হাফলঙে শনিবার ঝটিকা সফরে মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল
বিপ্লব দেব, হাফলং ৪ এপ্রিলঃ কোভিড ১৯ রোগ প্রতিরোধে সমগ্র বিশ্বের মানুষ ঐক্যবদ্ধ ভাবে এক কঠিন লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতবর্ষের বুকে আমরা সবাই কোভিড ১৯ রোগ প্রতিরোধে দৃঢ়তার সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ লাড়াই চালিয়ে যাচ্ছি। এমনই মন্তব্য করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল।
শনিবার এক ঝটিকা সফরে হাফলঙে এসে অসমের মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আহ্বানে ২১ দিনের লক ডাউন কার্যসূচী নিষ্ঠার সহিত পালন করছেন দেশবাসী। প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে অসমের ৩৩ টি জেলার মানুষ শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে লক ডাউন পালন করছে। ইতিমধ্যে লক ডাউনের এগারোটা দিন পেরিয়ে গিয়েছে। আগামী ১৪ এপ্রিল ২১ দিনের লক ডাউন শেষ হচ্ছে জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন তাই এই কয়টা দিন রাজ্যের মানুষ যাতে ঘরের মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ রেখে কভিড ১৯ রোগ প্রতিরোধ করতে দৃঢ়তার সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন রাজ্যবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন অতি শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে রাজ্যের মানুষ লক ডাউন পালন করছে। এমনকি ডিমা হাসাও জেলার মানুষ শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে লক ডাউন পালন করছে। মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগ সকল চিকিৎসক নার্স ওয়ার্ড বয় আশা কর্মী জেলাপ্রশাসন খাদ্য ও অসামরিক যোগান বিভাগ জনস্বাস্থ্য কারিগরি বিভাগ বিদ্যুৎ বিভাগ পুলিশ ও সংবাদমাধ্যম এই সঙ্কটময় মূহুর্তে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে চলছেন। মুখ্যমন্ত্রী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত লক ডাউন পালন করার আহ্বান জানিয়ে বলেন অসমে ইতিমধ্যে কিছু লোক কভিড ১৯ রোগ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তবে এনিয়ে অযথা ভয়ের কিছু নেই। আগামী কয়েকটা দিন সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে রাজ্যের মানুষ লক ডাউন পালন করলে এই সংক্রমন রোধ করা সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন সকল রাজ্যবাসীর সহযোগিতায় এই কভিড ১৯ রোগ প্রতিরোধের যুদ্ধে আমরা নিশ্চয় জয়ী হব। শনিবার গুয়াহাটি থেকে হেলিকাপ্টারে করে হাফলং কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের মাঠে দুপুর ১ টায় অবতরন করে হাফলং সরকারি হাসপাতাল পরিদর্শন করে আইসোলেশন ওয়ার্ড সহ হাসপাতালের সব কিছু খতিয়ে দেখেন। তারপর হাফলং আবর্ত ভবনে উপস্থিত হয়ে মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সানোয়াল উত্তর কাছাড় পার্বত্য পরিষদের সিইএম দেবোলাল গার্লোসা স্বাস্থ্য বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত ইএম স্যামুয়েল চাংসন খাদ্য ও অসামরিক যোগান বিভাগের ইএম নম্রথাং মার ইএম নন্দিতা গার্লোসা বিধায়ক বীরভদ্র হাগজার জেলাশাসক অমিতাভ রাজখোয়া পুলিশসুপার বীরবিক্রম গগৈর সহিত এক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে জেলায় এই লক ডাউনের সময় বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে পাহাড়ি জেলায় পানীয় জল এবং অত্যাবশকীয় সামগ্রীর যাতে সঙ্কট দেখা না দেয় এনিয়ে পদক্ষেপ গ্রহন করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে আহ্বান জানায় উত্তর কাছাড় পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদ কর্তৃপক্ষ। এই কথা শুনে তাৎক্ষণিক ভাবে এই সব সমস্যা সমাধানে জেলাপ্রশাসন এবং রাজ্যের মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সানোয়াল দুপুর ২ টা নাগাদ মুখ্যমন্ত্রী হাফলং থেকে পুনরায় গুয়াহাটির উদ্দেশ্যে ফিরে যান।
শনিবার এক ঝটিকা সফরে হাফলঙে এসে অসমের মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর আহ্বানে ২১ দিনের লক ডাউন কার্যসূচী নিষ্ঠার সহিত পালন করছেন দেশবাসী। প্রধানমন্ত্রীর আহ্বানে অসমের ৩৩ টি জেলার মানুষ শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে লক ডাউন পালন করছে। ইতিমধ্যে লক ডাউনের এগারোটা দিন পেরিয়ে গিয়েছে। আগামী ১৪ এপ্রিল ২১ দিনের লক ডাউন শেষ হচ্ছে জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন তাই এই কয়টা দিন রাজ্যের মানুষ যাতে ঘরের মধ্যে নিজেকে আবদ্ধ রেখে কভিড ১৯ রোগ প্রতিরোধ করতে দৃঢ়তার সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন রাজ্যবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন অতি শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে রাজ্যের মানুষ লক ডাউন পালন করছে। এমনকি ডিমা হাসাও জেলার মানুষ শৃঙ্খলাবদ্ধ ভাবে লক ডাউন পালন করছে। মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগ সকল চিকিৎসক নার্স ওয়ার্ড বয় আশা কর্মী জেলাপ্রশাসন খাদ্য ও অসামরিক যোগান বিভাগ জনস্বাস্থ্য কারিগরি বিভাগ বিদ্যুৎ বিভাগ পুলিশ ও সংবাদমাধ্যম এই সঙ্কটময় মূহুর্তে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে চলছেন। মুখ্যমন্ত্রী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত লক ডাউন পালন করার আহ্বান জানিয়ে বলেন অসমে ইতিমধ্যে কিছু লোক কভিড ১৯ রোগ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন তবে এনিয়ে অযথা ভয়ের কিছু নেই। আগামী কয়েকটা দিন সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে রাজ্যের মানুষ লক ডাউন পালন করলে এই সংক্রমন রোধ করা সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন সকল রাজ্যবাসীর সহযোগিতায় এই কভিড ১৯ রোগ প্রতিরোধের যুদ্ধে আমরা নিশ্চয় জয়ী হব। শনিবার গুয়াহাটি থেকে হেলিকাপ্টারে করে হাফলং কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়ের মাঠে দুপুর ১ টায় অবতরন করে হাফলং সরকারি হাসপাতাল পরিদর্শন করে আইসোলেশন ওয়ার্ড সহ হাসপাতালের সব কিছু খতিয়ে দেখেন। তারপর হাফলং আবর্ত ভবনে উপস্থিত হয়ে মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সানোয়াল উত্তর কাছাড় পার্বত্য পরিষদের সিইএম দেবোলাল গার্লোসা স্বাস্থ্য বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত ইএম স্যামুয়েল চাংসন খাদ্য ও অসামরিক যোগান বিভাগের ইএম নম্রথাং মার ইএম নন্দিতা গার্লোসা বিধায়ক বীরভদ্র হাগজার জেলাশাসক অমিতাভ রাজখোয়া পুলিশসুপার বীরবিক্রম গগৈর সহিত এক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে জেলায় এই লক ডাউনের সময় বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে পাহাড়ি জেলায় পানীয় জল এবং অত্যাবশকীয় সামগ্রীর যাতে সঙ্কট দেখা না দেয় এনিয়ে পদক্ষেপ গ্রহন করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে আহ্বান জানায় উত্তর কাছাড় পার্বত্য স্বশাসিত পরিষদ কর্তৃপক্ষ। এই কথা শুনে তাৎক্ষণিক ভাবে এই সব সমস্যা সমাধানে জেলাপ্রশাসন এবং রাজ্যের মুখ্যসচিবকে নির্দেশ দেন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সানোয়াল দুপুর ২ টা নাগাদ মুখ্যমন্ত্রী হাফলং থেকে পুনরায় গুয়াহাটির উদ্দেশ্যে ফিরে যান।
কোন মন্তব্য নেই