল বলে জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। যেমন আমেরিকার ড্রেক্সেল বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড অক্যুপেশনাল হেলথ-এর ইমেরিটাস অধ্যাপক আর্থার ফ্র্যাঙ্ক বিমান দুর্ঘটনাজনিত দূষণ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের অন্যতম। তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে ৯/১১ হামলার প্রসঙ্গে টেনে তিনি জানান, বিমান হানায় ক্ষতিগ্রস্ত বহুতলের আগুনের ধোঁয়ায় বিষাক্ত উপাদান তৈরি হয়ে চারদিকে মিশেছিল। অনেক কিছুই পুরোপুরি পোড়েনি, ধিকিধিকি আগুনে দীর্ঘ সময় ধরে জ্বলেছিল। আর্থারের কথায়, "ওই অসম্পূর্ণ দহন দূষণের মাত্রা ভয়ঙ্কর ভাবে বাড়িয়ে তোলে। আমদাবাদের বিমান দুর্ঘটনার ক্ষেত্রেও একই দূষণের আশঙ্কা রয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.