Header Ads

অযোধ্যা রাম মন্দির, নওগাঁ সমাজ আজও স্মৃতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ

অযোধ্যায় রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা হতে চলছে ২২জানুযারী।
এই প্রতিষ্টা নিয়ে নগাঁও জেলাতে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা আজ হতে দেখা গেল।
সুনীল রায় নগাঁও ১৯ জানুয়ারী :- ১৯৯২ সনের ৬ডিসেম্বর অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের স্থানে রাম মন্দির নির্মাণ করা হবে বলে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, রাষ্ট্রীয় স্বযং সেবক সংঘে যে প্রস্থতি হতে নিয়ে ছিল তা এতদিন ব্যস্তবে পরিনত না হলেও ৩২ বছর পর তা ব্যাস্তবে পরিনত হতে চলছে তা শুধু একমাত্র কেন্দ্রে বিজেপি সরকারের জন্য।সেই সময় হতে ভারতবর্ষে এক হিন্দু দের মধ্যে এক জাগরন সৃষ্টি করে আসছে।১৯৯২ সনে ৬ডিসেম্বর ভারত বর্ষে অযোধ্যায় রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হবে বলে যে প্রচার হয়ে ছিল বহু কর সেবক অযোধ্যায গিয়ে ছিল। সেই সময়ে ভারতবর্ষে কোনো স্থানে কোনো অপ্রতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি না হলেও আসামে নগাঁও জেলাতে বিভিন্ন স্থানে হিন্দু বাঙালি দের বাড়ী ঘর আগুন লাগিয়ে হত্যাকান্ড সৃষ্টি করেছিল একাংশ মুসলিম লোকেরা।সেই সময় রাজ্যে কংগ্রেস সরকার ছিল। এই সরকারে মূখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বে ছিলেন হিতেশ্বর শ ইকীয়া।এই সরকারের দুই বিধায়ক রূপহীহাট বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক রহিদুল হক এবং যমুনামুখ বিধান সভা কেন্দের বিধায়ক অব্দুল জলিল রাগবী এই দুই বিধায়কে যমুনামুখ বিধান সভা কেন্দের আন্তর্ঘত ডবকা অঞ্চলে থাকা নাহারগাঁও,নামাটিগাঁও , কুকরাবস্তি অঞ্চল বাঙালী অর্ধসিত এলাকাতে ৬ডিসেম্বর তারিখে বাঙালীদের বাড়ী ঘর জ্বালিয়ে হত্যাকান্ড সংঘটিত সংঘটিত করেছিল এই গ্ৰাম গুলির পাশে থাকা একাংশ মুসলিম লোকেরা।ঠিক তদ্রুপ রূপহীহাট বিধানসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস দলের বিধাযক রসিদুল হকের প্ররোচনাতে এই কেন্দ্রের অন্তর্ঘত সাইধর সূতিরপার, পূর্ব সাইধর এই সকল অঞ্চলে থাকা বাঙালিদের বাড়ীঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার সাথে হত্যাকান্ড সংঘটিত করে ছিল একাংশ মুসলিম লোকেরা।এই সকল অঞ্চলের বাঙালীদের পাশে দাঁড়িয়ে ছিল সারা আসাম বাঙালি যুব ছাত্র পরিষদের সাধারন সম্পাদক চিত্ত পাল এবং পরিষদের কার্যকারী সভাপতি তপন নন্দী ছাড়াও একাংশ পরিষদের সদস্যরা। পরিষদের কর্মকর্তারা এই দুই কেন্দ্রের বিধায়কের বিরুদ্ধে আন্দোলন করাতে । তৎকালীন মূখ্যমন্ত্রী হিতেশ্বর শ ইকীয়া। তাদের পূর্ণ বাসন দেওয়া ছাড়াও এই ধ্বংসলীলাতে মূত্যু হ ওয়া এবং আহতদের এককালীন সাহর্য্য দেওয়ার সাথে সাইধর আঞ্চলে পুলিশের অউট পোষ্ট বানিয়ে দিয়েছিল।এই ঘটনাটি  প্রকত সত্য উদ্ধাঘাটনের পরিষদের নেতা চিত্ত পালে দাবী উত্থাপন করাতে । তৎকালীন মূখ্যমন্ত্রী হিতেশ্বর শ ইকীয়া পাঠক কমিশন গঠন করে দিয়েছিল।পাঠক কমিশনের স্বাক্ষ্য গ্ৰহনের জন্য এই অঞ্চলের জনগণ কে হোজাই জেলার নিলবাগান অবর্ত ভবনে ডেকেছিল।এই দুই বিধায়কের পলিত একাংশ গুন্ডাবাহিনীর ভয়ভাবুকীতে কমিশনের কাছে স্বাক্ষার দিতে পারেনাই।পাঠক কমিশনের প্রতিবেদন আজ প্রর্য্যন্ত বের হলোনা। সেই সময়ের বাংলা সংবাদপত্র সময়ের প্রবাহতে ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশ পেয়েছিল।এই সকল অঞ্চলে আজ ও চিত্তপালের জনপ্রিযতা এখনো অক্ষুন্ন আছে। চিত্তবাবু সারা আসামের বাঙালীদের যে কোনো সমস্যা দেখা দিলে তিনি আজও বাঙালিদের হয়ে কথা বলতে দেখা যায়।আজ অযোধ্যার রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা সম্পর্কে প্রশ্ন করাতে তিনি রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা নিয়ে খুবই আনন্দিত। বহুদিনের হিন্দুদের আশা ব্যস্তবে পরিনত হলো।তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী,রাজ্যোর মূখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাকে সবল নেতৃত্বের জন্য আজ রাজ্যোর বাঙালীরা মাথা উঁচু করে বাস করতে পারছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.