Header Ads

মেধাবী ভূমিপুত্রের মুকুটে আরও একটি সাফল্যের পালক--------------- সারা বিশ্বের মাত্র একশো জনকে হংকং-এর স্নায়ুর্বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রে এসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে অধ্যয়ন এবং পিএইচডি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় অসমের এক কৃতি সন্তানের নামও রয়েছে। আমাদের এই কৃতি সন্তান একটু ব্যতিক্রমী।কারণ, পেশায় তিনি একজন বরেণ্য ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার। তা সত্বেও, শুধু মেধা আর অদম্য ইচ্ছাশক্তিকে মুলধন করে অসাধ্য সাধন করেছেন। তাঁর নাম শ্রীমান রাজন কাশ্যপ ভট্টাচার্য। চিকিৎসা-সেবা ক্ষেত্রে সবচাইতে জটিল, স্নায়ুর্বিজ্ঞানের মতো বিষয়বস্তু নিয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ে অধ্যয়নের জন্য মনোনীত হওয়ার কৃতিত্বের মধ্য দিয়ে রাজন শুধু রাজ্য নয় ,দেশের মুখও উজ্জ্বল করেছেন। সংশ্লিষ্ট গুণিজন এবং পন্ডিতদের সঙ্গে কথা বলে যদ্দুর জানা গেল, একমাত্র উচ্চতর মেধা সম্পন্নদের ক্ষেত্রেই এধরনের গবেষণার সুযোগ কখনো কখনো আসে। ভারতে সম্ভবত এটাই প্রথম।এব্যাপারে শুরুতে ভাবনায় অবিরতভাবে তাঁকে খোরাক যুগিয়েছেন সহধর্মিনী, যিনি পেশায় একজন সনামধন্য চিকিৎসক। গুয়াহাটি নিবাসী বিজ্ঞানী ড: আইরিশ রঞ্জন ভট্টাচার্য ও প্রাক্তন ক্রীড়াবিদ শ্রীমতি শুক্লা ভট্টাচার্যের মেধাবী পুত্রের এই সাফল্য পরিচিত মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। শ্রীমান রাজনজীর আরও সাফল্য , প্রাণবন্ত উজ্জ্বল কর্মজীবন ও সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন সংশ্লিষ্ট সকলে। 💐🙏

মেধাবী ভূমিপুত্রের মুকুটে আরও একটি সাফল্যের পালক
---------------
 সারা বিশ্বের মাত্র একশো জনকে হংকং-এর স্নায়ুর্বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রে এসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে অধ্যয়ন এবং পিএইচডি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এই তালিকায় অসমের এক কৃতি সন্তানের নামও রয়েছে। আমাদের এই কৃতি সন্তান একটু ব্যতিক্রমী।
কারণ, পেশায় তিনি একজন বরেণ্য ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার। তা সত্বেও, শুধু মেধা আর অদম্য ইচ্ছাশক্তিকে মুলধন করে অসাধ্য সাধন করেছেন। তাঁর নাম শ্রীমান রাজন কাশ্যপ ভট্টাচার্য। 
 চিকিৎসা-সেবা ক্ষেত্রে সবচাইতে জটিল, স্নায়ুর্বিজ্ঞানের মতো  বিষয়বস্তু নিয়ে সর্বোচ্চ পর্যায়ে অধ্যয়নের জন্য মনোনীত হওয়ার কৃতিত্বের মধ্য দিয়ে রাজন শুধু রাজ্য নয় ,দেশের মুখও উজ্জ্বল করেছেন। 
সংশ্লিষ্ট গুণিজন এবং পন্ডিতদের সঙ্গে কথা বলে যদ্দুর জানা গেল, একমাত্র উচ্চতর মেধা সম্পন্নদের ক্ষেত্রেই এধরনের গবেষণার সুযোগ কখনো কখনো আসে। ভারতে সম্ভবত এটাই প্রথম।
এব্যাপারে শুরুতে ভাবনায় অবিরতভাবে তাঁকে খোরাক যুগিয়েছেন সহধর্মিনী, যিনি পেশায় একজন সনামধন্য চিকিৎসক। 
গুয়াহাটি নিবাসী বিজ্ঞানী ড: আইরিশ রঞ্জন ভট্টাচার্য ও প্রাক্তন ক্রীড়াবিদ শ্রীমতি শুক্লা ভট্টাচার্যের মেধাবী পুত্রের এই সাফল্য পরিচিত মহলে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। 
শ্রীমান রাজনজীর  আরও সাফল্য , প্রাণবন্ত উজ্জ্বল কর্মজীবন ও সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন সংশ্লিষ্ট সকলে। 💐🙏

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.