উইঘুর মুসলিমদের উপর ব্যাপক অত্যাচার চীনের ! ইউএন-এ বিষয়টি তুলবে পকিস্তান নয় আমেরিকা
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায় : পম্পেও বলেছিলেন সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হওয়া জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে তিনি এটিপপাশাপাশি তিনি আরও অনেক সভা করার কথা বলেছেন। তিনি বলেছিলেন যে এই বৈঠকে তিনি এই বিষয়ে অন্যান্য দেশের সাথে যোগাযোগ করবেন এবং সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করবেন। তিনি বলেছিলেন যে চীনের এই অমানবিক কাজ বন্ধ করতে তিনি অন্যান্য দেশের সহায়তা চাইবেন।লিমদের উপর ব্যাপকহারে নির্যাতন করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। উইঘুর মুসলিমদের বন্দি বানিয়ে রাখা হচ্ছে এবং তাদের ইসলামিক কট্টরপন্থা থেকে বের করে চৈনিক জাতীয়তাবাদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আমেরিকা উইঘুর মুসলিমদের প্রতি চিনের অমানবিক অত্যাচার নিয়ে সোচ্চার হলেও পাকিস্তান কিন্তু এ ব্যাপারে মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে। কাশ্মীরের মুসলিমদের জন্যে তারা এত কান্নাকাটি করছে যে আর কোনদিকে তাকাবার তারা সময় পাচ্ছে না।
পম্পেও বলেছিলেন যে সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হওয়া জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে তিনি এটির পাশাপাশি আরও অনেক বিষয়ে সভা করার কথা বলেছেন। তিনি বলেছিলেন যে এই বৈঠকে তিনি এই বিষয়ে অন্যান্য দেশের সাথে যোগাযোগ করবেন এবং সমর্থন পাওয়ার চেষ্টা করবেন। তিনি জানান যে চীনের এই অমানবিক কাজ বন্ধ করতে তিনি অন্যান্য দেশের সহায়তা চাইবেন। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, উইঘুর মুসলিমদের সম্মিলিতভাবে চীনে বন্দী করে রাখা হচ্ছে। ইউগারদের সাথে যে আচরণ করা হয় তা বিশ্বের সবচেয়ে জঘন্য আচরণের বিষয়। তিনি বিষয়টিকে চীনের জাতীয় সুরক্ষার বাইরে বলে বর্ণনা করেছেন।
তিনি বলেছেন যে এই ক্ষেত্রে তাঁর সক্রিয়তা এখন পর্যন্ত কিছুটা সাফল হলেও এটি পর্যাপ্ত নয় এবং প্রক্রিয়া এখনও চলছে।
তাঁর মতে চীনের সাথে তার দেশের অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তবে এই মুহূর্তে তিনি উইঘুর মুসলিমদের স্বাধীনতা চান। তাদের মৌলিক অধিকার দিতে চিনকে সচেতন করতে চান। তিনি চীনাদের দাবিও প্রত্যাখ্যান করেছেন। আসলে চীনের দাবি, শিবিরে ইসলামিক কট্টরপন্থা দমনের কাজ চলছে।
কোন মন্তব্য নেই