আগরতলা গামী রাজধানী এক্সপ্রেস এ ভোরের চা ই সার্ভ করা হলো না
নয়া ঠাহর গুয়াহাটি।
রাজধানী এক্সপ্রেস এক মর্য্যদা সম্পন্ন ট্রেন, রাজধানী শহরের সঙ্গে যোগাযোগ এর উচ্চমানের শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ট্রেন, সবাই আশা করে প্রায় বিমানের সমান টাকা ভাড়ার ট্রেনের সুযোগ সুবিধার মান ও হবে উন্নত। এই প্রতিবেদক গত শুক্রবার ৮ নভেম্বর ২০৫০২ নম্বর আনন্দবিহার আগরতলা রাজধানী এক্সপ্রেসের ৬ নম্বর কোচে পরিবারের অন্য দুজনের সাথে যাত্রা করছিলেন।গাড়ীর পিএনার নম্বর ছিল ২১০৩২৭৪৭০৮।ট্রেনে যাত্রীদের ভোরের চা ই দেওয়া হলো না। অজুহাত দিয়ে বলা হলো যাত্রীরা সব ঘুমিয়ে ছিল। দুপুরের লাঞ্চ এ মাংস এর দুটো পিস যেন রবারের টুকরো, কতদিন ধরে ফ্রিজে রাখা ছিল কে জানে? আর ভাত, ১০০ গ্রামের চাল ও হবে না। সঙ্গে পাতলা একটু ডাল, সকালের নিরামিষ ব্রেকফাস্ট এ দু চারটি মটর এর সঙ্গে চার পাঁচটি আলু ভাজা চপ জাতীয় কিছুর সঙ্গে দেওয়া হতো। এবার আলুর দাম বেড়েছে তাই আলু বাদ, আর উপমা বলে যা দেওয়া হলো, যা নিম্নমানের। । আরো অবাক করা কথা লামডিং পাহাড় লাইনে যাবার সময় টয়লেট এ জল ই ছিল না। বদরপুরের পর জল অল্প এলো, রাতের কম্বল গুলো রেগুলার সাফ করা হয় কি ? যাত্রীরা আজকাল বালিশ এর কভার চাদর এমন কি টয়লেট এর মগ ও চুরি করে নিয়ে পালাচ্ছে বলে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে। আইআরসিটিসি এবার রেলের মেনুতে বিরিয়ানি রাখবে , চা এর দাম বাড়বে জানিযেছে । বেশি পয়সায় টিকিট কেনা যাত্রীদের আর কিছু দিতে হবে না। বর্তমানে যা আছে তা যেন গুন মান সম্পন্ন হয়। টিটি বাবুরা প্রচুর বেতন পান, এক্সট্রার দিকে নজর না ফেলে যেন যাত্রীদের সুবিধা অসুবিধার কথা ভাবেন।









কোন মন্তব্য নেই