Header Ads

নগাঁওয়ের শুকানজুরি চা-বাগানে অঘটন, বিষাক্ত ঔষধযুক্ত ঘাস খেয়ে গরুর মৃত্যুকে নিয়ে চাঞ্চল্য

সুনীল রায়, নগাঁও : নগাঁও জেলার বঢ়মপুর কেন্দ্রের অন্তর্গত শুকানজুরি চা-বাগানে ২০টিরও অধিক গরুর মৃত্যু হওয়া ঘটনাকে কেন্দ্র করে অঞ্চলজুরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হওয়ার সাথে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। শুকানজুরি পাহাড়েকিছু দূরে তপতজুরি পাহাড়ে কিছুদিন পূর্বে ১৮টি বন্য হাতীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর চাঞ্চল্য  শেষ না হতেই আজ শুকানজুরি চা-বাগান এলেকাতে ২০টিরও অধিক গরু মৃত্যুর ঘটনাতে অঞ্চলবাসীকে মর্মাহতজানা গেছে, শুকানজুরি চা-বাগানের কর্তৃপক্ষ বাগানের অপ্রয়োজনীয় ঘাস, লতা-পাতার উপর বিষাক্ত ঔষধ প্রয়োগ করেছিল। দুইদিন পূর্বে প্রয়োগ করা বিষাক্ত যুক্ত ঘাস সেবন করার ফলে এই গরুগুলির করুন মৃত্যু ঘটে। জানতে পারা মতে, এইভাবে বিষাক্ত ঔষধ প্রয়োগ করে অপতৃণ  মারার সময়ে সরকারি বিধি অনুযায়ী সেই এলেকাতে গরুকে ধরে অন্যান্য বাড়ীতে পালন করা জন্তর প্রবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ফলক লাগাতে হয়। কিন্তু বাগানর কতৃপক্ষে এইবার ফলক না লাগানোর জন্য‌ স্থানীয লোক সকলকে অবগত করেনি যার জন্য‌ বাগানগায়ে লেগে থাকা বরলালুং গ্রামের গো-পালকরা ঘাস খাওয়ার  জন্য গরু ছেড়ে দেওয়ার পরেই এই অঘটনটি ঘটে। প্রর্যন্ত প্রা ২০টি মৃত গরুর সন্ধান বের হয়েছে যদিও আরও কয়েকটি গরুর মৃত্যু হয়েছে বলে আশংকা প্রকাশ করেছে স্থানীয় লোকে। এভাবে বিষাক্ত ঘাস খেয়ে গরুর মৃত্যু হওয়া ঘটনাতে গো-পালকরা মর্মাহত  হয়ে পরার সাথে বাগান কর্তৃপক্ষের এই ধরনের অবিবেচক কার্যের বিরুদ্ধে স্থানীয় লোকরা খুব্ধ  হয়ে উঠেছে এভাবে গরুর মৃত্যু হওয়া গো-পালকদের হাজার হাজার টাকার ক্ষতির সম্মূখীন হতে হয়েছে। ন‌্যদিকে, গরুর এভাবে মৃত্যুর খবর‌ পেয়ে ঘটনাস্থলে সম জাতীয়তাবাদী যুবছাত্র পরিষদের নগাঁও জেলা সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রাগজ্যোতিষ বণিয়া স্থানীয় লোকরা ঘটনাস্থল উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি পর্যলোচনা করে। এই সংগঠন এবং স্থানীয় লো বিষাক্ত ঔষধ যুক্ত ঘাস সেবন করে কতটি গরু মরলো তার জরীপ করার সঙ্গে গরুর মালিকদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে বাগানেরর্তৃপক্ষের কাছে দাবী জানিয়েছে।

কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.