Header Ads

ডিটেনশন ক্যাম্প প্রয়াত বন্দির নিকটাত্মীয়কে শীঘ্র আর্থিক সাহায্যের দাবি সুকুমার বিশ্বাসের

ছবি- সুকুমার বিশ্বাস।
নয়া ঠাহর প্রতিবেদন, গুয়াহাটি : সরকার ডিটেনশন ক্যাম্পগুলিতে তিন বছরের বেশি বন্দিদের মুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাঙলি যৌথ সমন্বয় সমিতির সভাপতি সুকুমার বিশ্বাস আজ ডিটেনশন ক্যাম্প বন্দি সব হিন্দুধর্মালম্বীদের বিনা সর্তে মুক্তির দাবি জানিয়েছেন।১৪টি সংগঠনের যৌথ মঞ্চের আরও দাবি, এনআরসি থেকে বাদ পরা পরিবারের সদস্যদেরও এনআরসি তালিকাভুক্ত করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, এনআরসি তালিকা প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত কারো বিরুদ্ধে যেন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়। ডিটেনশন ক্যাম্পে মারা যাওয়া দুলাল চন্দ্র ঘোষদের আর্থিক ক্ষতি পূরণ দিতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও আজও তিন বছরের বেশি সময় ধরে ডিটেনশন ক্যাম্প বন্দিদের ছেড়ে না দেওয়াকে দুর্ভাগ্যজনক বলে বলে মন্তব্য করেন ফেডারেশনের প্রাক্তন সভাপতি সুকুমার বিশ্বাস।
বর্তমানে বেঙ্গলি স্পিকিং ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন সুকুমার বিশ্বাস। তিনি আজ দিসপুর প্রেস ক্লাবে জানান, এই কাউন্সিল স্থাপন হওয়ার পর সরকার একবার বাজেট বরাদ্দ করেছে ২6 লাখ ৪০ হাজার। সেই টাকায় করিমগঞ্জ, ডিব্রুগর, মার্গারিটা ইত্যাদি জায়গায় মেয়েদের হেয়ার স্টাইলিং, কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের জন্য ব্যায় করা হয়েছে। পরে আরও ৩০ লাখ পাওয়া গেছে। কম্পিউটার প্রশিক্ষন, হোস্টেল ভাড়া প্রভৃতি খাতে ব্যয় করা হবে এই টাকা।
তিনি জানান এই কাউন্সিল শুধু মাত্র বাঙলি হিন্দুদের জন্য। অন্যদিকে, ভাষিক সংখ্যালঘু উন্নয়ন বোর্ড রাজ্যের হিন্দি, নেপালি, বাঙলি হিন্দু প্রভৃতি জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে গঠন করা হয়েছে। এই সংস্থার চেয়ারম্যান পদে আছেন প্রাক্তন বিধায়ক অলোক ঘোষ। এই বোর্ডকেও ৬-৭ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.