কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মচারিদের ২৮ শতাংশ ডি এ ঘোষণা, বাকিরা কি করবে?
নয়া
ঠাহর প্রতিবেদন, গুয়াহাটি : দেশে তেলের দাম ১০০ টাকা
লিটার ছুইছে, সরিষা
তেল লিটার ২০০ টাকা
ছাড়িয়েছে, আলু ৩০ টাকা কেজি, ১৫০ টাকার
নীচে কোনো ডাল নেই। চিনির কেজি ৪৫ টাকা
কেজি, ৫০/৬০ টাকা
কেজি আটার দাম। সাদা
বাজারে কেরোসিন তেল পাওয়া যায় না। কালো
বাজারে ১০০ টাকা লিটার।
সবুজ সবজি, মাছ,
মাংস, ডিম প্রভৃতি আকাশ
ছোঁয়া দাম। সাধারণ
মধু, প্রেসারের ট্যাবলেট, চ্যাবন
প্রাস সব ধরণের ঔষুধ যাত্রা ছাড়া দাম। বাজারে
পরিশুদ্ধ জল পাওয়া যায় না। বাজারের বোতল বন্ধী জলে কিট, নদীর জল দূষিত, সবুজ
শাক সবজি, মাছ মাংস সব হাই
ব্রিড, কেমিক্যাল যুক্ত ইনজেকশন
দেওয়া পাঁঠার মাংস। ইউরিয়া মেশানো জলে মাছ, একটি
ডিমের দাম ৭/৮ টাকা। সাধারন গরিব মানুষ
কেন্দ্রীয় সরকারের মাসে মাথাপিছু
৫ কেজি চাল গম পেলেও
ভালোভাবে বেঁচে থাকার শান্তিতে মরার কোনো পথ নেই। সরকারি হাসপাতালে ঔষধ নেই,
বেসরকারি হাসপাতালে গেলে গলা কাটা। দেশের প্রায় ৫০ লাখ
কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ২৮ শতাংশ
ডি এ বাড়ানো হল, ৬৪ লাখ
পেনশনভোগীরা বর্ধিত হারে পেনশন পাবে। তারা শান্তিতে অন্তত মরতে পারবে কিন্তু আম
জনতা! প্রতি
মুহুর্তে সংগ্রাম আর লড়াই রক্ত
ঘাম পরিশ্রম। তারা কি শান্তিতে মরতে পারবে?
কোন মন্তব্য নেই