Header Ads

কংগ্ৰেস আমলে চিনা দূতাবাস থেকে টাকা পেয়েছিল রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন, সোনিয়াকে তোপ জে পি নাড্ডার

নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্ক, ২৬ জুনঃ কংগ্ৰেস, বিশেষ করে গান্ধী পরিবারের স্বচ্ছতা নিয়ে শুক্ৰবার পাৰ্টির সভানেত্ৰী সোনিয়া গান্ধীকে তোপ দাগলেন বিজেপির সভাপতি জো পি নাড্ডা। সংশ্লিষ্ট সব নথিপত্ৰ দিয়ে শুক্ৰবার তিনি অভিযোগ তোলেন- ইউপিএ জমানায় দিল্লির চিনা দূতাবাস থেকে টাকা পেয়েছিল রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশন। প্ৰকৃতি ও মানুষের জন্য তৈরি হওয়া দুৰ্যোগ মোকাবিলায় দেশের নাগরিক ও বিভিন্ন সংগঠন অৰ্থ জমা দেন প্ৰধানমন্ত্ৰীর ত্ৰাণ তহবিলে। রাজীব গান্ধী ফাউন্ডেশনের পরিচালন বোৰ্ডে কংগ্ৰেস সভানেত্ৰী সোনিয়া গান্ধী ছাড়াও রয়েছেন গান্ধী পরিবারের আরও কয়েকজন সদস্য। ফাউন্ডেশনের ২০০৫-২০০৬ এবং ২০০৭-২০০৮ এই ২ অৰ্থবৰ্ষের বাৰ্ষিক রিপোৰ্টে প্ৰধানমন্ত্ৰীর ত্ৰাণ তহবিলে অৰ্থ আসার প্ৰমাণ রয়েছে বলে তাঁর টুইটার হ্যান্ডেলে অভিযোগ করেছেন বিজেপির সভাপতি। সেইসঙ্গে তিনি টুইটে যারা ফাউন্ডেশনে দান করেছেন সেই তালিকাও অ্যাটাচ করে দিয়েছেন।  


ছবি, সৌঃ ইন্টারনেট
টুইটে নাড্ডা আরও লিখেছেন- নাগরিকদের সাহায্যে নাগরিকরা নিজেরে কষ্টাৰ্জিত অৰ্থ জমা দেন প্ৰধানমন্ত্ৰীর ত্ৰাণ তহবিলে। কোনও পরিবারের পরিচালিত কোনও সংস্থায় সেই অৰ্থ দেওয়াটা শুধুই গৰ্হিত কাজ নয়, তা দেশের মানুষের সঙ্গে প্ৰবঞ্চনাও। সম্পদের জন্য কোনও একটি পরিবারের ক্ষুধা গোটা দেশের প্ৰচুর ক্ষতি করেছে। নিজেদের স্বাৰ্থ চরিতাৰ্থ করতে এই ভাবে জনগণের অৰ্থ লুট করার জন্য কংগ্ৰেসের বংশানুক্ৰমিক ধারার ক্ষমা চাওয়া উচিত। 

এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, গত ১৫ জুন লাদাখের গালভান উপত্যকায় ভারত ও চিনা সেনার ইস্যু নিয়ে প্ৰধানমন্ত্ৰীর করা এক বক্তব্যকে ঘিরে কংগ্ৰেস নেতা রাহুল গান্ধী বলেছিলেন- ভারতের সীমান্তে চিনা সেনাদের যদি প্ৰবেশই হয়নি, তবে লড়াই কেন হল। পরে সেই জবাবে বিজেপির তরফে বলা হয় প্ৰধানমন্ত্ৰীর বক্তব্যের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। সেই থেকেই কংগ্ৰেসকে টাৰ্গেট করে রেখেছিলেন বিজেপি নেতা এমনটাই মনে করা হচ্ছে।  

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.