তৃণমূলের জয় কোথায় লুকিয়ে, পুরভোটের আগে সেই ‘বার্তা’ই দিল টিম-পিকে !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
পুরভোটের আগে কৌশলের যুদ্ধ শুরু হয়েছে বঙ্গ রাজনীতির রণাঙ্গনে। তৃণমূল কংগ্রেসের 'দিদিকে বলো'র পাল্টা বিজেপি শুরু করতে চলেছে 'বিজেপিকে বলো'। তা কতটা সফল হবে, ভবিষ্যতই বলবে। সে যাই হোক তৃণমূল কংগ্রেস ফের এক পদক্ষেপ নিয়ে নিল। দিল্লির নির্বাচনে যেভাবে উন্নয়ন ঝড়ে উড়ে গিয়েছে বিজেপি, তৃণমূলও এবার তা নিশ্চিত করতে চাইছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় এসেই উন্নয়নের বার্তা দিয়েছিলেন। তাঁর সরকার মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিতে নানা সামাজিক প্রকল্প চালুও করেছিল। কিন্তু সেই প্রকল্পের সুবিধা আদৌ পাচ্ছিল কি না জনসাধারণ, তা নিশ্চিত ছিল না। পঞ্চায়েত ও লোকসভা ভোটে ধাক্কা খেয়ে তৃণমূল এবার নজর দিয়েছে সেদিকে।
সরকারি প্রকল্পের টাকা যাতে কেউ নিয়ে নিতে না পারে, তার
জন্য শাসক দল এবার নজরদারি শুরু করেছে। তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব এবার তা সরাসরি নজর রাখবে বলে জানিয়ে দিয়েছে। কাটমানি আর তোলাবাজি আটকাতে তৃণমূল বদ্ধপরিকর। বিধানসভা ভোটের এক বছর আগে থেকেই এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে তৃণমূল।
পিকের পরামর্শে দুর্নীতিমুক্ত উন্নয়নমুখী হতে চাইছে রাজ্যের
মা-মাটি-মানুষের সরকার। এতদিন তৃণমূল কংগ্রেস শুধু উন্নয়নমুখী প্রকল্প করেছে। কিন্তু সেই প্রকল্পের টাকা আদৌ মানুষের যাচ্ছে কি না, তা দেখেনি। এবার তা নিশ্চিত করেই উন্নয়নে ঝাঁপাতে চাইছে। সরকারি আমলা থেকে শুরু করে শাসক দলের নেতাকর্মীদের দিকে এবার মমতার তীক্ষ্ন নজর।
তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, রাজ্য সরকার
প্রকল্পের পর প্রকল্প তৈরি করছে। কিন্তু তা ১০০ ভাগ কার্যকর
হচ্ছে্ না কতিপয় মানুষের জন্য। তাই তৃমমূল সরকার এবার কড়া হচ্ছে। সরকার আর প্রকল্প প্রাপকের মাঝে কেউ থাকবে না বলে তিনি জানান। সরকার চাইছে, উন্নয়ন প্রকল্পের সুফল হাতনাতে তুলতে।
প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা প্রকল্প রূপায়ণ নিয়ে ইতিমধ্যে তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করেছে। তৃণমূলকে এ মর্মে পরামর্শও দিয়েছে। প্রশান্ত সাফ জানিয়েছেন, সিএএ, এনপিআর, এনআরসি তৃণমূলের পক্ষেই যাবে। এখন শুধু নিশ্চিত করতে হবে উন্নয়নের সাফল্য, তাহলেই পুরভোটে ফিরে তাকাতে হবে না তৃণমূলকে।
পুরভোটের আগে কৌশলের যুদ্ধ শুরু হয়েছে বঙ্গ রাজনীতির রণাঙ্গনে। তৃণমূল কংগ্রেসের 'দিদিকে বলো'র পাল্টা বিজেপি শুরু করতে চলেছে 'বিজেপিকে বলো'। তা কতটা সফল হবে, ভবিষ্যতই বলবে। সে যাই হোক তৃণমূল কংগ্রেস ফের এক পদক্ষেপ নিয়ে নিল। দিল্লির নির্বাচনে যেভাবে উন্নয়ন ঝড়ে উড়ে গিয়েছে বিজেপি, তৃণমূলও এবার তা নিশ্চিত করতে চাইছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় এসেই উন্নয়নের বার্তা দিয়েছিলেন। তাঁর সরকার মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিতে নানা সামাজিক প্রকল্প চালুও করেছিল। কিন্তু সেই প্রকল্পের সুবিধা আদৌ পাচ্ছিল কি না জনসাধারণ, তা নিশ্চিত ছিল না। পঞ্চায়েত ও লোকসভা ভোটে ধাক্কা খেয়ে তৃণমূল এবার নজর দিয়েছে সেদিকে।
সরকারি প্রকল্পের টাকা যাতে কেউ নিয়ে নিতে না পারে, তার
জন্য শাসক দল এবার নজরদারি শুরু করেছে। তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব এবার তা সরাসরি নজর রাখবে বলে জানিয়ে দিয়েছে। কাটমানি আর তোলাবাজি আটকাতে তৃণমূল বদ্ধপরিকর। বিধানসভা ভোটের এক বছর আগে থেকেই এ ব্যাপারে পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে তৃণমূল।
পিকের পরামর্শে দুর্নীতিমুক্ত উন্নয়নমুখী হতে চাইছে রাজ্যের
মা-মাটি-মানুষের সরকার। এতদিন তৃণমূল কংগ্রেস শুধু উন্নয়নমুখী প্রকল্প করেছে। কিন্তু সেই প্রকল্পের টাকা আদৌ মানুষের যাচ্ছে কি না, তা দেখেনি। এবার তা নিশ্চিত করেই উন্নয়নে ঝাঁপাতে চাইছে। সরকারি আমলা থেকে শুরু করে শাসক দলের নেতাকর্মীদের দিকে এবার মমতার তীক্ষ্ন নজর।
তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, রাজ্য সরকার
প্রকল্পের পর প্রকল্প তৈরি করছে। কিন্তু তা ১০০ ভাগ কার্যকর
হচ্ছে্ না কতিপয় মানুষের জন্য। তাই তৃমমূল সরকার এবার কড়া হচ্ছে। সরকার আর প্রকল্প প্রাপকের মাঝে কেউ থাকবে না বলে তিনি জানান। সরকার চাইছে, উন্নয়ন প্রকল্পের সুফল হাতনাতে তুলতে।
প্রশান্ত কিশোরের সংস্থা প্রকল্প রূপায়ণ নিয়ে ইতিমধ্যে তথ্য সংগ্রহ করতে শুরু করেছে। তৃণমূলকে এ মর্মে পরামর্শও দিয়েছে। প্রশান্ত সাফ জানিয়েছেন, সিএএ, এনপিআর, এনআরসি তৃণমূলের পক্ষেই যাবে। এখন শুধু নিশ্চিত করতে হবে উন্নয়নের সাফল্য, তাহলেই পুরভোটে ফিরে তাকাতে হবে না তৃণমূলকে।
কোন মন্তব্য নেই