চলতি বছরেই ভ্যাকসিনের আশা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
নভেল করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে গোটা বিশ্বই এখন বিপর্যস্ত। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না কোনো দেশই। এই সময় ভ্যাক্সিন-এর জন্যে চলছে হাহাকার। ভ্যাকসিনের আশায় পথ চেয়ে বসে আছে কোটি কোটি মানুষ। আশাবাদী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। চলতি বছরের শেষ নাগাদ কয়েক মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন তৈরি হয়ে যাবে বলে আশাবাদী এই সংস্থাটি।
তবে উৎপাদিত ভ্যাকসিন দেয়া হবে মূলত অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ও অধিকতর ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের।
কভিড-১৯ এর কোনো ভ্যাক্সিন এখনো তৈরি করা সম্ভব হয়নি। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথান বলেন, বিশ্বব্যাপী অন্তত ২০০টি প্রতিষ্ঠানের হয়ে বিশেষজ্ঞরা ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে অন্তত ১০টি ভ্যাকসিন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে এবং তা মানুষের ওপর পরীক্ষা নিরীক্ষাও করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমি আশাবাদী, আমি স্বপ্ন দেখি।’
ভারতীয় এই বিশিষ্ট চিকিৎসাবিজ্ঞানী বলেন, ‘ভ্যাকসিনের উন্নয়ন আসলে একটা জটিল দায়িত্ব, জটিল কাজ, এতে অনেক অনিশ্চয়তাও থাকে। কিন্তু ভালো দিক হলো, ভ্যাক্সিনের বেশ কয়েকটি প্লাটফর্ম রয়েছে। যদি প্রথমটি ব্যর্থ হয়, কিংবা দ্বিতীয়টি ব্যর্থ হয় কিংবা তৃতীয়টিও ব্যর্থ হয়, তবু আমরা আশা ছাড়ব না। বছর শেষে যদি একটি বা দুটি প্রতিষ্ঠানও সফলতার মুখ দেখে তাতেই আমরা নিজেদের ভাগ্যবান মনে করব।’
প্রশ্ন জাগতেই পারে, ভ্যাকসিন উৎপাদিত হলে কারা আগে পাবেন? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, সবার আগে সম্মুখসারির যোদ্ধা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য খাতের সঙ্গে জড়িত মানুষেরা ভ্যাকসিন পাবেন। এরপর বৃদ্ধ ও গুরুতর অসুস্থ মানুষ এবং বৃদ্ধাশ্রম কিংবা কারাগারের মানুষ, যেখানে সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকি থাকে তারা পাবেন।
নভেল করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে গোটা বিশ্বই এখন বিপর্যস্ত। প্রাণঘাতী এ ভাইরাসের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না কোনো দেশই। এই সময় ভ্যাক্সিন-এর জন্যে চলছে হাহাকার। ভ্যাকসিনের আশায় পথ চেয়ে বসে আছে কোটি কোটি মানুষ। আশাবাদী বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। চলতি বছরের শেষ নাগাদ কয়েক মিলিয়ন ডোজ ভ্যাকসিন তৈরি হয়ে যাবে বলে আশাবাদী এই সংস্থাটি।
তবে উৎপাদিত ভ্যাকসিন দেয়া হবে মূলত অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে ও অধিকতর ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের।
কভিড-১৯ এর কোনো ভ্যাক্সিন এখনো তৈরি করা সম্ভব হয়নি। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্য স্বামীনাথান বলেন, বিশ্বব্যাপী অন্তত ২০০টি প্রতিষ্ঠানের হয়ে বিশেষজ্ঞরা ভ্যাকসিন তৈরির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। এর মধ্যে অন্তত ১০টি ভ্যাকসিন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে এবং তা মানুষের ওপর পরীক্ষা নিরীক্ষাও করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমি আশাবাদী, আমি স্বপ্ন দেখি।’
ভারতীয় এই বিশিষ্ট চিকিৎসাবিজ্ঞানী বলেন, ‘ভ্যাকসিনের উন্নয়ন আসলে একটা জটিল দায়িত্ব, জটিল কাজ, এতে অনেক অনিশ্চয়তাও থাকে। কিন্তু ভালো দিক হলো, ভ্যাক্সিনের বেশ কয়েকটি প্লাটফর্ম রয়েছে। যদি প্রথমটি ব্যর্থ হয়, কিংবা দ্বিতীয়টি ব্যর্থ হয় কিংবা তৃতীয়টিও ব্যর্থ হয়, তবু আমরা আশা ছাড়ব না। বছর শেষে যদি একটি বা দুটি প্রতিষ্ঠানও সফলতার মুখ দেখে তাতেই আমরা নিজেদের ভাগ্যবান মনে করব।’
প্রশ্ন জাগতেই পারে, ভ্যাকসিন উৎপাদিত হলে কারা আগে পাবেন? বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানায়, সবার আগে সম্মুখসারির যোদ্ধা চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য খাতের সঙ্গে জড়িত মানুষেরা ভ্যাকসিন পাবেন। এরপর বৃদ্ধ ও গুরুতর অসুস্থ মানুষ এবং বৃদ্ধাশ্রম কিংবা কারাগারের মানুষ, যেখানে সংক্রমণের উচ্চ ঝুঁকি থাকে তারা পাবেন।









কোন মন্তব্য নেই