Header Ads

এআইইউডিএফ-কংগ্রেস সমঝোতা ৯০ শতাংশ হয়ে গেছে, তরুণ গগৈয়ের দাবিকে সমর্থন করলেন আমিনুল ইসলাম জানান দিল্লিতে প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে

অমল গুপ্ত, গুয়াহাটি : কংগ্রেস এবং এআইইউডিএফ  দল  নিজেদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে রাজ্যসভার একজন প্রার্থীকে জেতানোর সুযোগ দিতে ব্যর্থ হওয়ায় সাংবাদিক অজিত ভুঁইয়াকে রাজ্যসভার প্রাথী করে দুটি দলে সমঝোতা হয়। অজিত জিতেও যায়। পরবর্তীতে  বি টি সি নির্বাচনে  সমঝোতা করে নির্বাচনে লড়াই করার সিদ্ধান্ত হয়। তখন  এ আই ইউ ডি এফ  প্রধান  বদরুদ্দিন আজমল বলেছিলেন, এই  সমঝোতা আগামী ২০২১ সালের বিধানসভার নির্বাচন পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈ আজ দুটি দলের সমঝোতা ৯০ শতাংশ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করে এ আই ইউ ডি এফ দলের সাংগঠনিক সাধারণ  সম্পাদক আমিনুল ইসলাম বলেন, প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী নতুন কথা বলেননি। দুটি  দলের মধ্যে নির্বাচনী সমঝোতা নিয়ে দিল্লি পর্যায়ে প্রাথমিক আলোচনা শুরু হয়েছে। দুটি দলের অনেক নেতা দুটি  দলের  মধ্যে  সমঝোতা নিয়ে আলোচনা চালাচ্ছেন। সভাপতি বদরুদ্দিন আজমলের সবুজ সংকেত আছে বলেই  তা সম্ভব হচ্ছে। তবে সরকারিভাবে এখনো আলোচনা শুরু হয়নি। দিল্লিতে কংগ্রেস দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনায়    সমঝোতা নিয়ে বিস্তারিত জানাতে রাজি হলেন না। তবে একটা কথা পরিষ্কার, দুটি দলে আসন  সমঝোতা নিয়ে যদি ঐকমত্যে পৌঁছনো সম্ভব হয় তবে নির্বাচনী সমঝোতা হবেই। আজ তরুণ গগৈ বলেছেন, এ আই ইউ ডি এফ বা কংগ্রেস আগামী নির্বাচনে এককভাবে সরকার গড়তে পারবে না। এমনকি বিজেপি ও পারবে না। তারা  সরকারিভাবে নয় প্রাথমিকভাবে আলোচনা করেছে। শুধু  এ আই ইউ ডি এফ নয়  সি পি এম, সি পি এম এল দলের সঙ্গেও সমঝোতা করবে তবে আসু বা অজিত ভূঁইযার দলের সঙ্গে সমঝোতা করবে না। 'কা' বিরোধী  দলগুলোকে সঙ্গে নিয়ে আগামী নির্বাচনে মিত্রতা গড়ে তোলা হলে বিজেপি আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.