Header Ads

রাজ্যসভার প্ৰাৰ্থী করতে কংগ্ৰেসের সাধারণ সম্পাদক প্ৰিয়াঙ্কার নাম প্ৰস্তাব এআইইউডিফ-এর

নয়া ঠাহর ওয়েব ডেস্কঃ 
 
সৰ্বভারতীয় কংগ্ৰেসের সাধারণ সম্পাদক প্ৰিয়াঙ্কা গান্ধীকে রাজ্যসভায় প্ৰাৰ্থী করার জন্যে এআইইউডিএফ-এর সভাপতি বদরুদ্দিন আজমল প্ৰস্তাব দিয়েছেন। তাঁর প্ৰস্তাব শুনে কংগ্ৰেস সভাপতি রিপুন বরা সে প্ৰস্তাব লুফে নিয়েছেন। 

 ছবি, সৌঃ আন্তৰ্জাল
সোমবার হোলি উৎসবের দিন রাজ্যের প্ৰাক্তন মুখ্যমন্ত্ৰী তরুণ গগৈ  বরপেটায় এক সভায় বলেছেন - এআইইউডিএফ-এর সঙ্গে তাঁর প্ৰেম থাকবে ২০২১ পৰ্যন্ত। তার অৰ্থ হচ্ছে ২০২১ সালে এআইইউডিএফ-এর হাত ধরবে কংগ্ৰেস। এই কংগ্ৰেস প্ৰাক্তন মুখ্যমন্ত্ৰী তরুণ গগৈই একসময় বলেছিলেন-‘ হু ইজ বদরুদ্দিন’। এখন সেই বদরুদ্দিনের হাত ধরার জন্য তিনি উঠে পরে লেগেছেন। এমনই জল্পনা চলছে রাজনৈতিক মহলে। 

 ছবি, সৌঃ আন্তৰ্জাল
রাজ্যসভার নিৰ্বাচনে তিনটি আসন খালি হয়েছে। দুটি আসনে বিজেপি জিতবে। একটি আসনে এআইউডিফ- কংগ্ৰেস সমঝোতার চেষ্টা চালাচ্ছে। বদরুদ্দিন বলেছেন তারা অরাজনৈতিক প্ৰাৰ্থীকে দাঁড় করাবেন। তারা ভেবেছিলেন বিশিষ্ট সাংবাদিক  অজিত ভুইয়ার নাম তারা দেবেন। অজিত ভুইয়া জানিয়েছেন সব দলের সমৰ্থন পেলে তিনি প্ৰতিদ্বন্দ্বিতা করতে রাজি আছেন। বিজেপি সভাপতি রঞ্জিত দাস জানিয়েছেন তারা ৫ জনের নাম কেন্দ্ৰীয় হাইকমান্ডের কাছে পাঠিয়েছেন। এই পাঁচজনের তালিকায় প্ৰথমে রয়েছেন বৰ্ষীয়ান নেতা ভুবনেশ্বর কলিতা। কংগ্ৰেস থেকে যাওয়া বিজেপি সাংসদ। দ্বিতীয় নম্বরে রয়েছেন রাজেন গোহাঁই, তৃতীয় নম্বরে রয়েছেন রমেন ডেকা, চারে শংকর দাস এবং পাঁচ নম্বরে রয়েছেন সুভাস দত্ত। রাজনৈতিক সূত্ৰের, খবর বিপিএফ-এর সঙ্গে বিজেপির একটি সমঝোতা আছেই। তারা প্ৰাক্তন সাংসদ বিশ্বজিৎ দৈমারি এবং ভুবনেশ্বর কলিতা এই দুজনকে প্ৰাৰ্থী করার সম্ভাবনা বেশি। বিধানসভা সূত্ৰে জানা গেছে, একেকজনকে জিততে গেলে ৩২ টি করে ভোট। ১২৫ জন বিধায়ক আছেন। আগামী ২৬ মাৰ্চ চলতি বিধানসভার মধ্যেই রাজ্যসভা নিৰ্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। 

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.