Header Ads

মহম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের দায়িত্ব নেওয়ার পর ২০১০ টি নির্যাতনের ঘটনা , ইসকন বেআইনি নয়

 অমল গুপ্ত, ২৮নভেম্বর ,কান্দি জেল রোড,মুর্শিদাবাদ :  বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দায়িত্বে নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ  বাংলাদেশ গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা  মহম্মদ ইউনিস গত ৫আগস্ট ক্ষমতায় বসার সময় থেকে  বাংলাদেশে নানা প্রতিকূলতায় সঙ্গে বেঁচে থাকা প্রায়  ২কোটি বাঙালি হিন্দুর উপর লাগাতার নির্যাতন শুরু হয়েছে। ব্রিটেনের  বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অভিযোগ করেছে বাংলদেশে বাংলদেশে বাঙালি হিন্দুদের পৃথক ভাবে  চিহ্নিত করে লাগাতার আক্রমণ করা হচ্ছে। ব্রিটেনের  অল পার্টি পার্লামেন্টারি গ্রুপ  বাংলদেশে পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তাদের হিসাব  ভারত বিরোধী মহম্মদ ইউনিস রাজত্বে গত তিন মাসে  খুন ,বধু নির্যাতন ধর্ষণ  লুটপাট জোর করে বাড়ি দখল এর মত দুহাজারের বেশি ঘটনা ঘটেছে।পুলিশ ,সেনা ছিল নীরব দর্শক। সারা বিশ্বে পরিচিত ইসকনের ধর্মগুরু চিন্ময় কৃষ্ণ কে  দেশ বিরোধী কাজে লিপ্ত বলে অভিযোগ তুলেছে ইউনূস সরকার  যার  শশুর বাড়ি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান শহরে। বাংলার সঙ্গে সম্পর্ক   থাকা ইউনূস সায়েব হিন্দু বিরোধী কাজে লিপ্ত হয়েছে। বাংলদেশে যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ  মোকাবিলায় ইসকন ত্রাণ সাহার্য্য নিয়ে হাজির হয়েছে। তিনি  বাংলদেশে হিন্দুদের মৌলিক অধিকার সেই দেশের সংবিধানে নথি ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন।জেলে বসে তিনি সংঘবদ্ধ প্রতিবাদের ডাক দিয়েছেন।আজ বাংলাদেশ হাইকোর্ট রায় দিয়েছে ইসকন কে বেআইনি ঘোষণা করা যাবে না।আজ ২৮ নভেম্বর কলকাতায় বঙ্গীয় হিন্দু জাগরণ মঞ্চ আজ বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বার করে বাংলাদেশে  হিন্দুদের জীবন সম্পত্তি সুরক্ষা আর I ইসকনের ধর্ম গুর চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবি জানান।পুলিশের সঙ্গে   আন্দোলনকারীদের  ধস্তাধস্তি হয়।এক পুলিশ আহত  হবার খবর আছে। কলকাতা বাংলদেশে ডেপুটি হাই কমিশন কে স্বারক পত্র দিতে  যাবে।   , ,ইসকনের   সন্ন্যাসী দল কলকাতার সঙ্গে ত্রিপুরার ইসকন  পথে নেমে  কীর্ত্তন পরিবেশন করে প্রতিবাদ করছে। সমবেত খোল করতালে  কন্ঠে প্রতিবাদ চলছে। কলকাতায় আন্দোলনকারীরা পথে আগুন জ্বেলে    ,,প্রতিবাদ করছে। পর পর ব্যারিকেড ভেঙে আন্দোলনকারীরা উত্তপ্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।দুজন আন্দোলনকারী ও একজন পুলিশ আহত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।৫ জন  প্রতিনিধি স্বারক পত্র জমা  দিতে জন। চিন্ময় কৃষ্ণর মুক্তি দাবি করে সুদূর  জম্মু , দিল্লী , ত্রিপুরা , শিলচর শিলিগুড়ি  ইত্যাদি জায়গায় প্রতিবাদ হয়েছে বলে জানা গেছে।প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চিন্ময় কৃষ্ণ মুক্তি দাবি করে বিবৃতি দিয়েছেন। সিপি এম  বামপন্থী দল ভিয়েতনামে গুলি  চললে প্রতিবাদ করে কিন্তু পাশের রাষ্ট্র হিন্দুদের উপর নির্যাতন চললে প্রতিবাদ করেনা।তৃনমূল সরকার প্রতিবাদ করে না।করলে রাজ্যের মুসলিম ভোট হারাবে সে।আজ সন্ন্যাসীরা এই অভিযোগ করে বলেন   বাংলদেশে কে মৌলবাদী মুসলিম রাষ্ট্র গড়ার চক্রান্ত চলছে।

















কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.