Header Ads

অভিনন্দনকে অভিনন্দন জানাতে অধীর আগ্ৰহে অপেক্ষা করছে সারা দেশ

নয়া ঠাহর প্ৰতিবেদন, গুয়াহাটিঃ অধীর আগ্ৰহে সারা দেশ অপেক্ষা করছে পাকিস্তানে বন্দী ভারতীয় বায়ুসেনার উইং কমান্ডার অভিনন্দন বৰ্তমানের। যেমনটা জানা গেছে বিকেল ৪টের মধ্যে অভিনন্দনকে ওয়াঘা সীমান্ত দিয়ে ভারতে আনা হতে পারে। সড়কপথে নিয়ে আনা হবে তাঁকে। তাঁকে দেখতে সকাল থেকে ওয়াঘা সীমান্তে মানুষের ভিড় ক্ৰমশ বাড়ছে।  ইসলামাবাদ থেকে তাঁকে লাহোরে আনা হবে। তারপর লাহোর থেকে ওয়াঘা সীমান্তে আনা হবে। গোটা প্ৰক্ৰিয়াটি হতে এখন কত সময় লাগে পাকিস্তানের সেটাই এখন দেখার। বৰ্তমানে ওয়াঘা আট্টারি সীমান্তে ঢোল বাদ্দি বেজে রীতিমতো উৎসবের পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। বাস্তেবের বীরকে বরণ করতে হাতে হাতে ভারতের পতাকা, মিষ্টি, ফুলের মালা নিয়ে অপেক্ষা করছে সাধারণ মানুষ। ওয়াঘায় থাকতে পারেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্ৰী। অমৃতসর হয়ে অভিনন্দনকে আনা হবে দিল্লিতে। প্ৰসঙ্গত, ওয়াঘা সীমান্ত অত্যন্ত গুরুত্বপূৰ্ণ ভারত ও পাকিস্তানের সীমা। তার একটি ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক গুরুত্ব রয়েছে। কড়া নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে আন্তৰ্জাতিক ওই বৰ্ডার এলাকা। প্ৰসঙ্গত, অভিনন্দনের স্কুল শিক্ষা হয় অসমের তেজপুরে। তাঁর বাবা এয়ার মাৰ্শল এস বৰ্তমানও ছিলেন বায়ুসেনার কমান্ডিং অফিসার। ১৯৯৩ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পৰ্যন্ত তেজপুরে বায়ুসেনা বাহিনীর কমান্ডিং অফিসার হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। সেসময় অভি গরৈমারির বায়ুসেনার অধীন কেন্দ্ৰীয় বিদ্যালয়ে পড়াশুনো করতেন। ছেলেবেলা থেকে খুবই সাহসী এবং তীক্ষ্ন মেধাসম্পন্ন ছিলেন। অক্ষত অবস্থায় তিনি যাতে পাকিস্তানের মাটি থেকে ভারতের মাটিতে ফিরে আসেন তা নিয়েই তেজপুরেও জোর চিন্তাচৰ্চা চলছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.