বাংলদেশে হিন্দু সম্প্রদায় অত্যাচারিত ,ইন্দিরা গান্ধী যা পেরেছিলেন মোদী পারছেন না
অমল গুপ্ত ,কান্দি জেল রোড ,মুর্শিদাবাদ: বাংলদেশে লাগাতার বাঙালি হিন্দুদের উপর অত্যাচার চলছে ভারতের প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিস্ময়কর ভাবে চুপ।রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘ আজ প্রধান মন্ত্রী বিরুদ্ধে মুখ খোলেন। প্রধানমন্ত্রী কলকাতার জুনিয়র ডাক্তার হত্যায় চুপ ছিলেন।অথচ সারা বিশ্ব ঘুরে নোবেল নেবার চেষ্টা করছেন বলেও সংঘ পরিবার উপহাস করেছে।প্রাক্তন প্রধান মন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশ কে স্বাধীন করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছিলেন বর্তমান প্রধাণমন্ত্রী কোনো ভূমিকা নিতে পারছেন না বলেও অভিযোগ করে। কলকাতায় বিজেপি বাংলদেশে ডেপুটি হাই কমিশন কার্যালয়ে মিছিল করে গিয়ে স্মারক পত্র দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি দাবি হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর লাগাতার i অত্যাচার বন্ধের দাবি জানান।বিরোধী দলপতি শুভেন্দু অধিকারী এই মিছিল ছিলেন। বাংলদেশে ইসকন কে ব্যান করার দাবিতে মিছিল । কাক দ্বীপ মিছিল বেরিয়েছে।হিন্দুদের উপর অত্যাচার বন্ধের দাবিতে সরব। পুলিশের হাতে গ্রেফতার চিন্ময় কৃষ্ণ কে ঔষধপত্র খাবার অনুমতি দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। মহম্মদ ইউনূস জামাতি দের পাশে নিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের জীবন জীবিকা উপেক্ষা করছে। নিরপত্তা দিতে পারছেন না। এক আইন জীবি খুন হওয়ায় ২৭ জন কে গ্রেফতার করা হয়েছে সবাই হিন্দু বলে আর বাংলা টিভি সূত্রে জানা গেছে। ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের বিজয় দিবস, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি হিন্দুদের ঘরবাড়ি জীবন সম্পদ রক্ষার দাবী জানিয়ে বিজেপি স্বারক পত্র দেন।বিরোধী দলপতি ভিসা বন্ধের দাবি জানান। তৃনমূল কংগ্রেসের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলাদেশের ঘটনার নিন্দা করেন।ইসকন কে মৌলবাদী আখ্যা দিয়ে আইনি ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে। না হিন্দু না মুসলিম মৌলবাদীরা এই ঘটনায় জড়িত। বাংলদেশে ভয়ে কাঁটা হিন্দুরা বলে সনাতনী নাগরিকের মুখপাত্র অভিযোগ করেছে। বাংলাদেশী হিন্দুদের দেশ বাংলাদেশ এই দেশেই জন্ম আর এই দেশেই অত্যাচারিত হতে হচ্ছে। জীবন সম্পত্তির নিরাপত্তা নেই।কাকদ্বীপের পর কৃষ্ণনগর ইত্যাদি জায়গাতে মিছিল চলছে।অধীর চৌধুরী অভিযোগ করেন চিন্ময় কৃষ্ণ কে গ্রেফতার করে সনাতনী দের আন্দোলন দুর্বল করা হচ্ছে।সাংসদ প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ও নিন্দা করেছে।
কোন মন্তব্য নেই