মুখের চামড়া সুন্দর করার উপায়
আয়ুর্বেদের দেখানো পথে
মৌমিতা দাস
রুপ হবে, ব্রণ-মেচেতার দাগ, এজস্পট, রোদে পোড়া ভাব - কিছু থাকবে না। আজকের প্রজন্মের লক্ষ্য সেটাই। এখন সোন্দর্য শিল্প যে কোনও প্রডাক্টকে সামগ্ৰিক দৃষ্টিভঙ্গিতে বিচার করে। অর্থাৎ একটি বিশেষ কাজ করলেই চলবে না, তাকে অলরাউন্ডার দক্ষতা দেখাতে হবে। তাই ঝোঁক এখন এমন প্রসাধনীর দিকে যা অনেক রকম কাজে লাগে, ত্বকের ক্ষতি করে না, পরিবেশবান্ধব। তাই ওয়েলনেস না, পরিবেশবান্ধব। তাই ওয়েলনেস রেঞ্জেও এমন প্রডাক্টের চল হয়েছে যা ত্বকের মাইক্রোবায়োমের ভারসাম্য রক্ষা করে।
এই ডার্মোকসমেটিকসের ধারণাটা নতুন। এ ক্ষেত্রে ত্বকের কোনও বিশেষ সমস্যাকে নির্মূল করা হয়। প্রসাধনীর চেয়ে ওষুধের গুণই বেশি। তবে চেহারার সৌন্দর্য ধরে রাখতেও সাহায্য করে। এতে অ্যক্টিভ উপাদান থাকে। তাই দিনের শেষে এগুলি সবাই রাসায়নিক। প্রাকৃতিক উপায়ে সোন্দর্য ও চিকিৎসাকে মিলিয়ে কিন্তু পথটা প্রথম দেখিয়েছিল আয়ুর্বেদই। দীর্ঘমেয়াদি ক্ষেত্রেও তার কোনও কুফল নেই। ডার্মোকসমেটিকস এখন মানুষের খুব পছন্দ। তবে এর মূল নীতিগুলি কিন্তু বহু যুগ ধরেই আয়ুর্বেদের মধ্যে দেখা গিয়েছে। তা হল, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ব্যতিরেকে রুপ-যৌবনের দেখভাল।
কোন মন্তব্য নেই