চলে গেলেন সরোজ খান, সুশান্তকে বলেছিলেন, ‘সারাজীবন ভালোবাসব তোমাকে’ !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
এবার চলে গেলেন সবার প্রিয় মাস্টারজি, সরোজ খান। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গিয়েছেন। ১৭ জুন থেকে তিনি ভর্তি ছিলেন বান্দ্রার গুরু নানক হাসপাতালে। তাঁর করোনা পরীক্ষাও করা হয়। তবে তা নেগেটিভ আসে।
তাঁর শেষ ইনস্টাগ্রাম পোস্ট ছিল ১৪ জুন, সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর। তিনি সুশান্তের একটি সাদা কালো ছবি পোস্ট করে লিখেছিলেন, ‘আমি কখনও তোমার সঙ্গে কাজ করিনি কিন্তু আমাদের বহুবার দেখা হয়েছে। তোমার জীবনে কী সমস্যা হয়েছিল? আমি হতবাক যে তুমি এমন একটি ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিলে। তুমি বড়দের সঙ্গে কথা বলতে পারতে, যারা তোমাকে সাহায্য করতে পারত আর তোমার দিকে তাকিয়ে আমরা খুশি থাকতাম। ঈশ্বর তোমায় আশীর্বাদ করুন, আমি জানি না তোমার বাবা আর বোনেরা কী অবস্থায় রয়েছেন। তাঁদের প্রতি সমবেদনা ও সহমর্মিতা। তোমার প্রত্যেক ছবিতে তোমাকে ভালোবেসেছি, আর সব সময় ভালোবাসব।’
চার দশকের বেশি ছিল সরোজের বলিউড জার্নি। প্রায় ২ হাজারের বেশি গানের সঙ্গে কোরিওগ্রাফি করেছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে যেন শেষ হয়ে গেল বলিউডের একটা যুগ। এক সময় তাঁর হাত ধরেই উঠে এসেছিলেন বলিউডের প্রচুর তারকা। মাত্র ৩ বছর বয়স থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড ডান্সার হিসেবে তিনি কাজ শুরু করেন। স্বাধীনভাবে কোরিওগ্রাফির কাজ শুরু করেন ১৯৭৪-এ। ছবির নাম ছিল গীতা মেরা নাম। ৩-বার জাতীয় পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন সরোজ। মিঃ ইন্ডিয়া ছবির জনপ্রিয় গান ‘হাওয়া হাওয়াই’, তেজাব ছবির ‘এক দো তিন’, বেটা ছবির ‘ধকধক করনে লগা’ থেকে দেবদাসের ‘ডোলা রে ডোলা’, সবেতেই কোরিওগ্রাফি করেছিলেন তিনি। শেষ বার কলঙ্ক ছবিতে পর্দায় মাধুরীর জন্য কোরিওগ্রাফ করেছিলেন ‘তবাহ’ গানটি।
এবার চলে গেলেন সবার প্রিয় মাস্টারজি, সরোজ খান। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা গিয়েছেন। ১৭ জুন থেকে তিনি ভর্তি ছিলেন বান্দ্রার গুরু নানক হাসপাতালে। তাঁর করোনা পরীক্ষাও করা হয়। তবে তা নেগেটিভ আসে।
তাঁর শেষ ইনস্টাগ্রাম পোস্ট ছিল ১৪ জুন, সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর পর। তিনি সুশান্তের একটি সাদা কালো ছবি পোস্ট করে লিখেছিলেন, ‘আমি কখনও তোমার সঙ্গে কাজ করিনি কিন্তু আমাদের বহুবার দেখা হয়েছে। তোমার জীবনে কী সমস্যা হয়েছিল? আমি হতবাক যে তুমি এমন একটি ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিলে। তুমি বড়দের সঙ্গে কথা বলতে পারতে, যারা তোমাকে সাহায্য করতে পারত আর তোমার দিকে তাকিয়ে আমরা খুশি থাকতাম। ঈশ্বর তোমায় আশীর্বাদ করুন, আমি জানি না তোমার বাবা আর বোনেরা কী অবস্থায় রয়েছেন। তাঁদের প্রতি সমবেদনা ও সহমর্মিতা। তোমার প্রত্যেক ছবিতে তোমাকে ভালোবেসেছি, আর সব সময় ভালোবাসব।’
চার দশকের বেশি ছিল সরোজের বলিউড জার্নি। প্রায় ২ হাজারের বেশি গানের সঙ্গে কোরিওগ্রাফি করেছেন তিনি। তাঁর মৃত্যুতে যেন শেষ হয়ে গেল বলিউডের একটা যুগ। এক সময় তাঁর হাত ধরেই উঠে এসেছিলেন বলিউডের প্রচুর তারকা। মাত্র ৩ বছর বয়স থেকে ব্যাকগ্রাউন্ড ডান্সার হিসেবে তিনি কাজ শুরু করেন। স্বাধীনভাবে কোরিওগ্রাফির কাজ শুরু করেন ১৯৭৪-এ। ছবির নাম ছিল গীতা মেরা নাম। ৩-বার জাতীয় পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন সরোজ। মিঃ ইন্ডিয়া ছবির জনপ্রিয় গান ‘হাওয়া হাওয়াই’, তেজাব ছবির ‘এক দো তিন’, বেটা ছবির ‘ধকধক করনে লগা’ থেকে দেবদাসের ‘ডোলা রে ডোলা’, সবেতেই কোরিওগ্রাফি করেছিলেন তিনি। শেষ বার কলঙ্ক ছবিতে পর্দায় মাধুরীর জন্য কোরিওগ্রাফ করেছিলেন ‘তবাহ’ গানটি।
কোন মন্তব্য নেই