Header Ads

পাকিস্থানের জেলে বন্দী নগাঁও এর মহিলা আফগানিস্তান যাবার পথে ধৃত

পাকিস্তানের জেলে বন্দী নগাঁত্তের মহিলা।
বৈধ নথি পত্র ছাড়াই আফগানিস্তানে যেতে থাকা অবস্থাতে ধরা পরে পাকিস্তানে।
সুনীল রায় নগাঁও ৫জানুযারী :-নগাঁও শহরের বড়বাজারের এক স্বামীহারা মহিলা পাকিস্তানের কুযেটার জেলে বন্দী হয়ে আছে নগাঁত্তের মহিলা জন।নাম যাহিদা বেগম ওরফে মাইনা। জানতে পারা মতে, নগাঁত্তের ডিমরুগুরির নত্তম বালিভুঁই পানীগাঁত্তের আরিফা বেগমের কণ্যাযাহিদা বেগমের বিয়ে হয়েছিল নগাঁও শহরের বরবাজারের মোহম্মদ মহচিন  খান নামের একজন ব্যবসায়ীর সাথে। স্বামীর মৃত্যুর পর উত্তরাধিকারী সূত্রে তিনি লাভ করেছিলেন নগাঁও শহরের মধ্যপ্রান্তে এক কোটি ৬০লাখ টাকার সম্পত্তি। অবশ্যে তার স্বামীর মৃত্যুর পর সেলিম খান‌ নামের অন্য এক ব্যক্তির সহিত সম্পর্ক গঢ়ে তুলা এবং দুই জনে বিগত দের বছর ধরে একসাথে ছিল।সাথে যাহিদার একটি পুত্র সন্তান ফাইজ খান ও ছিল।গত এক নভেম্বরে তিনি নগাঁও শহরের বরবাজারে মাটি এবং প্রকান্ড প্রসেনজিৎ দত্ত নামের একজন ব্যবসায়ীর কাছে বিক্রি করে। প্রসেনজিৎ দত্তে এই সম্পর্কে আজ সাংবাদিকের কাছে বলেন যে " যাহিদা বেগমে তার সম্পত্তি সমূহের ত্রিশ লাখ টাকারে একটি ফ্লেট ইতিমধ্যে বিক্রী করে টাকা আদায় করেছে।বাকীধন এক কোটি ২০লাখ টাকার ভিতরে ৬০লাখ টাকা গত এক নভেম্বর আদায় করেছে।আমি শুনা মতে সেই ধন‌নিয়ে তিনি সেলিম খানের সহিত আফগানিস্তানে যাওয়ার সময়ে পাকিস্তানের সেনার হাতে ধরা পরে নাবালক পুত্রের সহিত। তাদের হাতে কোনো বৈধ নথিপত্র ছিল না।গত ২৬নভেম্বর হতে মহিলা জনে বন্ধী হয়ে আছে পাকিস্তানের জেলে। মহিলা জনে প্রথমে তার জীয়রী এবং নাতিকে পাকিস্তানের হতে উদ্ধারের পদক্ষেপ গ্ৰহন করতে নগাঁও সদর পুলিশ থানাতে এক এজাহার দাখিল করে ২৭নভেম্বরে। কিন্তু কোনো সুফল নাপাওয়াতে অবশেষে ন্যায় চেয়ে দিল্লী উচ্চ ন্যায়ালয়ের কাছ চেপেছে যাহিদার মাতৃ আজিফা খাতুন।
উল্লেখ্য যে গত ৩০নভেম্বরে পাকিস্তানের একটি অচিনা নম্বর হতে ফোন আসে যাহিদার মাতৃ অজিফা খাতুনের কাছে। জানতে পারা মতে,তারকাছে ফোনটি পাকিস্তানস্থিত ভারতীয় দৃতবাসের হতে এসেছিল।তখন হতে জানতে পারে যে তার জীয়রী এবং নাতি পাকিস্তানের কারাগারে বন্দী হয়ে থাকার কথা।আন্যদিকে মহিলা জনের অধিবক্তা দিল্লী উচ্চ ন্যায়ালয়ের সন্তোষ কুমার সুমনে এই সম্পর্কে পাকিস্তান স্থিত ভারতীয় দৃতবাসকে আইনী জাননী প্রেরন করে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.