যোগী সরকারের মত অসমের বিজেপি সরকার বুলডোজার ব্যবহার করে অভিযুক্তের বাড়ি গুঁড়িয়ে দিল
অমল গুপ্ত,গুয়াহাটি: আইনের ঘোর প্যাঁচ জানিনা মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা যা করলেন তাকে সমর্থন করতেই হবে। দেশের একাংশ সাংসদ বিধায়ক দের মধ্যে অপরাধ প্রবনতা আছে। নানা বেআইনি কর্ম কান্ডে জড়িত।" দেশের বিচারব্যবস্থা আর সাধারণ গরিব মানুষের স্বার্থ পূরণ করতে পাচ্ছে না শুধু ধনী মানুষদের জন্যে ""',কয়েকদিন আগে দেশের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি দীপক গুপ্ত এই মন্ত ব্য করে গেলেন। অসমের মত দরিদ্র পীড়িত রাজ্যের অপরাধের সীমা পরিসীমা নেই। মদ,গাঁজা , সোনা ,গরু কয়লা , খুন জখম ধর্ষণ শিশু অপহরণ সহ এমন কোনো অপরাধ নেই এখানে সংঘটিত হয় না। সেই সঙ্গে জেহাদি কার্য কলাপ আছে। হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ক্ষমতায় বসে মাদক কারবাড়িদের ঠান্ডা করে দিয়েছেন ।কিন্তু যে ধনী প্রজন্মর ছেলে মেয়েরা নিয়মিত মাদক সেবন করে তাদের টিকি স্পর্শ করতে পারবে না। কারণ বিচারব্যবস্থা ধনীদের হাতে। ডিব্রুগরে র ঘটনায় বিনীত বাগাড়িযা কান্ডে প্রধান অভিযুক্ত বাই দুল্লাহ খানের বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়ে হিমন্ত সরকার এক উজ্জ্বল নজির গড়লেন। সমর্থন করতেই হবে। অপরাধের ঝুঁটি ধরে নাড়া দিলেন। অসম সহ সারা দেশে খবরটি ছাড়িয়ে পড়েছে।অপরাধ নির্মূল করতে পারবেন কি ? কারণ দেশের একাংশ নেতা পুলিশ একাংশ বিচারক , একাংশ আইনজীবী তো বসেই আছেন অভিযুক্তদের জামিন দেবার জন্যে। ডিব্রুগর পলিশ থানা থেকে 10,15মিনিটের পথ অভিযুক্তদের ব্যবসা স্থল। সেই বাড়িতেই বিনীত রা মা বাবার সঙ্গে থাকতেন তলে তাদের তলে বাইক সহ অন্য কিছুর ব্যবসা।ওই বাড়ির ছাদে পশু প্রেমিক বিনীত আত্ম হত্যা করেন। তা ভিডিও করে দেশে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। 10 মিনিটের পথ ডিব্রুগর থানা জানতে পারলো না। একাংশ পুলিস পাশে না থাকলে বেআইনি ব্যবসা চলতে পারে না বলে অভিযোগ এসেছে। মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ডিজিপি ভাস্কর জ্যোতি মহন্ত কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন সন্দেহ নেই। রাজ্যের ক্রমবর্ধমান অপরাধ জনিত কার্য্যাকলাপ নিয়ন্ত্রণে যেন আরো কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
কোন মন্তব্য নেই