Header Ads

রজনীগন্ধার পবিত্র ফুলে ঢাকা পড়ে গেছেন অরবিন্দ

নয়া ঠাহর,কলকাতা:শ্বেত শুভ্র রজনীগন্ধার পবিত্র  ফুলে ঢাকা পড়ে গেছেন  অরবিন্দ।  আজ23 মে রোববার তার সার্ধ্যানুষ্ঠানে  শুধুই  ফুল আর ফুল। সব  অপবিত্রতা সব  কালিমা  ঢেকে গেছে।কোনো মলিনতা ছুঁতে পারেনি আমাদের সবার প্রিয় কালুদাকে। অরবিন্দ  ভট্টাচার্য  এক যুগ কে আগলে রেখে ছিলেন। মূল্যবোধ,সততা  ,জীবন বোধ  সব আজ অতীত, এক যুগের অবসান হল। চার পাশে অবক্ষয়  ,অমানবিকতার মাঝে বড়  বেমানান ছিলেন কালুদা। কান্দি জেল রোডের অভিবাবক স্বরূপ  অরবিন্দ ভট্টাচার্য ছিলেন কারো কাছে কালুদা ,কারও কাছে মাস্টারমশাই, কারো কাছে শুধুই দাদা।  60 এর দশক,  জেলরোড পাড়ার কাঁদরের পাড়ে বিরাট  খড়ের ঘর  নারকেল  ,আম,  নানা গাছ গাছাড়ায়   ঢাকা পবিত্র   সবুজ স্নিগ্ধতা চার পাশে বড় শান্তির আস্তানা ছিল আমাদের শিশুকালে। আছে কিনা জানিনা এক করম চা গাছের তলে মাটির মেঝেতে বসে এই  প্রতিবেদক  ক্লাস 4,5 শ্রেণীর   বই  পড়ত। আমার গুরু মাস্টার  মশাই কালুদা।লুঙ্গি পরে পা মুড়িযে বসতেন। সাদা ধপধোপে শাড়ি পড়ে মাসিমা  সকালের  চা আর রুটি খেতে দিতেন।  এই  প্রতিবেদকের   বাবা  শিক্ষক রমা নাথ গুপ্তের সঙ্গে পরম আত্মীয়ের   সম্পক ছিল। রক্তের     সর্ম্পক র থেকেও উর্দ্ধে।     বড়  অনটন  অভাব  এর  মাঝে ভরপুর জীবন ছিল সততা মূল্যবোধের  অনুশীলন জীবন   চর্চা ছিল।আজ  সব অতীত। এখন টাকা পয়সা, বৈভব বিলাসিতা , হিংসা  ,ঘৃণা , সব মানুষের জীবনের অঙ্গ হয়ে গেছে।যেখানে সব আছে নেই মূল্যবোধ,নেই সততা। সেই  মহান জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটে গেল। এক সোনালী যুগের অবসান হল। সেই কালুদার আত্মার  শা




ন্তি কামনা করে।(    ছবি মোনা লিসা)

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.