সিপিএম পলিটব্যুরো মেম্বার মহম্মদ সেলিম করোনা আক্রান্ত !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
বঙ্গ সিপিএমের অন্দরে আরও চওড়া হচ্ছে করোনার থাবা। এবার আক্রান্ত হলেন পলিটবুরো সদস্য তথা প্রাক্তন সাংসদ মহম্মদ সেলিম। সূত্রের খবর, বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে ভরতি করা হয়েছে চিকিৎসার জন্য। সিপিএম নেতার এই শারীরিক অবস্থার খবর শুনে উদ্বিগ্ন দলের কর্মী, সমর্থকরা। তাঁরা সকলে সেলিমের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। আতঙ্ক ছড়িয়েছে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে সিপিএমের রাজ্য সদর দপ্তরেও। কারণ, এখানে সম্প্রতি বেশ কয়েকবার যাতায়াত করেছিলেন সেলিম। তাঁর সঙ্গে রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র-সহ বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা বৈঠক করেন।
সূত্রের খবর, তাঁর পরিবারের সকলকে হোম আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে তাঁদের। রিপোর্ট হাতে পাওয়ার অপেক্ষা।
এর আগে সিপিএমের তিন বর্ষীয়ান নেতা আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। প্রাক্তন মন্ত্রী অনাদি সাহু, শ্যামল চক্রবর্তী এবং অশোক ভট্টাচার্য। তার মধ্যে অশোক ভট্টাচার্য গত মাসেই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। কয়েকদিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থেকেই শিলিগুড়ি পুরসভার কাজ চালাচ্ছেন পুর প্রশাসক।
সিপিএম সূত্রে খবর, শ্যামল চক্রবর্তীর শারীরিক অবস্থা কিছুটা আশঙ্কাজনক। সত্তরোর্ধ্ব এই সিপিএম নেতা চিকিৎসাধীন বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে।রবিবার রাত থেকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।
অনাদি সাহুর অন্যান্য শারীরিক সমস্যা থাকায় তাঁকে নিয়েও নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না চিকিৎসকরা। যদিও তিনি চিকিৎসায় ভাল সাড়া দিচ্ছেন বলে খবর। এবার মহম্মদ সেলিমও আক্রান্ত। এভাবে পরপর বেশ কয়েকজন বর্ষীয়ান নেতা করোনায় কাবু হয়ে পড়ায় চিন্তা অনেকটাই বাড়ল আলিমুদ্দিনের। মধ্য কলকাতার এই অংশে করোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তের জেরে আপাতত সিপিএমের সদর দপ্তরে বর্ষীয়ান নেতাদের প্রবেশে জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এই অবস্থায় দলের কাজ কীভাবে চলবে, তা চিন্তার বিষয়। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি বৈঠক, সম্মেলন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
বঙ্গ সিপিএমের অন্দরে আরও চওড়া হচ্ছে করোনার থাবা। এবার আক্রান্ত হলেন পলিটবুরো সদস্য তথা প্রাক্তন সাংসদ মহম্মদ সেলিম। সূত্রের খবর, বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে তাঁকে ভরতি করা হয়েছে চিকিৎসার জন্য। সিপিএম নেতার এই শারীরিক অবস্থার খবর শুনে উদ্বিগ্ন দলের কর্মী, সমর্থকরা। তাঁরা সকলে সেলিমের দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন। আতঙ্ক ছড়িয়েছে আলিমুদ্দিন স্ট্রিটে সিপিএমের রাজ্য সদর দপ্তরেও। কারণ, এখানে সম্প্রতি বেশ কয়েকবার যাতায়াত করেছিলেন সেলিম। তাঁর সঙ্গে রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র-সহ বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতা বৈঠক করেন।
সূত্রের খবর, তাঁর পরিবারের সকলকে হোম আইসোলেশনে পাঠানো হয়েছে। করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে তাঁদের। রিপোর্ট হাতে পাওয়ার অপেক্ষা।
এর আগে সিপিএমের তিন বর্ষীয়ান নেতা আক্রান্ত হয়েছেন করোনায়। প্রাক্তন মন্ত্রী অনাদি সাহু, শ্যামল চক্রবর্তী এবং অশোক ভট্টাচার্য। তার মধ্যে অশোক ভট্টাচার্য গত মাসেই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। কয়েকদিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থেকেই শিলিগুড়ি পুরসভার কাজ চালাচ্ছেন পুর প্রশাসক।
সিপিএম সূত্রে খবর, শ্যামল চক্রবর্তীর শারীরিক অবস্থা কিছুটা আশঙ্কাজনক। সত্তরোর্ধ্ব এই সিপিএম নেতা চিকিৎসাধীন বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে।রবিবার রাত থেকে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।
অনাদি সাহুর অন্যান্য শারীরিক সমস্যা থাকায় তাঁকে নিয়েও নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না চিকিৎসকরা। যদিও তিনি চিকিৎসায় ভাল সাড়া দিচ্ছেন বলে খবর। এবার মহম্মদ সেলিমও আক্রান্ত। এভাবে পরপর বেশ কয়েকজন বর্ষীয়ান নেতা করোনায় কাবু হয়ে পড়ায় চিন্তা অনেকটাই বাড়ল আলিমুদ্দিনের। মধ্য কলকাতার এই অংশে করোনা সংক্রমণের বাড়বাড়ন্তের জেরে আপাতত সিপিএমের সদর দপ্তরে বর্ষীয়ান নেতাদের প্রবেশে জারি হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। এই অবস্থায় দলের কাজ কীভাবে চলবে, তা চিন্তার বিষয়। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি বৈঠক, সম্মেলন পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই