জম্মু কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলুপ্ত হওয়ার সাথে সাথেই, ইচ্ছে পূরণ হল শ্যামাপ্রসাদ-বাজপেয়ী-ঠাকরের !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
রাজ্যসভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ আজ সোমবার বলেন, ৩৭০ ধারা আর জম্মু কাশ্মীরে লাগু হবেনা। অমিত শাহ রাজ্যসভায় তিনটি সংকল্প রেখেছিলেন। প্রথম সংকল্প ছিল, জম্মু কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা হটানো, দ্বিতীয় সংকল্প আর্টিক্যাল ৩৫-এ বাতিল করা। আর তৃতীয় সংকল্প জম্মু কাশ্মীরকে কেন্দ্র শাসিত রাজ্য বানানো। অমিত শাহ এর এই সিদ্ধান্তের পর জম্মু কাশ্মীর থেকে এবার লাদাখ আলাদা হয়ে গেলো। লাদাখ এবার সরাসরি কেন্দ্র শাসিত রাজ্যের তকমা পেলো। জম্মু কাশ্মীরও এবার আর রাজ্য রইল না। সেটিকেও কেন্দ্র শাসিত প্রদেশ বানিয়ে দেওয়া হল। সরকারের এই নির্ণয়ের পর দেশ জুড়ে খুশির হাওয়া বইছে।
অন্যদিকে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে আজ সোমবার রাজ্যসভায় জম্মু কাশ্মীর থেকে articale 370 তুলে দেওয়ার সিদ্ধদান্তকে স্বাগত জানায় শিবসেনা। দলের প্রধান উদ্ধব ঠাকরে বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ কে আমি মন থেকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আজ আমাদের দেশ সম্পূর্ণ ভাবে স্বাধীন হল। উনি বলেন, আজ বালাসাহেব ঠাকরে আর অটল বিহারী বাজপেয়ী’র স্বপ্ন পূরণ হল। উনি আরও বলেন, যারা বিরোধিতা করছেন, তাঁদের জানাতে চাই, এই সিদ্ধান্ত গোটা দেশকে একসাথে রাখার জন্য জরুরি ছিল। এর বিরোধিতা করা উচিত না। আজ বালাসাহেব জীবিত থাকলে খুব খুশি হতেন। আজকের দিনে উৎসব পালন করা দরকার। আজ দেশবাসীর এক বড় স্বপ্ন পূরণ হল।
রাজ্যসভায় অমিত শাহ-এর ঘোষণার পর বিরোধীরা চরম হৈ-হল্লা শুরু করেন। কাশ্মীর নিয়ে অমিত শাহ এর তিনটি বড় ঘোষণা হওয়ার পর বিরোধীরা সংসদে সরকার বিরোধী স্লোগান দেন। বিরোধীরা জানান, সরকার তাঁদের এরকম কোন বিল সম্পর্কে আগে থেকে জানায় নি। এর আগে আজ সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে প্রধানমন্ত্রী আবাসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ এবং জাতীয় নিরপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল বৈঠক করেন। সেখানে কাশ্মীর নিয়ে তিনটি বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়ে জম্মু কাশ্মীরে ৩৭০ ধারা খতম করার নির্ণয়কে
সমর্থন করে ভারতীয় জনতা পার্টির রাষ্ট্রীয় মহাসচিব তথা কাশ্মীর বিজেপির
প্রধান নেতা রাম মাধব বলেন, অবশেষে ভারতের সমস্ত রাজ্য গুলোকে এক করার ডঃ
শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জীর স্বপ্ন পূরণ হল। উনি বলেন, দেশের প্রতিটি রাজ্যের
সাথে জম্মু কাশ্মীরকে এক করার দাবি অনেক বছর ধরেই চলে আসছে।
ছবি, সৌঃ আন্তৰ্জাল
সংসদে
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ এর ঘোষণা পর রাম মাধব ট্যুইট করে লেখেন, ‘আজ
ভারতীয়দের জন্য গর্বের দিন। আজ ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী সমেত হাজার হাজার
শহীদদের জম্মু কাশ্মীরের পূর্ণ ভারতীয়করণের স্বপ্ন পূরণ হল, আর দেশে জনতার
সাত দশক থেকে ওঠা দাবি আজ সন্মান পেলো। এটা কি কেউ কখনো ভেবেছিল?”রাজ্যসভায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ আজ সোমবার বলেন, ৩৭০ ধারা আর জম্মু কাশ্মীরে লাগু হবেনা। অমিত শাহ রাজ্যসভায় তিনটি সংকল্প রেখেছিলেন। প্রথম সংকল্প ছিল, জম্মু কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা হটানো, দ্বিতীয় সংকল্প আর্টিক্যাল ৩৫-এ বাতিল করা। আর তৃতীয় সংকল্প জম্মু কাশ্মীরকে কেন্দ্র শাসিত রাজ্য বানানো। অমিত শাহ এর এই সিদ্ধান্তের পর জম্মু কাশ্মীর থেকে এবার লাদাখ আলাদা হয়ে গেলো। লাদাখ এবার সরাসরি কেন্দ্র শাসিত রাজ্যের তকমা পেলো। জম্মু কাশ্মীরও এবার আর রাজ্য রইল না। সেটিকেও কেন্দ্র শাসিত প্রদেশ বানিয়ে দেওয়া হল। সরকারের এই নির্ণয়ের পর দেশ জুড়ে খুশির হাওয়া বইছে।
অন্যদিকে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে আজ সোমবার রাজ্যসভায় জম্মু কাশ্মীর থেকে articale 370 তুলে দেওয়ার সিদ্ধদান্তকে স্বাগত জানায় শিবসেনা। দলের প্রধান উদ্ধব ঠাকরে বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ কে আমি মন থেকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। আজ আমাদের দেশ সম্পূর্ণ ভাবে স্বাধীন হল। উনি বলেন, আজ বালাসাহেব ঠাকরে আর অটল বিহারী বাজপেয়ী’র স্বপ্ন পূরণ হল। উনি আরও বলেন, যারা বিরোধিতা করছেন, তাঁদের জানাতে চাই, এই সিদ্ধান্ত গোটা দেশকে একসাথে রাখার জন্য জরুরি ছিল। এর বিরোধিতা করা উচিত না। আজ বালাসাহেব জীবিত থাকলে খুব খুশি হতেন। আজকের দিনে উৎসব পালন করা দরকার। আজ দেশবাসীর এক বড় স্বপ্ন পূরণ হল।
রাজ্যসভায় অমিত শাহ-এর ঘোষণার পর বিরোধীরা চরম হৈ-হল্লা শুরু করেন। কাশ্মীর নিয়ে অমিত শাহ এর তিনটি বড় ঘোষণা হওয়ার পর বিরোধীরা সংসদে সরকার বিরোধী স্লোগান দেন। বিরোধীরা জানান, সরকার তাঁদের এরকম কোন বিল সম্পর্কে আগে থেকে জানায় নি। এর আগে আজ সকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে প্রধানমন্ত্রী আবাসে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ এবং জাতীয় নিরপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল বৈঠক করেন। সেখানে কাশ্মীর নিয়ে তিনটি বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কোন মন্তব্য নেই