১০ ঘণ্টায় ১১২ কোটি টাকার মদ বিক্রি পশ্চিমবঙ্গে, অনলাইনে অর্ডারের হিড়িক !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
করোনাভাইরাসের জেরে চলতে থাকা লকডাউনে একটু ছাড় পেতেই মদের দোকান খোলার পর রেকর্ড পরিমাণ মদ বিক্রি হলো পশ্চিমবঙ্গে। জানা গেছে, ১০ ঘণ্টায় একশ ১২ কোটি ২৬ লাখ টাকার মদ বিক্রি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১২টা থেকে সাত ঘণ্টায় বিক্রি হয়েছে ৭৩ কোটি টাকার মদ। সোমবার বিক্রি শুরু হয়েছিল বিকেল ৩টা থেকে। পশ্চিমবঙ্গে দেশি ও বিদেশি মদ প্রতিদিন গড়ে বিক্রি হয়েছে ৪৫-৫১ কোটি টাকার মতো। এই রাজ্যে বছরে প্রায় দেড় থেকে দু’লক্ষ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয় এই খাতে।
কলকাতার মদ ব্যবসায়ীদের দাবি, সোমবার পূর্ণ সময় দোকান খোলা হলে দুদিনে ১২৫ কোটি টাকার ব্যবসা ছাড়িয়ে যেত। এক শীর্ষ ব্যবসায়ী বলেন, মঙ্গলবার রাজ্যের ২,৫০০ মদের দোকানের মধ্যে প্রায় ১৭০০-১৮০০টি খুলেছে। দেরিতে নির্দেশ আসায় কনটেনমেন্ট জোনে না থাকা কলকাতা ও হাওড়ার বেশ কিছু দোকান খুলতে পারেনি। তবে তা মঙ্গলবার থেকে খুলে যায়, এবং তার দারুণ চাহিদাও তৈরি হয়।
করোনাভাইরাসের কারণে ৯ এপ্রিল থেকে মদের ওপর অতিরিক্ত ৩০ শতাংশ বিক্রয় কর বসায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। তার লেবেলিং করতে কিছুটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দোকানমালিকরা।
সারা ভারতে মদের দোকানের ঝাঁপ খোলার পর থেকেই সামাজিক দূরত্বের বিধিনিষেধকে কার্যত শিকেয় তুলে মদ কিনতে পথে নেমেছেন মদপ্রেমীরা। ক্রেতাদের উৎসাহের কারণে কোথাও কোথাও লাঠি চালাতে হয়েছে পুলিশকে, আবার কোথাও দোকান খোলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা বন্ধ করে দিতে হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে চালু হয়েছে মদের হোম ডেলিভারিও। ওয়েস্ট বেঙ্গল বেভকোর পোর্টালে এরই মধ্যে ই-রিটেইল অপশন চালু করা হয়েছে। সেখানে অর্ডার করলেই বাড়ির সামনের মদের দোকান থেকে সেই অর্ডার অনুযায়ী মদ বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হবে !
করোনাভাইরাসের জেরে চলতে থাকা লকডাউনে একটু ছাড় পেতেই মদের দোকান খোলার পর রেকর্ড পরিমাণ মদ বিক্রি হলো পশ্চিমবঙ্গে। জানা গেছে, ১০ ঘণ্টায় একশ ১২ কোটি ২৬ লাখ টাকার মদ বিক্রি হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বেলা ১২টা থেকে সাত ঘণ্টায় বিক্রি হয়েছে ৭৩ কোটি টাকার মদ। সোমবার বিক্রি শুরু হয়েছিল বিকেল ৩টা থেকে। পশ্চিমবঙ্গে দেশি ও বিদেশি মদ প্রতিদিন গড়ে বিক্রি হয়েছে ৪৫-৫১ কোটি টাকার মতো। এই রাজ্যে বছরে প্রায় দেড় থেকে দু’লক্ষ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয় এই খাতে।
কলকাতার মদ ব্যবসায়ীদের দাবি, সোমবার পূর্ণ সময় দোকান খোলা হলে দুদিনে ১২৫ কোটি টাকার ব্যবসা ছাড়িয়ে যেত। এক শীর্ষ ব্যবসায়ী বলেন, মঙ্গলবার রাজ্যের ২,৫০০ মদের দোকানের মধ্যে প্রায় ১৭০০-১৮০০টি খুলেছে। দেরিতে নির্দেশ আসায় কনটেনমেন্ট জোনে না থাকা কলকাতা ও হাওড়ার বেশ কিছু দোকান খুলতে পারেনি। তবে তা মঙ্গলবার থেকে খুলে যায়, এবং তার দারুণ চাহিদাও তৈরি হয়।
করোনাভাইরাসের কারণে ৯ এপ্রিল থেকে মদের ওপর অতিরিক্ত ৩০ শতাংশ বিক্রয় কর বসায় পশ্চিমবঙ্গ সরকার। তার লেবেলিং করতে কিছুটা সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দোকানমালিকরা।
সারা ভারতে মদের দোকানের ঝাঁপ খোলার পর থেকেই সামাজিক দূরত্বের বিধিনিষেধকে কার্যত শিকেয় তুলে মদ কিনতে পথে নেমেছেন মদপ্রেমীরা। ক্রেতাদের উৎসাহের কারণে কোথাও কোথাও লাঠি চালাতে হয়েছে পুলিশকে, আবার কোথাও দোকান খোলার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তা বন্ধ করে দিতে হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গে চালু হয়েছে মদের হোম ডেলিভারিও। ওয়েস্ট বেঙ্গল বেভকোর পোর্টালে এরই মধ্যে ই-রিটেইল অপশন চালু করা হয়েছে। সেখানে অর্ডার করলেই বাড়ির সামনের মদের দোকান থেকে সেই অর্ডার অনুযায়ী মদ বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হবে !
কোন মন্তব্য নেই