উত্তর পূর্বাঞ্চল থেকে কলকাতা হুমকি সংস্কৃতির কবলে শিক্ষা ব্যাবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে,সঙ্গে ব্যাপক হারে মাদক
অমল গুপ্ত ,৮জুলাই ,গুয়াহাটি ,কোলকাতা : উত্তরপূর্ব র নাগাল্যান্ড ,মণিপুর , মেঘালয়, ত্রিপুরা , পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ কলেজে একাংশ ছাত্র ছাত্রী নিয়মিত মাদক গ্রহণ করেন। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজের ছাত্র ছাত্রী পরীক্ষায় পাশ ফেল ক্ষেত্রে হুমকি বা থ্রেট কালচার এর শিকার হচ্ছেন। শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। রাজ্যের বুদ্ধিজীবীদের প্রতিবাদ করার সৎসাহস নেই। তাদের মেরুদন্ড হারিয়ে গেছে। বর্তমান ছাত্র সমাজ যুবরাজন্ম সার্বিক অবক্ষয় সর্বনাশের পথে। দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে। নাগাল্যান্ড মণিপুর ত্রিপুরা থাকে কলকাতার অভিজাত কলেজের ছাত্র ছাত্রী নিয়মিত ভাবে মাদক নেওয়ার অভিযোগ আগরতলা থেকে এসেছে। ব্যাপক মাদক চেন কাজ করছে। গুয়াহাটি মহানগর একাংশ কলেজ ছাত্রী নিয়মিত ভাবে মাদকের পুরিয়া কিনে থাকে। কলকাতার বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের মত ছোট্ট কাগজের পুরিয়া ২৫ ,৩০ টাকা দাম।এছাড়া মাদক ইনজেকশন নিতে খরচ পড়ে শখানিক টাকা। নাগাল্যান্ডের কহিমা, মণিপুরের ইম্ফল অসমের শিলচর গুয়াহাটি ত্রিপুরার আগরতলা সব কলেজ সব শিক্ষালয় সহজেই পাওয়া যাবে। মায়ানমার সীমান্তে মাদকের বিশাল ব্যবসা। অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজের শাসক দলের দাদাদের টেলিফোন হুমকি তে ছাত্রছাত্রীদের পাশ ফেল চূড়ান্ত হয়। পরীক্ষায় নিরপেক্ষতা নেই ,নেই। ডাক্তারি পরীক্ষায় পাশ করতে ২০, ২৫ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়।যা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় ।মণিপুরের, নাগাল্যান্ড, অসম বিশ্ববিদ্যালয়েও একই ঘুষে রমরমা। সর্বত্র একই ছবি। সেই থ্রেট কালচার। হুমকি । পশ্চিমবঙ্গ মেডিকেল কলেজ গুলিতে ডাক্তারি পরীক্ষায় বিহারের পাটনার থেকেও বেশি টাকা দিয়ে ডাক্তারি পাশ করতে হচ্ছে। আজকে ডাক্তার দের মধ্যে দূর্নীতি বেড়ে গেছে। পথে ঘাটে ফুটপাথে সাইন বোর্ড ঝুলিয়ে মোটা অংকের বিনিময়ে পাওয়া ডাক্তারি সার্টিফিকেট ,বড় বড় ডিগ্রি সবটাই ভুয়ো , জাল, ।ভুল চিকিৎসা ভুল জল ঔষধ ব্যাপক করবার ব্যবসা চলছে।মাটি বাড়ি বিক্রি করে গরীব মানুষ ভুল জা ডাক্তারদের কাছে গিয়ে চিকিৎসা করে সর্বশান্ত হচ্ছেন।সরকার নীরব দর্শক।মাদক গ্রস্থ শিক্ষা ব্যবস্থা , ভুয়ো শিক্ষা। উত্তর পূর্ব সহ অধিকাংশ বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে ইউনিয়ন গুলি সর্বোচ্চ ক্ষমতা ভোগ করে।ছাত্র ছাত্রীদের ব্যক্তিগত জীবনেও হাতবাড়াই তারাই ফল ধর্ষনের মত মারাত্বক ঘটনা। যা কলকাতায় দেখা গেল।অধিকাংশ ক্ষেত্রে নীরব বিপ্লব। অরাজকতা চরম নৈরাজ্যের শিক্ষাব্যবস্থা।চলছে চলবে। অসততা, মূল্যবোধ হীন অমানবিক দূর্নীতি পরায়ন মানুষ যতদিন থাকবে নৈরাজ্য থাকবে চরম অন্ধকার থাকবেই। আমরা বুদ্ধিজীবীরা হাত গুটিয়ে বসে থাকবে।
কোন মন্তব্য নেই