Header Ads

বরাকের সাপ্তাহিক টুকরো খবর


নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, বদরপু্র
উন্নয়ন হোক বা সামাজিক দায়বদ্ধতা। মানুষের স্বার্থে সমাজের যেকোনো বিপর্যয়ে প্রতিনিয়ত অসহায় ও হতদরিদ্র জনসাধারণের পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে এগিয়ে আসেন বদরপুরের আসাম প্রদেশ রাজ্যিক বিজেপি কমিটির উপ-সভাপতি বিশ্বরূপ ভট্টাচার্য। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের লকডাউনের পর এবার তৃতীয় পর্যায়ের লকডাউনেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। উল্লেখ্য, আজও বদরপু্র পৌরসভার অন্তর্গত ওয়ার্ডগুলোতে রেশন কার্ড না থাকা অসহায় পরিবারের হাতে সরকারের তরফ থেকে ত্রাণ বন্টনে দলীয় কর্মকর্তাদের নিয়ে সক্রিয় ভূমিকায় ছিলেন আসাম প্রদেশ রাজ্যিক বিজেপি কমিটির উপ-সভাপতি বিশ্বরূপ ভট্টাচার্য।

নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, বালিপিপলা
সম্প্রতি, বালিপিপলা এলাকায় অবৈধ বিদেশি মদের গাড়ি আটক করেন স্থানীয় জনগণ। এতে কিছুটা স্বস্তি মিললেও ভিতরে ভিতরে আরও অসামাজিক কার্যকলাপের আঁচ করতে পেরে স্থানীয় জনগণ ও এলাকার স্থানীয় যুবকরা মিলে আগামীতে যাতে এলাকায় কোন অশান্তির পরিবেশ সৃষ্টি না হয়, তারজন্য ভি.ডি.পি-এর সহায়তায় একটি শান্তি কমিটি গঠন করেন। ফলে, এলাকার প্রত্যেকটি গলির মোড়ে সাইনবোর্ড লাগানো হয়। যাতে লেখা আছে, আগামী ১০ মে থেকে এই এলাকায় কোনো অবৈধ পণ্যবাহী গাড়ি বা কোন মদ ব্যবসায়ী বে-আইনি ভাবে মদ ক্রয় বিক্রয় করতে পারবেন না। যদি কেউ করেন তবে, ১০০০ হাজার টাকা জরিমানা দিতে হবে। অন্যথা আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া, এর একটি প্রতিলিপি এলাকায় বসবাসকারী প্রায় ১৪ জন অবৈধ মদ ব্যবসায়ীদের কাছে নোটিশ হিসেবে পাঠানো হয়। এই গোটা অভিযানে অংশ নেন বালিপিপলা এলাকার ভি.ডি.পি সেক্রেটারী, স্থানীয় জনগণ সহ এলাকার যুবকরা।

নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, কালাইন
সম্প্রতি, করোনা মোকাবিলায় বন্ধন ব্যাঙ্ক কালাইন শাখার উদ্যোগে কাটিগড়া থানা ও কালাইন পুলিশ ফাঁড়ির কর্মকর্তাদের (Hand senitizer) হ্যাণ্ড সেনিটাইজার ও (Musk) মাস্ক বিতরণ করা হয়। এছাড়া, জারইলতলা শাখার উদ্যোগে বড়খলা, ভাঙারপার, জাবালপুর পুলিশ ফাঁড়ি সহ বেশকটি আউটপোস্টে কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তাদের ও হ্যাণ্ড সেনিটাইজার ও মাস্ক বিতরণ করা হয়। 
এছাড়া, কোভিড-১৯ মোকাবিলায় বিশেষকরে পুলিশ কর্মকর্তাদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করার জন্য তাদেরকে সাধুবাদ জানান বন্ধন ব্যাঙ্কের কর্মী দীপক দেব সহ ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তারা।

নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, হাইলাকান্দি
করোনা মোকাবিলায় সমগ্ৰ দেশ, তথা  রাজ‌্যজুড়ে যখন দিনে লকডাউন ও রাতে কারফিউ বলবৎ। ঠিক তখনই সরকারি নির্দেশকে রীতিমতো বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে এবং রাতের অন্ধকারের সুযোগ নিয়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। একটি বিশেষ সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, হাইলাকান্দি জিলার কাটাখাল, পাঁচগ্ৰাম, আলগাপুর, মোহনপুর সহ বেশ কয়েকটি এলাকায় সরকারি নির্দেশ না মেনে ও সামাজিক দূরত্ব বজায় না রেখেই  অবাধে চলছে মাছ ও মাংসের রমরমা ব্যবসা। অতিসত্বর এর বিহিত ব্যবস্থা না নিলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন হাইলাকান্দি জিলার জনসাধারণ।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.