অসম মন্ত্রিসভায় একজন বাঙালি মন্ত্রী নেই অভিযোগ রকিবুল হোসেনের
অমল গুপ্ত, ২২ মে ,কোলকাতা অসম মন্ত্রিসভায় একজন বাঙালি মন্ত্রী নেই,গিরিন্দ্র মল্লিক ,চন্দন সরকার ,ডাক্তার অর্ধেন্দু কুমার দে, গৌতম রায় এই চারজন মন্ত্রী ছিল কংগ্রেস আমলে। বড়পেটা রোডে এই অভিযোগ করেন কংগ্রেস সংসদ রকিবুল হোসেন।তিনি বর্তমান বিজেপি সরকার আহম ও চা উপজাতি সম্প্রদায় কে বঞ্চিত করছে বলে অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন বাঙালির মত এত বুদ্ধিমত্তা অধিকারী আর কোনো জাতের নে, মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা র দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন রকিবুল। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ হচ্ছে কৌশল করে সরিয়ে দেওয়া ডাক্তার রাজদীপ রায় কে সংসদে ইংরাজিতে ভাল ভাষণ দেন। তাকে রাখা যাবে না। শিলাদিত্য দেব অত্যন্ত ভাল ইংরাজি বলেন প্রখর বুদ্ধি রাখেন তাকে রাখা যাবে না। কমলাহ্ম পুরকায়স্থ বিধানসভা মাতিয়ে রাখেন সবক্ষেত্রে প্রতিবাদ মুখর তাকে রাখা যাবেনা। আর পরিমল শুক্ল বৈদ্য আপাত নিরীহ " নিরামিষ" সাতেও নেই পাতেও নেই।তাকে দিল্লী পাঠিয়ে দাও।প্রাক্তন মন্ত্রী গৌতম রায় পাহাড় প্রমাণ দূর্নীতি পাহাড় গড়েছে ভয় দেখিয়ে সরিয়ে দাও।" বরাকের বিজেপি মন্ত্রী দের কথা না বলাই ভালো, মুখ্যমন্ত্রী যদি বলেন সূর্য পশ্চিম দিকে উঠে তাতেই বলে উঠবে ঠিক স্যার ঠিক স্যার আপনি আমাদের ভগবান স্যার. প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সনোয়াল বরাকের মাটিতে দাঁড়িয়ে ভাষা শহীদদের নামে মিউজিয়াম গড়ার জন্য আসাম বিশ্ববিদ্যালয় কে জমি দেওয়ার এক প্রস্তাব দিয়েছিলেন এতদিনে মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। বরাকের ভালবাসা আবেগ শিলচর কে ভাষা শহীদ স্টেশন করার সব দিকে সবুজ সঙ্কেত পেয়েও মুখ্যমন্ত্রী বরাকের দাবি মানলেন না।রাজনীতিক বাতাস কোন দিকে বহে তার খবর করে বিধানসভা নির্বাচনের মুখে সম্ভবত দাবি মানতে পারে এখন সার্বিক পরিস্থিতি মুখ্যমন্ত্রীর অনুকূলে নেই ।আগামী ৩০ দিনের মধ্যে অসম থেকে বাংলাদেশী বিতরণের পণ করেছে বিজেপি সরকার। রাজ্যে প্রকৃত ভারতীয় নাগরিকের ,৩৭ লাখ আধার কার্ড আটকিয়ে রাখা আছে তাদের টা ইস্যু করার ব্যবস্থা করা হোক,ডিটেনশন ক্যাম্প বন্ধ করা হোক। ডি ভোটার ,বিদেশি মামলা প্রত্যাহার করা হোক তারপর বাংলাদেশী বিতরণের কথা চিন্তা করুক সরকার।
কোন মন্তব্য নেই