দেশের ৭৯ শতাংশ যুবক ফের পজিটিভিটিতে আক্রান্ত
নয়া
ঠাহর প্রতিবেদন, গুয়াহাটিঃ দেশে
কোভিড সংক্রমণ হ্রাস পেলেও অন্যদিকে ১৮ বছর বয়সের কম বেশি যুবকদের মধ্যে ফের পোজিটিভিটির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সন্থা এবং এইমস
যৌথভাবে সার্ভে করে এই ভয়ঙ্কর তথ্য পেয়েছে বলে সংবাদ সূত্রে জানা গেছে। সের
পোজিটিভিটি অর্থাৎ কোভিড সংক্রমণ
না হলেও অন্যান্য রোগ বাসা বেঁধেছে দেহে। বর্তমান কোভিড উদ্ভুত
পরিস্থিতিতে মানুষ নানাভাবে নানা রোগে
আক্রান্ত হচ্ছে। দেশে প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমশ
কমছে। ২৪ ঘন্টায় ৬০ হাজার ৭৫৩ জন আক্রান্ত
হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ২,৫৪২ জন। দেশ
এখনো করোনা সংক্রমণের বিপদ
থেকে মুক্ত হয়নি। কিন্তু
মানুষ সতেচন নয়।
দিল্লি হাইকোর্ট দিল্লিবাসীকে বাজারে ভিড় করতে বারণ করেছে। বলেছে, তৃতীয়
ওয়েভ থেকে ভগবান রক্ষা করেছেন কিন্তু মানুষ সজাগ হচ্ছে না। মাস্ক না পড়ে। শারীরিক দূরত্ব বিধি না মেনে
বাজারে ভিড় জমাচ্ছে। দেশের রাজধানীর এই অবস্থা
মানুষ সজাগ নয়। গুয়াহাটি বাজারে ভিড়
তেমনই, উজান বাজারে মাছের বাজারে মানুষের
মেলা বসে। শহুরে মানুষ যেন খেতে পান না। বাজারে প্রচণ্ড ভিড়। একই সঙ্গে সব চাই। একটা দুটি নয় ইমিইউনিটি বাড়াতে
ডজন ডজন ডিম চাই, বাটার, মধু,
হরলিক্স, স্যেনিটাইজ, বাদাম, দেদার
বিক্রি রসগোল্লা, দই, ক্রিম, ইউরিয়া মেশানো জলের টাটকা মাছ বাজার ভর্ত্তি বিষ
ইনজেকশন দেওয়া ছাগলের মুরগির
মাংস দেদার বিক্রি বাজারে
হামলে পড়ছে মধ্যবিত্ত মানুষ। পাগলের মত বাজার আগে কেউ
দেখেনি। যত লাভ যত মুনাফা বেসরকারি হাসপাতাল আর নার্সিং
হোমগুলোর, গরিব মানুষের গলা কাটছে। ১০ টাকার
ট্যাবলেট ১০০ টাকা। লাখ লাখ টাকার বিল ধরিয়ে দিচ্ছে। বলার কেউ নেই। প্রতিবাদ করলেই করোনা নেগেটিভ
থেকে পজিটিভ করে দেওয়া হবে। তাদের নিয়ন্ত্রণ
করার ক্ষমতা সরকারের নেই। সব লুটে পুটে খাচ্ছে। মানুষের
নিরলস সেবা করার শপথ নিয়ে ডাক্তাররা কাজ
শুরু করেন। আর
বাস্তবে কি দেখা যাচ্ছে।
কোন মন্তব্য নেই