নেতাজি কে রাশিয়ার saiberiar এর yayutk জেলে ceko বিষ ব্যবহার করে হত্যা করা হয়। নেহরু সব জানতেন
অমল গুপ্ত : কলকাতা: ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু তিনি প্রথম a
Andamane স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন করেছিলেন.।1945 সালের 18 আগস্ট বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজি র মৃত্যু র মিথ্যা গুজব ছড়ানো হয়। নেতাজি orland majotto নামে এক ব্যক্তির পাশ পোর্ট ব্যবহার করে saiberiar omshok শহরে প্রবেশ করেন। 1996 সালে শেষের দিকে আমেরিকা ব্রিটিশ দের চাপে নেতাজি কে নজর বন্দি করে yakutk জেলে রাখা হয়। stalin যুদ্ধে অপরাধী হিসাবে কে জে বীর সাহায্যে মিত্র শক্তি নেতাজি উপর থার্ড ডিগ্রি প্রয়োগ করে ।তার উপর এসিড ছোড়া হয় দৃষ্টি শক্তি ও বাক শক্তি হারিয়ে ফেলে। সেই সময়ের ভারতের রাষ্ট্র দূত জওহরলাল নেহরু বোন বিজয় লক্ষ্মী পণ্ডিত ও sarbapolli radhakrishanan নেতাজী করুন পরিনতি র কথা জানতেন। দাদা নেহরু ভারতে আসার পর তাদের সরিয়ে দেন Radha Krishnan ke মুখ বন্ধ রাখার শর্তে ভারতের উপ রাষ্ট্র পতি পদে বসিয়ে দেন. বিশিষ্ট ব্যক্তি সত্য Narayan সিং সব জানতেন Khosla commission জানিয়ে ছিলেন. নেহরু গড়া তদন্ত কমিটি তা চাপে যায়। কংগ্রেস দল, forward ব্লক, সিপিআইএম তদানীন্তন নেতারা সব জানতেন। ।নেতাজি বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট আইন জিবি জয় দীপ মুখার্জি তার গ্রন্থ " chakar শেষ উত্তর " শীর্ষক এ নানা তথ্য সহকারে নেতাজি নিয়ে নেহেরু পরিবারের এবং বামপন্থী দল ফরওয়ার্ড ব্লকের বিশ্বাস ভঙ্গের ইতিহাস তুলে ধরেছেন। যারা নেতাজি কে পদ প্রদীপের সামনে আসতে দেয় নি। ।নেতাজী বিরোধী গোয়েন্দা সংস্থা কে জিবি ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সুসম্পর্ক ছিল। ভারতের কংগ্রেস,বামপন্থী নেতাজী বিরোধীরা নিয়মিত মোটা অর্থ পেত। ফরওয়ার্ড ব্লক নেতা চিত্ত বসু রাশিয়া গিয়ে নেতাজী সম্পর্কে সব নথি দিল্লিতে ফরওয়ার্ড ব্লকের guruduwara rskabganj অফিস রেখে ছিলেন। সব নথি চুরি হয়ে গেছিল। এক বাঙালি কংগ্রেস নেতা তা লুট করেছিল ।এই নথি তুলে দেওয়ার পর দিল্লী থেকে কলকাতা আসার পথে চিত্ত বসুর রহস্য জনক ভেবে মৃত্যু হয়। আজও যথাযথ তদন্ত হল না। ইতিহাসবিদ pratul গুপ্ত আজাদ হিন্দ ফৌজ এর 500 পাতার বই লিখে ছিলেন বাঙালি শত্রু নেহরু জানা পাত্র বইটি "ব্যান "করেন ।প্রথম প্রধানমন্ত্রী নেহরু রাষ্ট্র সঙ্ঘের সঙ্গে এক চুক্তি করেন নেতাজি কে যুদ্ধ অপরাধী হিসাবে দেখানো হয়। জীবিত বা মৃত অবস্থায় পাওয়া গেলে রাষ্ট্র সঙ্ঘের হাতে সমর্পণ করতে হবে। এই চুক্তি আজও আছে। নেতাজি কে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হবে না। আজ পর্যন্ত আজাদ হিন্দ এর 72 হাজার কোটি টাকার ভাগ নেবার জন্যে নেহরু এবং Mountbyarete সিঙ্গাপুর যান। সিঙ্গাপুরের এম আই 5 মেজর জেনারেল Hiutoyer সামনে এই বিশাল সম্পত্তির ভাগ হয়। এই মেজর এক বই লিখেছিলেন ব্রিটিশ সরকার বইটি প্রকাশ করতে দেয় নি। আজাদ হিন্দ এর পতনের পর Mountbatener বুদ্ধিতে জওহরলাল নেহরু খণ্ড ভারতের পক্ষে সম্মতি জানান। দেশের বর্তমান সরকার নেতাজী প্রতি কোনো দায়িত্ব পালন করেনি।r নেতাজি জন্মদিনে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করেনি। দিল্লী কর্তব্য পথে নেতাজী এক মূর্তি গড়ে দায়িত্ব শেষ করেছে। আর যার রক্ত আছে নেতাজী র দেহে বহমান তাদের অবস্থা শেষের পথে । বাঙালি দের আজ দুর্বল মেরুদণ্ড প্রতিবাদ করার সাহস নেই দুর্নীতির সঙ্গে আপোষ করে কোন রকমে বেঁচে আছে। বিপ্লবী ক্ষুদিরাম, প্রফুল্ল, সূর্য সেন রা কি এই স্বাধীনতার জন্যে প্রাণ দিয়ে ছিলেন?? (সৌজন্যে :সমাজ সেবক:চির সুন্দর সিংহ কান্দি থেকে এই বিখ্যাত গ্রন্থ টি পাওয়া যায়)








কোন মন্তব্য নেই