Header Ads

ভূমির অধিকার থেকে বঞ্চিত বাঙালি রা

হোজাই জেলায় ভূমির অধিকার রক্ষায় মিশন বসুন্ধরা থেকে বাঙালিরা সম্পূর্ণভাবে বঞ্চিত। জনগণ ক্ষুব্ধ। তবে কি বাঙালিরা ভূমিপুত্র নয়?

বিপ্লজিৎ দেব, লংকা, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ভূমিপুত্রদের ভূমি রক্ষার উদ্দেশ্যে মিশন বসুন্ধরার ২.০ অভিযানের অংশ হিসেবে আসাম সরকারের পক্ষ থেকে ইতিমধ্যে হোজাই জেলায় পরপর দুইটি অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মিশন বসুন্ধরার অধীনে ভূমিপুত্রদের হাতে জমির পাট্টা তুলে দেওয়া হয় । সম্প্রতি লঙ্কা শহরের পার্শ্ববর্তী কাকীতে এক অনুষ্ঠানে অসমের আবগারি,মীন ইত্যাদি বিভাগের মন্ত্রী তথা হোজাই জেলার অভিভাবক মন্ত্রী পরিমল শুক্ল বৈদ্য নিজে উপস্থিত থেকে ১৭৬৭ জন হিতাধীকরির হাতে ভূমির পাট্টা তুলে দেন। এখনো পর্যন্ত বিভিন্নভাবে জানতে পারা গেছে ১০০ শতাংশের মধ্যে একজন ও বাঙালি হিতাধীকারি জমির পাট্টা পাননি বলে এই প্রতিবেদকের কাছে অনেকেই মত প্রকাশ করেছেন। যদিও 100% মধ্যে দুই একজন বাঙালি পেয়েছেন তার কোন সঠিক তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি।এই প্রতিবেদকের কাছে বিভিন্ন জন বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করে বলেন যে, তবে কি বাঙালিরা ভূমিপুত্র নন ? বাঙালি অধ্যুষিত হোজাই জেলায় বাঙালিরাই আজ বঞ্চিত। স্থানীয় বিজেপি নেতাকর্মীরা নিজেদের দলীয় পদবী থাকে বঞ্চিত হওয়ার ভয়ে এই সম্পর্কে মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছেন । অনেকে বলেন 'ভরপুর নথিপত্র জমা দিয়েছি, অনেক বুক ভরা আশা নিয়ে সরকারের কাছে আবেদন করেছিলাম জমির পাট্টা পাওয়ার আশায় কিন্তু কোন ফল হয়নি' । আবার অনেকে মনের ক্ষুভ প্রকাশ করে বলেন 'হোজাই জেলায় দুইজন বাঙালি বিধায়ক, তাছাড়া জেলার অভিভাবক মন্ত্রী বাঙালি হওয়া সত্বেও জেলায় বাঙালিরা  জমির পাট্টা থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণ খুঁজে পাচ্ছি না '। তার পাশাপাশি অনেকেই ক্ষুব প্রকাশ করে  বলেন 'বিভাগীয় আধিকারিকদের জন্যই এমনটা হয়েছে অসম সরকারের কোন দোষ নে�

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.