Header Ads

বিধানসভায় মূল্যবৃদ্ধি ও গলায় পেয়াঁজের মালা গলায় পরে কংগ্রেস-এ আই ইউ ডি এফ বিধায়করা মুখর হলেন




নয়া ঠাহর প্রতিবেদন.
বিধানসভায় গতকাল এআইইউডিএফ এবং কংগ্রেস বিধায়করা হাতে হাতে ক্যাব বিরােধী প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে প্রতিবাদে মুখর হয়েছিল। এমন কি বিধানসভার প্রবেশ দ্বারে শুয়ে পরে প্রতিবাদ করে। তা নিয়ে অধ্যক্ষ হিতেন্দ্রনাথ গােস্বামী পর্যন্ত ক্ষোভ প্রকাশ করেন। আজ বিধানসভার শুরুতে এআইইউডিএফ এবং কংগ্রেস বিধায়করা বিধানসভার চত্বরের বাইরে গলায় পেঁয়াজের মালা নিয়ে প্রতিবাদ করেন আবদুল রশিদ মণ্ডল, রেকিবুদ্দিন আহমেদ, রূপজ্যোতি কুৰ্মী, নজরুল হুদা প্রমুখ কংগ্রেস সদস্য এবং এআইইউডিএফের আমিনুল হক প্রমুখ গলায় পেঁয়াজের মালা পরে রাজ্যের পেঁয়াজের অস্বাভাবিক মূল্যের প্রতিবাদে মুখর হন। বিধানসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে আমিনুল ইসলামের পেঁয়াজের, রসুন প্রভৃতির মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গ তুলে সরকারকে ব্যবস্থা করার দাবি জানান। খাদ্য ও সরবরাহ মন্ত্রী ফনিভূষণ চৌধুরী স্বীকার করেন, পেঁয়াজ ও রসুনের দাম বেড়েছে। তিনি জানান, গুয়াহাটি মহানগর সহ প্রতি জেলা মহকুমাতে ৫৬২৩ টি নির্বাচিত ‘আমার দোকান’এর মাধ্যমে সুলভ মূল্যে পেঁয়াজ সরবরাহের ব্যবস্থা হয়েছে। সমবায় সমিতির মাধ্যমে অত্যাবশ্যকীয় সামগ্রীর সঙ্গে পেঁয়াজ, সর্ষের তেল প্রভৃতি সরবরাহের ব্যবস্থা হয়েছে। নিয়মিতভাবে দৈনিক বাজারগুলিতে অভিযান চালানাে হয়। একজন কাৰ্যবাহী মেজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে এনফোর্সমেন্ট স্কোয়ার্ড তৈরি করা হয়েছে। বিরােধী দলপতি দেবব্রত শইকিয়ার প্রশ্নের জবাবে খাদ্যমন্ত্রী ফণিভূষণ চৌধুরী জানান, রাজ্যে ৩৮ হাজার ২৩৬টি সুলভ মূল্যের দোকান আছে এবং ৫ হাজার ৬২৩ টি “আমার দোকান আছে। খাদ্যমন্ত্রী জানান, রাষ্ট্রীয় খাদ্যসুরক্ষা আইনের অধীনে চা বাগানে বসবাস করা ২২৭৮৭৬ জন এএওয়াই এবং ২৪১৯১২৩ জন পিএইচএইচ হিতাধিকারীকে বিনামূল্যে চাল দেওয়া হচ্ছে। এবং চা বাগানের বাইরে অসমে বসবাস করা ২৬৩৮০০২ জন এএওয়াই এবং ১৯৬২৫৬৭৯ জন পিএইচএইচ-কে ১ টাকা মূল্যের চার দেওয়া হচ্ছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.