হংকংয়ের ৩০ লাখ বাসিন্দাকে নাগরিকত্ব দেবে ব্রিটেন !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
সম্প্রতি চীনের পাস করা নতুন জাতীয় নিরাপত্তা আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে হংকং। চলছে গ্রেপ্তার অভিযানও। এমন পরিস্থিতিতে হংকংকে সুসংবাদ দিল ব্রিটেন।
চীনের ওপর চাপ বাড়িয়ে হংকংয়ের ৩০ লাখ বাসিন্দাকে নাগরিকত্ব দেবে দেশটি। বেইজিংকে রীতিমতো তুলাধোনা করে এমনটাই ঘোষণা করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জনসনের অভিযোগ, হংকং নিয়ে গত মঙ্গলবার যে নতুন নিরাপত্তা আইন পাস করেছে চীন, তা ১৯৮৫ সালে ব্রিটেন ও চীনের মধ্যে হওয়া যৌথ ঘোষণার পরিপন্থী। নতুন এই আইন স্পষ্টতই দুই দেশের আইনি চুক্তির খেলাপ করছে।
সেই চুক্তি অনুযায়ী, ১৯৯৭ সালে চীনের হাতে হংকংয়ের হস্তান্তরের পর ৫০ বছর পর্যন্ত নির্দিষ্ট কয়েকটি ক্ষেত্রে হংকং এবং সেখানকার বাসিন্দাদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে পারবে না বেইজিং। কিন্তু সদ্য শি জিনপিং প্রশাসনের আনা নয়া আইন যৌথ ঘোষণার মাধ্যমে হংকংকে দেওয়া স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে। লন্ডনে চীনা রাষ্ট্রদূত লিউ জিওমিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে হংকং সংক্রান্ত নয়া আইন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রসচিব স্যার সাইমন ম্যাকডোনাল্ড।
এদিকে বিকর্কিত এই আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে হংকং। এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ জন প্রতিবাদীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে ২০ জনকে প্রথমবারের জন্য নতুন নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পূর্বতন এই ব্রিটিশ উপনিবেশ ছেড়ে সেখানকার বাসিন্দাদের ব্রিটেনে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ করে দিতেই এই প্রস্তাব দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
বরিস জনসনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, সাড়ে তিন লাখ ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী এবং আরো ২৬ লাখ যোগ্য আবেদনকারীকে আগামী পাঁচ বছর ব্রিটেনে গিয়ে বসবাসের সুযোগ দেওয়া হবে। তার এক বছর পর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ব্রিটেনের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। হংকংয়ের যে বাসিন্দাদের কাছে 'ব্রিটিশ ন্যাশনাল ওভারসিজ' পাসপোর্ট রয়েছে তারা এখনো ভিসা ছাড়াই ছয় মাসের জন্য ব্রিটেনে থাকতে পারেন।
বরিস জনসন জানিয়েছেন, নতুন নিয়মে অনাবাসী ব্রিটিশ নাগরিক এবং তাদের ওপরে নির্ভরশীলরা পাঁচ বছরের জন্য ব্রিটেনে গিয়ে বসবাসের পাশাপাশি কর্মসংস্থান এবং পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। পাঁচ বছর শেষ হওয়ার পর তাঁরা স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তার এক বছর পরই নাগরিকত্বের আবেদন করা যাবে।
সম্প্রতি চীনের পাস করা নতুন জাতীয় নিরাপত্তা আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে হংকং। চলছে গ্রেপ্তার অভিযানও। এমন পরিস্থিতিতে হংকংকে সুসংবাদ দিল ব্রিটেন।
চীনের ওপর চাপ বাড়িয়ে হংকংয়ের ৩০ লাখ বাসিন্দাকে নাগরিকত্ব দেবে দেশটি। বেইজিংকে রীতিমতো তুলাধোনা করে এমনটাই ঘোষণা করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী জনসনের অভিযোগ, হংকং নিয়ে গত মঙ্গলবার যে নতুন নিরাপত্তা আইন পাস করেছে চীন, তা ১৯৮৫ সালে ব্রিটেন ও চীনের মধ্যে হওয়া যৌথ ঘোষণার পরিপন্থী। নতুন এই আইন স্পষ্টতই দুই দেশের আইনি চুক্তির খেলাপ করছে।
সেই চুক্তি অনুযায়ী, ১৯৯৭ সালে চীনের হাতে হংকংয়ের হস্তান্তরের পর ৫০ বছর পর্যন্ত নির্দিষ্ট কয়েকটি ক্ষেত্রে হংকং এবং সেখানকার বাসিন্দাদের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করতে পারবে না বেইজিং। কিন্তু সদ্য শি জিনপিং প্রশাসনের আনা নয়া আইন যৌথ ঘোষণার মাধ্যমে হংকংকে দেওয়া স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়েছে। লন্ডনে চীনা রাষ্ট্রদূত লিউ জিওমিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে হংকং সংক্রান্ত নয়া আইন নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রসচিব স্যার সাইমন ম্যাকডোনাল্ড।
এদিকে বিকর্কিত এই আইনের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছে হংকং। এখন পর্যন্ত প্রায় ২০০ জন প্রতিবাদীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তাদের মধ্যে ২০ জনকে প্রথমবারের জন্য নতুন নিরাপত্তা আইনে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে পূর্বতন এই ব্রিটিশ উপনিবেশ ছেড়ে সেখানকার বাসিন্দাদের ব্রিটেনে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার সুযোগ করে দিতেই এই প্রস্তাব দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
বরিস জনসনের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, সাড়ে তিন লাখ ব্রিটিশ পাসপোর্টধারী এবং আরো ২৬ লাখ যোগ্য আবেদনকারীকে আগামী পাঁচ বছর ব্রিটেনে গিয়ে বসবাসের সুযোগ দেওয়া হবে। তার এক বছর পর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ব্রিটেনের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন জানাতে পারবেন। হংকংয়ের যে বাসিন্দাদের কাছে 'ব্রিটিশ ন্যাশনাল ওভারসিজ' পাসপোর্ট রয়েছে তারা এখনো ভিসা ছাড়াই ছয় মাসের জন্য ব্রিটেনে থাকতে পারেন।
বরিস জনসন জানিয়েছেন, নতুন নিয়মে অনাবাসী ব্রিটিশ নাগরিক এবং তাদের ওপরে নির্ভরশীলরা পাঁচ বছরের জন্য ব্রিটেনে গিয়ে বসবাসের পাশাপাশি কর্মসংস্থান এবং পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। পাঁচ বছর শেষ হওয়ার পর তাঁরা স্থায়ী বসবাসের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তার এক বছর পরই নাগরিকত্বের আবেদন করা যাবে।
কোন মন্তব্য নেই