চিন অনুগত WHO এর বিরুদ্ধে তদন্ত চায় ভারত, ৬২ দেশের সাথে কথা হচ্ছে !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
গোটা বিশ্বকে নিজের আওতায় নিয়ে নেওয়া মহামারী করোনা ভাইরাস কি করে আর কিভাবে মানুষের কাছে পৌঁছাল--বিশ্ব স্বাস্থ্য সংগঠন (WHO) এই মহামারীকে রোখার জন্য কি পদক্ষেপ নিয়েছে আর তাদের ভূমিকাই বা কি ছিল--বিশ্বের প্রায় ৬২ টি দেশ এই প্রশ্নের জবাব চাইছে। এবার ভারতও সরকারি ভাবে এই দেশ গুলোর পাশে দাঁড়িয়ে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ান এবং অস্ট্রেলিয়ার তরফ থেকে তদন্তের দাবি করা কাগজে স্বাক্ষর করল।
উল্লেখ্য, WHO এর ৭৩ তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সভা আজ থেকে শুরু হতে চলেছে। আর এই বার্ষিক বৈঠকেই সব দেশগুলো মিলে WHO এর বিরুদ্ধে নিরপেক্ষ, স্বতন্ত্র আর জোরদার তদন্তের দাবি জানিয়েছে। আরেকদিকে, করনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর প্রথমবার ভারত সরকারি ভাবে WHO এর বিরুদ্ধে সুর চড়াল। করোনা সংক্রমণ প্রথমে চিনের উহান শহরে ধরা পড়ে। এই ভাইরাসের কারণে গোটা বিশ্বে এখনো পর্যন্ত তিন লক্ষ মানুষের
প্রাণ গেছে।
প্রসঙ্গত, ভারত যে এই ঘটনার তদন্ত চায় সেটা মার্চ মাসে হওয়া জি-২০ এর সন্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আংশিক ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। উনি WHO তে সংশোধন, পারদর্শিতা আর জবাবদিহি নির্ধারিত করার জন্য প্রাথমিকতার উপর জোর দিয়েছিলেন।
এই সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই চিনের বিরুদ্ধে তথ্য লোপাটের অভিযোগ উঠে আসছে। সর্বশেষ তথ্য ঘটনা অনুযায়ী, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা ডক্টর ঝাং নানশান বলেছিলেন যে, স্থানীয় আধিকারিকরা করোনার সাথে জড়িত প্রাথমিক তদন্ত লুকিয়েছে। যদিও চিনের কমিউনিস্ট সরকার তথ্য লোপাটের অভিযোগ প্রথম থেকেই খারিজ করে আসছে।
করোনা ছড়িয়ে পড়া নিয়ে এর আগেও WHO আর WHO এর ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানোমের বিরুদ্ধে চিনের পক্ষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। কারণ ইথোপিয়ার প্রাক্তন মন্ত্রী ২০১৭ সালে চিনের সমর্থনেই WHO এর ডিরেক্টর জেনারেল হয়েছিলেন।
গোটা বিশ্বকে নিজের আওতায় নিয়ে নেওয়া মহামারী করোনা ভাইরাস কি করে আর কিভাবে মানুষের কাছে পৌঁছাল--বিশ্ব স্বাস্থ্য সংগঠন (WHO) এই মহামারীকে রোখার জন্য কি পদক্ষেপ নিয়েছে আর তাদের ভূমিকাই বা কি ছিল--বিশ্বের প্রায় ৬২ টি দেশ এই প্রশ্নের জবাব চাইছে। এবার ভারতও সরকারি ভাবে এই দেশ গুলোর পাশে দাঁড়িয়ে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ান এবং অস্ট্রেলিয়ার তরফ থেকে তদন্তের দাবি করা কাগজে স্বাক্ষর করল।
উল্লেখ্য, WHO এর ৭৩ তম বিশ্ব স্বাস্থ্য সভা আজ থেকে শুরু হতে চলেছে। আর এই বার্ষিক বৈঠকেই সব দেশগুলো মিলে WHO এর বিরুদ্ধে নিরপেক্ষ, স্বতন্ত্র আর জোরদার তদন্তের দাবি জানিয়েছে। আরেকদিকে, করনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর প্রথমবার ভারত সরকারি ভাবে WHO এর বিরুদ্ধে সুর চড়াল। করোনা সংক্রমণ প্রথমে চিনের উহান শহরে ধরা পড়ে। এই ভাইরাসের কারণে গোটা বিশ্বে এখনো পর্যন্ত তিন লক্ষ মানুষের
প্রাণ গেছে।
প্রসঙ্গত, ভারত যে এই ঘটনার তদন্ত চায় সেটা মার্চ মাসে হওয়া জি-২০ এর সন্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আংশিক ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। উনি WHO তে সংশোধন, পারদর্শিতা আর জবাবদিহি নির্ধারিত করার জন্য প্রাথমিকতার উপর জোর দিয়েছিলেন।
এই সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর থেকেই চিনের বিরুদ্ধে তথ্য লোপাটের অভিযোগ উঠে আসছে। সর্বশেষ তথ্য ঘটনা অনুযায়ী, করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা ডক্টর ঝাং নানশান বলেছিলেন যে, স্থানীয় আধিকারিকরা করোনার সাথে জড়িত প্রাথমিক তদন্ত লুকিয়েছে। যদিও চিনের কমিউনিস্ট সরকার তথ্য লোপাটের অভিযোগ প্রথম থেকেই খারিজ করে আসছে।
করোনা ছড়িয়ে পড়া নিয়ে এর আগেও WHO আর WHO এর ডিরেক্টর জেনারেল টেড্রোস আধানোমের বিরুদ্ধে চিনের পক্ষ নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। কারণ ইথোপিয়ার প্রাক্তন মন্ত্রী ২০১৭ সালে চিনের সমর্থনেই WHO এর ডিরেক্টর জেনারেল হয়েছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই