লকডাউনের নির্দেশ সত্ত্বেও অনেকে বেপরোয়া, রাজ্যে গ্রেফতার ১৩০০ জন !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের
তরফে গোটা দেশে ও রাজ্যে লকডাউন চলছে। করোনা সম্পর্কে সচেতন করা হয়েছে সাধারণ মানুষকেও। যাতে তারা কেউ বাড়ির বাইরে না বেরোন--তাও বারবার অনুরোধ করে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তা সত্ত্বেও সচেতন করা যাচ্ছে না অধিকাংশকে। সেক্ষেত্রে কঠোর কলকাতা তথা গোটা রাজ্যের পুলিশ-প্রশাসন।
লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউন অমান্য করায় ১৩০২ জনকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। জেলার ক্ষেত্রেও লকডাউন জারি রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে প্রশাসনকে। তাই শক্ত হাতে লাঠি দিয়েই পরিস্থিতি সামলাচ্ছেন কলকাতা ও রাজ্যের জেলা পুলিশ প্রশাসন। লকডাউন সঠিকভাবে পালন করতে রাস্তায় রাস্তায় টহল দিচ্ছে পুলিশ। এছাড়াও শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কেনার ক্ষেত্রে রাস্তায় বেরোনোর অনুমতি মিলছে।
জানা গিয়েছে কলকাতা তথা রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় জেলায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দোকানে অজস্র মানুষের ভিড় দেখলেই দূরত্ব বজায় রাখতে দোকানের সামনে দিয়ে গোল গোল দাগ করে সোশ্যাল ডিসটেন্স বজায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু অনেক সময় উত্তেজনার বশে সেই নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাচ্ছে শহরবাসী। তবু সোশ্যাল ডিস্ট্যান্স বজায় রাখতে বলছে পুলিশ। দূরত্ব বজায় রাখতে মাইকে প্রচার করা হচ্ছে পুলিশ প্রশাসনের তরফে।
কিন্তু প্রশ্ন এরপরেও কি সজাগ হবে আমজনতা ? লকডাউন সফল করতে আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত কি প্রশাসনের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সহযোগিতা করবেন সাধারণ মানুষ?
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ এড়াতে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের
তরফে গোটা দেশে ও রাজ্যে লকডাউন চলছে। করোনা সম্পর্কে সচেতন করা হয়েছে সাধারণ মানুষকেও। যাতে তারা কেউ বাড়ির বাইরে না বেরোন--তাও বারবার অনুরোধ করে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু তা সত্ত্বেও সচেতন করা যাচ্ছে না অধিকাংশকে। সেক্ষেত্রে কঠোর কলকাতা তথা গোটা রাজ্যের পুলিশ-প্রশাসন।
লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, লকডাউন অমান্য করায় ১৩০২ জনকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। জেলার ক্ষেত্রেও লকডাউন জারি রাখতে হিমশিম খেতে হচ্ছে প্রশাসনকে। তাই শক্ত হাতে লাঠি দিয়েই পরিস্থিতি সামলাচ্ছেন কলকাতা ও রাজ্যের জেলা পুলিশ প্রশাসন। লকডাউন সঠিকভাবে পালন করতে রাস্তায় রাস্তায় টহল দিচ্ছে পুলিশ। এছাড়াও শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি কেনার ক্ষেত্রে রাস্তায় বেরোনোর অনুমতি মিলছে।
জানা গিয়েছে কলকাতা তথা রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় জেলায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দোকানে অজস্র মানুষের ভিড় দেখলেই দূরত্ব বজায় রাখতে দোকানের সামনে দিয়ে গোল গোল দাগ করে সোশ্যাল ডিসটেন্স বজায় রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু অনেক সময় উত্তেজনার বশে সেই নিষেধাজ্ঞাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখাচ্ছে শহরবাসী। তবু সোশ্যাল ডিস্ট্যান্স বজায় রাখতে বলছে পুলিশ। দূরত্ব বজায় রাখতে মাইকে প্রচার করা হচ্ছে পুলিশ প্রশাসনের তরফে।
কিন্তু প্রশ্ন এরপরেও কি সজাগ হবে আমজনতা ? লকডাউন সফল করতে আগামী ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত কি প্রশাসনের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সহযোগিতা করবেন সাধারণ মানুষ?
কোন মন্তব্য নেই