UNSC-তে চীন-পাকিস্তানের ভারত বিরোধী প্রস্তাবকে উড়িয়ে দিল আমেরিকা-জার্মানি !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে (UNSC) আমেরিকার আর জার্মানি ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে পাকিস্তান আর চীনকে কড়া বার্তা দিল। করাচি স্টক এক্সচেঞ্জে হওয়া সন্ত্রাসী হানা নিয়ে পাকিস্তানের তরফ থেকে চীন সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে বিবৃতি জারি করে প্রস্তাব এনেছিল। যদিও, আমেরিকা ভেটো দিয়ে চীনের এই প্রস্তাবকে পাস করতে দেয়নি।
এর আগে, জার্মানির জন্যে এই প্রস্তাব আটকে ছিল। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান আর বিদেশ মন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি এই সন্ত্রাসী হানার জন্যে ভারতকে দায়ি করেছিল। আমেরিকা আর জার্মানি এই অভিযোগ সরাসরি উড়িয়ে দিয়ে জানিয়ে দিয়েছিল-- তাদের বিবৃতি বা প্রস্তাবে যেন ভারত বিরোধী কোন কথা না
থাকে !
সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে (UNSC) সন্ত্রাসী হানার নিন্দা করে বিবৃতি পেশ করা স্বাভাবিক ঘটনা, কিন্তু যেহেতু এই প্রস্তাব চীনের তরফ থেকে পেশ করা হয়েছিল সেহেতু স্পষ্টতঃই ভারত বিরোধী ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। আর এই কারণে আমেরিকা এই পুরো পড়ে দেখার জন্য সময় চায়।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সংসদে করাচি স্টক এক্সচেঞ্জে হওয়া সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে ভারতকে দায়ি করেছিলেন। ইমরান খান বলেছিলেন যে, এতে কোন সন্দেহ নেই যে এই হামলার পিছনে ভারতের হাত রয়েছে। এর আগে বিদেশ মন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি বলেছিলেন যে, ভারত পাকিস্তানে শান্তি কায়েম হোক সেটা চায় না আর সেই কারণে চীন-ভারত সীমান্ত বিবাদ থেকে নজর ঘোরাতে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে। যদিও, পাকিস্তান আর চীনের শত প্রচেষ্টার পরেও সুরক্ষা পরিষদে ভারত বিরোধী প্রস্তাব উল্লেখ করা যায়নি জার্মানি আর আমেরিকার জন্য।
পাকিস্তানের অভিযোগের পর সংযুক্ত রাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে বয়ান জারি করার পিছনের ষড়যন্ত্র না বুঝেই যদি এই বয়ানকে পাশ করানো হত, তাহলে ভারত সমস্যায় পড়ে যেত। পাকিস্তান আর চীনের জোটের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করার জন্য আমেরিকা এগিয়ে এসে ভারতকে সাহায্য করে আর প্রস্তাব পাশ করার আগে সময় চেয়ে বসে। চীনের তরফ থেকে এই প্রস্তাব ‘নীরব পদ্ধতি” অনুযায়ী আনা হয়েছিল। যদি কোন সদস্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপত্তি না পেশ করত, তাহলে এই প্রস্তাব পাশ হয়ে যাওয়া প্রায় নিশ্চিত ছিল।
সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে সবার আগে জার্মানি এই ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে আর প্রস্তাবে আলোচনা করার জন্য ১ জুলাই সকাল ১০ টা পর্যন্ত সময় চায়। এরপর আমেরিকাও সময় চায় আর যার ডেডলাইন দুপুর ১ টা পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়। সুত্র অনুযায়ী, চীনের প্রতিনিধিদল এই দেরীর বিরোধিতা করে।
সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে (UNSC) আমেরিকার আর জার্মানি ভারতের পাশে দাঁড়িয়ে পাকিস্তান আর চীনকে কড়া বার্তা দিল। করাচি স্টক এক্সচেঞ্জে হওয়া সন্ত্রাসী হানা নিয়ে পাকিস্তানের তরফ থেকে চীন সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে বিবৃতি জারি করে প্রস্তাব এনেছিল। যদিও, আমেরিকা ভেটো দিয়ে চীনের এই প্রস্তাবকে পাস করতে দেয়নি।
এর আগে, জার্মানির জন্যে এই প্রস্তাব আটকে ছিল। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান আর বিদেশ মন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি এই সন্ত্রাসী হানার জন্যে ভারতকে দায়ি করেছিল। আমেরিকা আর জার্মানি এই অভিযোগ সরাসরি উড়িয়ে দিয়ে জানিয়ে দিয়েছিল-- তাদের বিবৃতি বা প্রস্তাবে যেন ভারত বিরোধী কোন কথা না
থাকে !
সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে (UNSC) সন্ত্রাসী হানার নিন্দা করে বিবৃতি পেশ করা স্বাভাবিক ঘটনা, কিন্তু যেহেতু এই প্রস্তাব চীনের তরফ থেকে পেশ করা হয়েছিল সেহেতু স্পষ্টতঃই ভারত বিরোধী ষড়যন্ত্রের আশঙ্কা দেখা দিয়েছিল। আর এই কারণে আমেরিকা এই পুরো পড়ে দেখার জন্য সময় চায়।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান সংসদে করাচি স্টক এক্সচেঞ্জে হওয়া সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে ভারতকে দায়ি করেছিলেন। ইমরান খান বলেছিলেন যে, এতে কোন সন্দেহ নেই যে এই হামলার পিছনে ভারতের হাত রয়েছে। এর আগে বিদেশ মন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি বলেছিলেন যে, ভারত পাকিস্তানে শান্তি কায়েম হোক সেটা চায় না আর সেই কারণে চীন-ভারত সীমান্ত বিবাদ থেকে নজর ঘোরাতে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে। যদিও, পাকিস্তান আর চীনের শত প্রচেষ্টার পরেও সুরক্ষা পরিষদে ভারত বিরোধী প্রস্তাব উল্লেখ করা যায়নি জার্মানি আর আমেরিকার জন্য।
পাকিস্তানের অভিযোগের পর সংযুক্ত রাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলা নিয়ে বয়ান জারি করার পিছনের ষড়যন্ত্র না বুঝেই যদি এই বয়ানকে পাশ করানো হত, তাহলে ভারত সমস্যায় পড়ে যেত। পাকিস্তান আর চীনের জোটের প্রচেষ্টা ব্যর্থ করার জন্য আমেরিকা এগিয়ে এসে ভারতকে সাহায্য করে আর প্রস্তাব পাশ করার আগে সময় চেয়ে বসে। চীনের তরফ থেকে এই প্রস্তাব ‘নীরব পদ্ধতি” অনুযায়ী আনা হয়েছিল। যদি কোন সদস্য নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপত্তি না পেশ করত, তাহলে এই প্রস্তাব পাশ হয়ে যাওয়া প্রায় নিশ্চিত ছিল।
সংযুক্ত রাষ্ট্রের সুরক্ষা পরিষদে সবার আগে জার্মানি এই ঘটনায় হস্তক্ষেপ করে আর প্রস্তাবে আলোচনা করার জন্য ১ জুলাই সকাল ১০ টা পর্যন্ত সময় চায়। এরপর আমেরিকাও সময় চায় আর যার ডেডলাইন দুপুর ১ টা পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়। সুত্র অনুযায়ী, চীনের প্রতিনিধিদল এই দেরীর বিরোধিতা করে।
কোন মন্তব্য নেই