করোনা ভাইরাসের থাবায় দেশে চতুর্থ মৃত্যু পাঞ্জাবে! খোঁজ চলছে বিদেশ ফেরত ৩৫০ জনের !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
দেশে আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু হল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। এই নিয়ে দেশে মোট চারজন করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারালেন। জানা গিয়েছে পাঞ্জাবের নওয়শহরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সেই ব্যক্তি।
জানা গিয়েছে দুই সপ্তাহ আগে ৭২ বছর বয়সী সেই বৃদ্ধ জার্মানি ও ইতালি ঘুরে দেশে ফেরেন। এর কয়েকদিন পর বুকে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়ায় ভর্তি হন নওয়াশহর জেলা হাসপাতালে। তাঁর ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্টের সমস্যা ছিল। পরে পরীক্ষা করে দেখা যায় যে তাঁর শরীরে করোনা ভাইরাস রয়েছে।
এদিকে এই মৃত্যুর খবর প্রকাশ হতেই চরম সতর্কতা জারি হয়েছে পাঞ্জাবে। সেই ব্যক্তির বাড়ির লোকজন ও সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের খোঁজ করে তাদের শরীরের রক্তের নমুনা পরীক্ষা চলছে। মৃত ব্যক্তির বাড়ি জলন্ধরের বড়া পিন্ড গ্রামে। ওই গ্রামের ২০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের এলাকা পুরোপুরি সিল করে দেওয়া হয়েছে। ঘরবন্দি থাকতে বলা হয়েছে এলাকাবাসীকে। ওই বৃদ্ধের চিকিৎসার দায়িত্বে যে চিকিৎসক ছিলেন, তাঁকে কোয়রান্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে এরই মধ্যে আশঙ্কাবাণী শোনাল পাঞ্জাব সরকার। সরকার জানায়, এরকম ৩৫০ জন আছেন যাঁরা করোনা ভাইরাস আক্রান্ত দেশ থেকে ভারতে এসেছেন। তবে কোনও পরীক্ষা ছাড়াই তারা দেশে ঢুকেছে। তাদের খোঁজ এখনও মেলেনি।
এদিকে এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার থেকে রাজ্যে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে গণ পরিবহণ। আজ মধ্যরাতের পর থেকেই রাস্তায় বাস, অটো-সহ সমস্ত যাত্রীবাহী পরিবহণ নিষিদ্ধ হচ্ছে গোটা রাজ্যেই।
দেশে আরও এক ব্যক্তির মৃত্যু হল করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে। এই নিয়ে দেশে মোট চারজন করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রাণ হারালেন। জানা গিয়েছে পাঞ্জাবের নওয়শহরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সেই ব্যক্তি।
জানা গিয়েছে দুই সপ্তাহ আগে ৭২ বছর বয়সী সেই বৃদ্ধ জার্মানি ও ইতালি ঘুরে দেশে ফেরেন। এর কয়েকদিন পর বুকে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়ায় ভর্তি হন নওয়াশহর জেলা হাসপাতালে। তাঁর ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্টের সমস্যা ছিল। পরে পরীক্ষা করে দেখা যায় যে তাঁর শরীরে করোনা ভাইরাস রয়েছে।
এদিকে এই মৃত্যুর খবর প্রকাশ হতেই চরম সতর্কতা জারি হয়েছে পাঞ্জাবে। সেই ব্যক্তির বাড়ির লোকজন ও সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের খোঁজ করে তাদের শরীরের রক্তের নমুনা পরীক্ষা চলছে। মৃত ব্যক্তির বাড়ি জলন্ধরের বড়া পিন্ড গ্রামে। ওই গ্রামের ২০ কিলোমিটার ব্যাসার্ধের এলাকা পুরোপুরি সিল করে দেওয়া হয়েছে। ঘরবন্দি থাকতে বলা হয়েছে এলাকাবাসীকে। ওই বৃদ্ধের চিকিৎসার দায়িত্বে যে চিকিৎসক ছিলেন, তাঁকে কোয়রান্টাইনে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে এরই মধ্যে আশঙ্কাবাণী শোনাল পাঞ্জাব সরকার। সরকার জানায়, এরকম ৩৫০ জন আছেন যাঁরা করোনা ভাইরাস আক্রান্ত দেশ থেকে ভারতে এসেছেন। তবে কোনও পরীক্ষা ছাড়াই তারা দেশে ঢুকেছে। তাদের খোঁজ এখনও মেলেনি।
এদিকে এই পরিস্থিতিতে শুক্রবার থেকে রাজ্যে বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে গণ পরিবহণ। আজ মধ্যরাতের পর থেকেই রাস্তায় বাস, অটো-সহ সমস্ত যাত্রীবাহী পরিবহণ নিষিদ্ধ হচ্ছে গোটা রাজ্যেই।
কোন মন্তব্য নেই