উচ্চমাধ্যমিকে বিজ্ঞান শাখায় রাজ্যে নবম স্থান দখল হাফলঙের উৎপল রাজ কেম্প্রাইয়ের
বিপ্লব দেব, হাফলং, ২৫ জুনঃ উচ্চ মাধ্যমিকে বিজ্ঞান শাখায় রাজ্যে নবম স্থান দখল করল হাফলঙের উৎপল রাজ কেম্প্রাই। নগাঁও রামানুজ জুনিয়র কলেজে অধ্যয়নরত উৎপল মোট ৪৭৪ নম্বর পেয়ে রাজ্যে নবম স্থান দখল করে। তার এহেন সাফল্যে ডিমা হাসাও জেলায় খুশির হাওয়া বইছে।
হাফলং পূর্ত বিভাগের বড়বাবু লাভদ্র কেম্প্রাই ও শিক্ষিকা হেলেইউবি কেম্প্রাইর কনিষ্ট পুত্র ২০০৮ সালে হাফলং ডনবস্কো হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরবর্তীতে নগাঁও রামানুজ জুনিয়র কলেজে ভর্তি হয়ে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় মেধা তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। তার এই সাফল্যে গর্বিত বাবা ও মা সহ আত্মীয় পরিজন। এদিকে উৎপল রাজ কেম্প্রাই তার এহেন সাফল্যে তার স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে শুরু করে বাবা মা ও বন্ধু বান্ধদের কৃতিত্ব দিয়েছেন কারন এদের সহযোগিতা ছাড়া কখনও এই কৃতিত্ব অর্জন করা সম্ভব ছিল না বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন আমি দিনে মাত্র চার ঘন্টা থেকে পাঁচ ঘন্টা পড়াশুনা করতাম তবে পড়াশুনায় একাগ্রতা থাকলে সব ছাত্রছাত্রীর পক্ষে এ ধরনের রিজাল্ট করা সম্ভব বলে মন্ত্যব করে উৎপল রাজ কেম্প্রাইয়ে। তিনি বলেন ডিমা হাসাও জেলায় অনেক প্রতিভাবন ছাত্র ছাত্রী রয়েছে তবে সুযোগের সদ ব্যবহার করলেই সাফল্য আসতে বাধ্য। উৎপল রাজ কেম্প্রাই বলেন আগামীতে আমি গনিত বিষয়কে মেজর করে পিএইচডি করতে চাই তারপর ইন্ডিয়ান রিসোর্স ইনস্টিটিইউটে অধ্যয়ন করার ইচ্ছা রয়েছে বলে জানান উৎপল। এদিকে উৎপলের মা হেলেইউবি কেম্প্রাই বলেন ক্লাস থ্রি-র পর থেকেই উৎপল নিজে নিজেই পড়াশুনা করেছে। এবং মাধ্যমিকের পর নগাঁও রামানুজ জুনিয়র কলেজের হোস্টেলে থেকেই সে তার পড়াশুনা চালিয়ে গেছে এবং তার এই কঠোর পরিশ্রমের ফল তাকে এই সাফল্য এনে দিয়েছে তাই উৎপল আগামীতে কি হতে চায় সে যা সিদ্ধান্ত নেবে এতেই আমাদের সন্মতি থাকবে বলে জানান উৎপল রাজ কেম্প্রাইর মা হেলেইউবি কেম্প্রাই।
হাফলং পূর্ত বিভাগের বড়বাবু লাভদ্র কেম্প্রাই ও শিক্ষিকা হেলেইউবি কেম্প্রাইর কনিষ্ট পুত্র ২০০৮ সালে হাফলং ডনবস্কো হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরবর্তীতে নগাঁও রামানুজ জুনিয়র কলেজে ভর্তি হয়ে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় মেধা তালিকায় স্থান করে নিয়েছেন। তার এই সাফল্যে গর্বিত বাবা ও মা সহ আত্মীয় পরিজন। এদিকে উৎপল রাজ কেম্প্রাই তার এহেন সাফল্যে তার স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা থেকে শুরু করে বাবা মা ও বন্ধু বান্ধদের কৃতিত্ব দিয়েছেন কারন এদের সহযোগিতা ছাড়া কখনও এই কৃতিত্ব অর্জন করা সম্ভব ছিল না বলে উল্লেখ করে তিনি বলেন আমি দিনে মাত্র চার ঘন্টা থেকে পাঁচ ঘন্টা পড়াশুনা করতাম তবে পড়াশুনায় একাগ্রতা থাকলে সব ছাত্রছাত্রীর পক্ষে এ ধরনের রিজাল্ট করা সম্ভব বলে মন্ত্যব করে উৎপল রাজ কেম্প্রাইয়ে। তিনি বলেন ডিমা হাসাও জেলায় অনেক প্রতিভাবন ছাত্র ছাত্রী রয়েছে তবে সুযোগের সদ ব্যবহার করলেই সাফল্য আসতে বাধ্য। উৎপল রাজ কেম্প্রাই বলেন আগামীতে আমি গনিত বিষয়কে মেজর করে পিএইচডি করতে চাই তারপর ইন্ডিয়ান রিসোর্স ইনস্টিটিইউটে অধ্যয়ন করার ইচ্ছা রয়েছে বলে জানান উৎপল। এদিকে উৎপলের মা হেলেইউবি কেম্প্রাই বলেন ক্লাস থ্রি-র পর থেকেই উৎপল নিজে নিজেই পড়াশুনা করেছে। এবং মাধ্যমিকের পর নগাঁও রামানুজ জুনিয়র কলেজের হোস্টেলে থেকেই সে তার পড়াশুনা চালিয়ে গেছে এবং তার এই কঠোর পরিশ্রমের ফল তাকে এই সাফল্য এনে দিয়েছে তাই উৎপল আগামীতে কি হতে চায় সে যা সিদ্ধান্ত নেবে এতেই আমাদের সন্মতি থাকবে বলে জানান উৎপল রাজ কেম্প্রাইর মা হেলেইউবি কেম্প্রাই।
কোন মন্তব্য নেই