Header Ads

শিশুর চরিত্র গঠনে মায়ের ভূমিকা বিরাট বললেন মৃনালিনী দেবী

নগাঁও জেলা সাহিত্য সভার সোনালী জয়ন্তী উৎসবের অন্তিম অনুষ্ঠান।
শিশুর চরিত্র গঠনের মাতৃর ভূমিকাকে কেউ না করতে পারবেনা- মৃণালিনী দেবী।
সুনীল রায় নগাঁও ৩ডিসেম্বর :- নারী সকলেই হলো্ আমাদের মূল সম্পদ। নারীসকলে সমাজ এবং দেশকে সঠিক ভাবে এগিয়ে নিতে হবে।এই মন্তব্য অসম সাহিত্য সভার উপ সভাপতি মৃণালিনী দেবীর।নগাঁও শহরের কলং নদীর পারে নেহেরু বালিতে সাহিত্য চার্য যজ্ঞেশ্বর শর্মা ক্ষেত্রে গতকাল হতে তিন দিন করে অনুষ্ঠিত হ ওয়া নগাঁও জেলা সাহিত্য সভার সোনালী জয়ন্তী উৎসবের অন্তিম অনুষ্ঠানের আজ ছিল দ্বিতীয় দিনে " আকাশ অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করে দেওয়া ভাষণে এই মন্তব্য করে অসম সাহিত্য সভার উপ- সভাপতি মৃণালিনী দেবীযে বলেন যে আভিজাতার মধ্য হতে বের হয়ে এসে আমি দেশের উন্নতি সাধন করতে হবে ।প্রসঙ্গ ক্রমে তিনি বলেন যে প্রাচীন ভাষা , সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিল্পকলাএই সকল গুলির তত্ব কথা আমাদের সকলের জানতে হবে ।শুধু রাজনীতি, সমাজনীতি, গৃহস্থলি করলেই হবেনা বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন যে - প্রাচীন আদর্শ মহিলা সকলের আদর্শরে আমাদের মহিলা সকল এগিয়ে যেতে হবে। কিন্তু প্রাচীন এই আদর্শ মহিলা সকলের কথা কেউ বলতেচায়না। নতুন প্রজন্মকে তাহানির মহিয়সী নারী সকলের বিষযে অবগত করাটি প্রয়োজন বলে উল্লেখ করে মৃণালিনী দেবীয়ে বলেন যে - শিশুর চরিত্র গঠনে মাতৃর ভূমিকাকে কেউ না করতে পারবেনা। প্রাচীন কালে সীতা,গন্ধারী, কুস্তী , দ্রোপদীএই সকল মহিয়সী নারী সকলের কথা উল্লেখ করে বলেন যে - এই সকল নারী আজ ও সকলের জন্য আদর্শ হয়ে আছে। বিশেষ করে সীতার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন যে - ভারতবর্ষে সীতার মত আদর্শ মহিলা চায়।এই মহিয়সী নারী সকলের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে নিজের নিজের উন্নতির পথে আমরা সকলে অগ্ৰসর হতে হবে।অধ্যাযনে গুরুত্ব দিলে মনে পবিত্র হয়। প্রাচীন ঋষি মুনি সকল ছিল দ্রষ্টা এবং সৃষ্টা।স্তরের উপর নির্ভর করে তারা সাহিত্য সৃষ্টি করেছিল প্রদীপ প্রজ্বলনের উদ্দেশ্য হলো অনুষ্ঠানের‌ শুভারম্ভ করা।এইটি আমাদের পরম্পরা এবং লোকাচার।বুজতে না পারলে ও এই পরম্পরা অব্যাহত আছে।নগাঁও জেলা সাহিত্য সভার সভাপতি পরাণ কুমার বরুয়ার সভাপতিত্ব করা অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাহিত্যিক তথা রাজ্যসভার প্রাক্রন সাংসদ ড: জয়শ্রী গোস্বামী মহন্তে ভাষন করে। এই সভাতে নগাঁও জেলা সাহিত্য সভার উপ - সভাপতি খগিত মহন্ত, সমাজকর্মী বিনোদ খেটাযত সাংবাদিক হেমেন কুমার দাস, জীতেন বরকটকীভাষন প্রদান করে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.