Header Ads

রাজ্যের খিলঞ্জীয়া স্বাৰ্থ সুরক্ষিত করার জন্য সরকার দায়বদ্ধ, প্ৰতিজ্ঞাবদ্ধঃ মুখ্যমন্ত্ৰী


স্বামী বিবেকানন্দ অসম যুব সবলীকরণ যোজনার এক অনুষ্ঠানে হিতাধীকারিদের ঋণ দান পর্ব্ব

গুয়াহাটিঃ অৰ্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক আন্দোলনের মাধ্যমে এক জাতি শক্তিশালী রূপে আত্মপ্ৰকাশ করতে পারে। তার জন্য সংকীৰ্ণ মানসিকতা ত্যাগ করে উদার মানসিকতার প্ৰয়োজন আছে। আজ গুয়াহাটি মাছখোয়া আইটিএ প্ৰকল্পের প্ৰেক্ষাগৃহে স্বামী বিবেকানন্দ অসম যুব সবলীকরণ যোজনার এক অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্ৰী সৰ্বানন্দ সনোয়াল রাজ্যের যুব সমাজের প্ৰতি এই আহবান জানিয়ে বলেন, অৰ্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিপ্লব ত্বরান্বিত করার লক্ষ্য পূরণের জন্য মানসিক উত্তরণের প্ৰয়োজন। মুখ্যমন্ত্ৰী দৃঢ়তার সঙ্গে বলেন, রাজ্যের খিলঞ্জীয়া স্বাৰ্থ সুরক্ষিত করার জন্য সরকার দায়বদ্ধ এবং প্ৰতিজ্ঞাবদ্ধ। মুখ্যমন্ত্ৰী আজ কামরূপ মহানগর এবং কামরূপ জেলার ১২০০ হিতাধীকারির হাতে ঋণের অনুমোদন পত্ৰ তুলে দেন। মুখ্যমন্ত্ৰী বলেন, যুব প্ৰজন্মকে আৰ্থিক সহায়তা দিয়ে উৎপাদন, বাণিজ্য প্ৰসারের লক্ষ্যে সরকার বাজেটে ‘স্বয়ম' কৰ্মসূচী গ্ৰহণ করেছে, যার ফলে রাজ্যের যুবক-যুবতীরা উপাৰ্জনের পথ খুঁজে নিয়ে স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারবে। মুখ্যমন্ত্ৰী, বলেন প্ৰধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্ৰে মোদীর আদৰ্শে, যুব প্ৰজন্মের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে হিতাধীকারিদের অনুমোদন পত্ৰ বিতরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। স্বামী বিবেকানন্দের যুব প্ৰজন্মের প্ৰতি জানানো আহবান হৃদয়ংগম করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। মুখ্যমন্ত্ৰী বলেন, সিঙ্গাপুরের সহযোগিতা নিয়ে রাজ্যে দক্ষতা বিকাশ বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তা সম্পূৰ্ণ হয়ে উঠলে বছরে রাজ্যে দক্ষতা সম্পন্ন ১০ হাজার যুবকরে সৃষ্টি হবে। শিল্প ও বাণিজ্যমন্ত্ৰী চন্দ্ৰমোহন পাটোয়ারি বলেন, কেন্দ্ৰীয় এবং রাজ্য সরকার যোগাযোগের ক্ষেত্ৰে শক্তিশালী ভূমিকা গ্ৰহণ করেছে। আজকের এই অনুষ্ঠানে এসবিআই-র মুখ্য প্ৰবন্ধক সুশীল কুমার ট্যাণ্ডন, অসম গ্ৰামীন বিকাশ ব্যাঙ্কের অধ্যক্ষ সঞ্জয় আনন্দ, বিধায়িকা সুমন হরিপ্ৰিয়া, শিল্পী বিভাগের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব রবি কাপুর, কামরূপ মেট্ৰোর ডেপুটি কমিশনার বিশ্বজিৎ পেগু, এআইডিসির উপাধ্যক্ষ জিতু তালুকদার প্ৰমুখ উপস্থিত ছিলেন। আজ কোকরাঝাড় সহরেও স্বামী বিবেকানন্দ অসম যুব সবলীকরণ যোজনার এক অনুষ্ঠানে পৌরোহিত্য করেন, সমাজ কল্যাণ মন্ত্ৰী প্ৰমিলা রাণী ব্ৰহ্ম। সেখানেও কয়েক শো যুবকরে হাতে ঋণ পত্ৰ তুলে দেওয়া হয়।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.