একই পরিবারের সদস্যরা কেন কংগ্রেস সভাপতি পদে, বিস্ফোরক অমিত !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
রাহুল গান্ধীর রাজনীতির গভীরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন অমিত শাহ। এদিন তিনি প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন। সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অমিত শাহ বলেন, তারা ভারত বিরোধী প্রচার পুরোপুরি রুখতে সক্ষম। কিন্তু একটি বড় রাজনৈতিক দলের প্রাক্তন সভাপতি যদি সমস্যার সময় অগভীর রাজনীতি করেন, তাহলে তা পীড়া দেয় বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
লাদাখে চিনের আগ্রাসন নিয়ে রাহুল গান্ধীই সরকারের দিকে আক্রমণের নেতৃত্বে রয়েছেন। সেই আগ্রাসনে ২০ জন ভারতীয় সেনার প্রাণ গিয়েছে। রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করতে গিয়ে বলেছেন, ভারতের জায়গা তিনি চিনের কাছে অর্পণ করেছেন। আক্রমণ করতে গিয়ে সারেন্ডার মোদী শব্দও রাহুল ব্যবহার করেছেন। অমিত শাহ বলেছেন, এটা রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেসের পক্ষে আত্মবিবেচনার বিষয়, কেননা, তারা যে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করছেন, তাতে উৎসাহিত হচ্ছে পাকিস্তান ও চিন।
রাহুলকে আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, আপনি বলতেই পারেন চিন ও পাকিস্তান কী পছন্দ করে। অমিত শাহ আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে সরকার সংসদে আলোচনায় তৈরি। যদি তারা আলোচনা করতে চান, তাহলে, তারা তা করবেন। সবকিছুরই আলোচনা করা হবে ১৯৬২ থেকে আজকের দিন পর্যন্ত। আলোচনায় তাদের কোনও ভয় নেই। কিন্তু, দেশের সেনারা চেষ্টা করছে, সরকার যখন শক্ত পদক্ষেপ নিচ্ছে, সেই সময় পাকিস্তান ও চিন খুশি হতে পারে, এমন মন্তব্য করা উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেছেন অমিত শাহ। অমিত শাহ কটাক্ষ করতে গিয়ে বলেন, আডবাণী, রাজনাথের পরে নীতীন গড়কড়ি দলের সভাপতি হয়েছেন। এরপর ফের রাজনাথ সিং সভাপতি হয়েছেন। এরপর তিনি হয়েছেন সভাপতি। বর্তমানে বিজেপির সভাপতি নাড্ডা। কিন্তু কংগ্রেসে একই পরিবার থেকে বারে বারে কেন সভাপতি, প্রশ্ন করেন তিনি। ইন্দিরা গান্ধীর পরে গান্ধী পরিবারের বাইরে কে সভাপতি হয়েছেন, সেই প্রশ্ন তোলেন অমিত শাহ।
রাহুল গান্ধীর রাজনীতির গভীরতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিলেন অমিত শাহ। এদিন তিনি প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতিকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন। সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অমিত শাহ বলেন, তারা ভারত বিরোধী প্রচার পুরোপুরি রুখতে সক্ষম। কিন্তু একটি বড় রাজনৈতিক দলের প্রাক্তন সভাপতি যদি সমস্যার সময় অগভীর রাজনীতি করেন, তাহলে তা পীড়া দেয় বলে মন্তব্য করেছেন তিনি।
লাদাখে চিনের আগ্রাসন নিয়ে রাহুল গান্ধীই সরকারের দিকে আক্রমণের নেতৃত্বে রয়েছেন। সেই আগ্রাসনে ২০ জন ভারতীয় সেনার প্রাণ গিয়েছে। রাহুল গান্ধী প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করতে গিয়ে বলেছেন, ভারতের জায়গা তিনি চিনের কাছে অর্পণ করেছেন। আক্রমণ করতে গিয়ে সারেন্ডার মোদী শব্দও রাহুল ব্যবহার করেছেন। অমিত শাহ বলেছেন, এটা রাহুল গান্ধী ও কংগ্রেসের পক্ষে আত্মবিবেচনার বিষয়, কেননা, তারা যে হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করছেন, তাতে উৎসাহিত হচ্ছে পাকিস্তান ও চিন।
রাহুলকে আক্রমণ করে অমিত শাহ বলেন, আপনি বলতেই পারেন চিন ও পাকিস্তান কী পছন্দ করে। অমিত শাহ আরও বলেন, বিষয়টি নিয়ে সরকার সংসদে আলোচনায় তৈরি। যদি তারা আলোচনা করতে চান, তাহলে, তারা তা করবেন। সবকিছুরই আলোচনা করা হবে ১৯৬২ থেকে আজকের দিন পর্যন্ত। আলোচনায় তাদের কোনও ভয় নেই। কিন্তু, দেশের সেনারা চেষ্টা করছে, সরকার যখন শক্ত পদক্ষেপ নিচ্ছে, সেই সময় পাকিস্তান ও চিন খুশি হতে পারে, এমন মন্তব্য করা উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেছেন অমিত শাহ। অমিত শাহ কটাক্ষ করতে গিয়ে বলেন, আডবাণী, রাজনাথের পরে নীতীন গড়কড়ি দলের সভাপতি হয়েছেন। এরপর ফের রাজনাথ সিং সভাপতি হয়েছেন। এরপর তিনি হয়েছেন সভাপতি। বর্তমানে বিজেপির সভাপতি নাড্ডা। কিন্তু কংগ্রেসে একই পরিবার থেকে বারে বারে কেন সভাপতি, প্রশ্ন করেন তিনি। ইন্দিরা গান্ধীর পরে গান্ধী পরিবারের বাইরে কে সভাপতি হয়েছেন, সেই প্রশ্ন তোলেন অমিত শাহ।
কোন মন্তব্য নেই