মুকুলদের থেকে শোভন কি আলাদা ! তৃণমূল নেতৃত্বের 'সিদ্ধান্তে' জল্পনা তুঙ্গে !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
শোভন চট্টোপাধ্যায় বিজেপি যোগ দেওয়ার পর তিনদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি তৃণমূল। তৃণমূল বিধায়ক এবং কাউন্সিলর পদ না ছাড়লেও, তাঁকে এখনও শোকজ পর্যন্ত করা হয়নি। কেন মুকুল রায়, কিংবা অন্য দলত্যাগীদের থেকে ভিন্ন নীতি নেওয়া হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে রাজনৈতিক মহলে। শুধুই কি উপেক্ষা, নাকি এর পিছনে আছে অন্য কোনও পরিকল্পনা তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
এর আগে দেখা গিয়েছে, তৃণমূল ত্যাগের সঙ্গে সঙ্গে নেতাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। সেই নীতি অবলম্বন করা হয়েছে, মুকুল রায়, শুভ্রাংশু রায়, সৌমিত্র খান কিংবা অনুপম হাজরা, অর্জুন সিংদের ক্ষেত্রে। দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর ২০১৭-র সেপ্টেম্বরে তৃণমূল কংগ্রসের ওয়ার্কিং কমিটি থেকে মুকুল রায়ের পদত্যাগের দিনই তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। আর লোকসভা ভোটের পর শুভ্রাংশুর মন্তব্যের জেরে তো দল ছাড়ার আগেই তাঁকে বহিষ্কারের রাস্তায় যায় তৃণমূল।
শোভন চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে তৃণমূল খানিকটা ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাঁর দিল্লি যাওয়া এবং বিজেপিতে যোগ দেওয়া, পঞ্চায়েত ভোটে বিরোধীদের প্রার্থী দিতে না দেওয়া, নেত্রীর সমালোচনা করা, কিংবা কলকাতার মেয়রের কাজ নিয়ে সমালোচনা করা হলেও, এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি তৃণমূল। এব্যাপারে শোভন চট্টোপাধ্যায়কে শুধু উপেক্ষাই করা হচ্ছে, নাকি অন্য কোনও কারণ রয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
চাটনিবাবু কিংবা কাঁচড়াপাড়ার কাঁচা ছেলে বলে মুকুল রায়কে উদ্দেশ্য করে কটাক্ষ শোনা গিয়েছে তৃণমূলের বড়, মেজো, সেজো, বিভিন্ন নেতার মুখ থেকে। কিন্তু শোভন চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে এখনও পর্যন্ত তা শোনা যায়নি। দল পরিবর্তনের পর শোভন চট্টোপাধ্যায়কে লক্ষ্য করে একমাত্র আক্রমণ করেছেন স্ত্রী রত্না চট্টোপাধ্যায়। উল্লেখযোগ্য আর কেউ-ই নয় !!
শোভন চট্টোপাধ্যায় বিজেপি যোগ দেওয়ার পর তিনদিন পেরিয়ে গেলেও এখনও কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি তৃণমূল। তৃণমূল বিধায়ক এবং কাউন্সিলর পদ না ছাড়লেও, তাঁকে এখনও শোকজ পর্যন্ত করা হয়নি। কেন মুকুল রায়, কিংবা অন্য দলত্যাগীদের থেকে ভিন্ন নীতি নেওয়া হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে রাজনৈতিক মহলে। শুধুই কি উপেক্ষা, নাকি এর পিছনে আছে অন্য কোনও পরিকল্পনা তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
এর আগে দেখা গিয়েছে, তৃণমূল ত্যাগের সঙ্গে সঙ্গে নেতাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। সেই নীতি অবলম্বন করা হয়েছে, মুকুল রায়, শুভ্রাংশু রায়, সৌমিত্র খান কিংবা অনুপম হাজরা, অর্জুন সিংদের ক্ষেত্রে। দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর ২০১৭-র সেপ্টেম্বরে তৃণমূল কংগ্রসের ওয়ার্কিং কমিটি থেকে মুকুল রায়ের পদত্যাগের দিনই তাঁকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। আর লোকসভা ভোটের পর শুভ্রাংশুর মন্তব্যের জেরে তো দল ছাড়ার আগেই তাঁকে বহিষ্কারের রাস্তায় যায় তৃণমূল।
শোভন চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে তৃণমূল খানিকটা ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাঁর দিল্লি যাওয়া এবং বিজেপিতে যোগ দেওয়া, পঞ্চায়েত ভোটে বিরোধীদের প্রার্থী দিতে না দেওয়া, নেত্রীর সমালোচনা করা, কিংবা কলকাতার মেয়রের কাজ নিয়ে সমালোচনা করা হলেও, এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি তৃণমূল। এব্যাপারে শোভন চট্টোপাধ্যায়কে
চাটনিবাবু কিংবা কাঁচড়াপাড়ার কাঁচা ছেলে বলে মুকুল রায়কে উদ্দেশ্য করে কটাক্ষ শোনা গিয়েছে তৃণমূলের বড়, মেজো, সেজো, বিভিন্ন নেতার মুখ থেকে। কিন্তু শোভন চট্টোপাধ্যায়ের
কোন মন্তব্য নেই