বড় অভিমান নিয়ে সোনালী চলে গেল
নয়া ঠাহরঃ ভরা জীবনে পেল না কিছুই, শুধু অপমান আর কুৎসাকে সহচর করে সহায় সম্বলহীন অবস্থাতে বিদেশ বিভূঁইয়ে প্রাণ দিলেন। শেষ হল দীৰ্ঘদিনের কঠিন লড়াই। হার মানলো মারণ রোগ ক্যান্সারের কাছে। ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে এক অঙ্গ কেটে ফেলতে হয়। স্বামী দূরে চলে যায়, মা কে সঙ্গে নিয়ে চিকিৎসার জন্যে চেন্নাইয়ে পাড়ি জমান।
প্রচণ্ড আর্থিক দুরবস্থা,মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সনোয়ালের কাছে ও আর্থিক সাহায্যের জন্যই আবেদন করা হয়। দৈনিক কাগজ ‘সকালবেলা’র কর্মী ছিলেন সোনালী নন্দী। মৃত্যুর ডাককে উপেক্ষা করেও সুন্দর হাসিকে ধরে রেখেছিলেন! বৃদ্ধা মা এবং একমাত্ৰ কন্যা সন্তানকে ফেলে ইহজগৎ থেকে অকালে চলে গেলো তরতাজা একটি প্ৰাণ। কত আশা, কত আকাঙ্খা ছিল প্ৰাণে। চিরতরে চলে গেল বড় অভিমান আর বড় অভিযোগ নিয়ে।
প্রচণ্ড আর্থিক দুরবস্থা,মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সনোয়ালের কাছে ও আর্থিক সাহায্যের জন্যই আবেদন করা হয়। দৈনিক কাগজ ‘সকালবেলা’র কর্মী ছিলেন সোনালী নন্দী। মৃত্যুর ডাককে উপেক্ষা করেও সুন্দর হাসিকে ধরে রেখেছিলেন! বৃদ্ধা মা এবং একমাত্ৰ কন্যা সন্তানকে ফেলে ইহজগৎ থেকে অকালে চলে গেলো তরতাজা একটি প্ৰাণ। কত আশা, কত আকাঙ্খা ছিল প্ৰাণে। চিরতরে চলে গেল বড় অভিমান আর বড় অভিযোগ নিয়ে।
কোন মন্তব্য নেই