Header Ads

রাজ্যে করোনা সংক্রমণে মৃত্যু 'শূন্য'! নতুন আক্রান্ত ১৫০

 


নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, গুয়াহাটিঃ অসমে আজ করোনা সংক্রমণে কোন ব্যক্তির মৃত্যু হয়নি। রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডক্টর হিমন্ত বিশ্ব শর্মা সোশ্যাল মিডিয়ায় একথা জানিয়েছেন।

অন্যদিকে, অসমে স্বাস্থ্য বিভাগ আজ সম্পন্ন করা মোট ২০৭৭৮ টি করোনা পরীক্ষার মধ্যে ১৫০ জনের দেহে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি ধরা পড়ে।

তদুপরি রাজ্যের বিভিন্ন চিকিৎসালয় এবং হোম আইসোলেশনে থাকা ১৪২ জন কোভিড সংক্রমিত ব্যক্তি আজ সংক্রমণ সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন। এর ফলে রাজ্যে করোনা থেকে আরোগ্য লাভের হার ৯৭.৯৮ শতাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে।

অসমে বর্তমান সময় পর্যন্ত মোট ২১২১৭১ জন ব্যক্তি করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ২০৭৯০৫ জন ব্যক্তি।

স্বাস্থ্য বিভাগের অবিরত চেষ্টা এবং অসমের জনগণের সহযোগিতার জন্যে বর্তমান রাজ্যে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা ৩২৮৫।

অসমে এ পর্যন্ত ৯৭৮ জন কোভিড আক্ৰান্ত প্রাণ হারিয়েছেন। রাজ্যে মৃত্যুর হার হচ্ছে ০.৪৬ শতাংশ।

পশ্চিমবঙ্গ গত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৫২৮ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। 

এ নিয়ে রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৪ লক্ষ ৬৬ হাজার ৯৯১ জন। সুস্থ হয়েছেন ৪ লক্ষ ৩৪ হাজার ৬৭ জন রোগী সুস্থও হয়েছেন। 

বর্তমান দেশে মোট করোনা রোগীর সংখ্যা ৯২ লক্ষ ৬৬ হাজার ৭০৫ জন।

শীত ভারতের কোন কোন রাজ্যে বেশ ভালোই পড়েছে।

ধারাবাহিকভাবে হলেও ঠাণ্ডা পড়ার সাথে সাথে বাড়ছে সংক্রমণ। এদিকে, ভ্যাকসিনের জন্যে চলছে প্রচেষ্টা! 

মাস্কময় গেল গোটা বছরটা! এখনো বাগে আনা গেল না করোনাকে! বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, ভ্যাকসিন এলেও আমাদের সাবধান থাকতেই হবে! কারণ টিকাও এত সহজে এই মারণ ভাইরাসকে বধ করতে পারবে না। ফলে সাবধানতা হিসেবে সর্বপ্রথম আমাদের গুরুত্ব দিতেই হবে মাস্কের দিকে। এছাড়াও কোন জনসমাগমে না যাওয়া। বাইরে থেকে এসেই আগে হাত-মুখ ধোয়া এবং জামাকাপড় প্রতিদিন ধুয়ে ফেলা! 

করোনাভাইরাস এখনও পর্যন্ত ভারতে মারা গেছেন ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ২২৩ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে মারা যাওয়ার সংখ্যা ৫০০-র উপর চলে গেছে। সংখ্যাটা ৫২৪।

এদিকে এখনো পর্যন্ত ভারতে মোট করোনা সারিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেছেন ৮৬ লক্ষ ৭৯ হাজার ১৩৮ জন।

যা গোটা বিশ্বের মধ্যে সর্বোচ্চ। ভারতের মোট কোভিড আক্রান্তের সাড়ে ৯৩ শতাংশই সুস্থ হয়ে উঠেছেন। 

গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা আক্রান্তের চাইতে কম। ৩৬ হাজার ৩৬৭ জন। এদিকে সক্রিয় রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.