পরিস্থিতি সরেজমিনে লাদাখে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
শুক্রবার সকালে লাদাখ পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি সেখানকার পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখবেন। আচমকা অঘোষিত সফরে শুক্রবার সকালেই লাদাখ পৌঁছে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি সেখানকার পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখবেন। সেনাদের মনোবল বাড়ানোর চেষ্টা করবেন। এর আগে সেনাপ্রধান লাদাখের লে-তে দুই দিন থেকে সেখানকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন।
প্রধানমন্ত্রী প্রথমে লাদাখের নিমুতে সেনার ফরোয়ার্ড পোস্ট-এ গেছেন। সেখানে সেনা বাহিনী, বিমান বাহিনী এবং ইন্দো টিবেটান বর্ডার পোস্ট বা আইটিবিপি-র জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলেছেন। নিমু হলো ১১ হাজার ফিট উঁচুতে যথেষ্ট দুর্গম এলাকা। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছেন চিফ অফ আর্মি স্টাফ বিপিন রাওয়াত এবং সেনাপ্রধান এম এম নরবনে।
এই সময়ে প্রধানমন্ত্রীর লাদাখ যাওয়া মানে চীনের কাছেও যথেষ্ট কড়া বার্তা পৌঁছে দেওয়া। একদিন আগেই ভারত ও চীনের মধ্যে আবার কোর কম্যান্ডার পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। সেখানে সেনা সরিয়ে আনা নিয়ে আবার দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। সূত্র জানাচ্ছে, সেনা সরানো নিয়ে নীতিগত মতৈক্য বাদ দিয়ে আলোচনা খুব বেশি এগিয়েছে তা বলা যাবে না। বিশেষ করে চীনের সেনা সরানো নিয়ে ভারতের দাবি মানতে বেজিং খুব একটা উৎসাহ দেখাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর লাদাখ যাওয়াটা তাৎপর্যপূর্ণ। সংঘাতের পরিস্থিতি দেখা দিলে ভারত যে তৈরি এবং আজকের ভারত যে ১৯৬২’র ভারত নয়, সেই বার্তাটা মোদীর সফর থেকে পরিস্কার বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। আর এটা তো সবাই জানেন--প্রধানমন্ত্রী মোদী সবসময়ই কড়া দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নিতে পছন্দ করেন। কোনো ঘোষণা ছাড়া লাদাখ যাওয়াও সেরকমই একটা সাহসী পদক্ষেপ বলে তাঁরা মনে করছেন।
লাদাখে যাওয়ার কথা ছিল প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং-এর। তিনি ফরোয়ার্ড পোস্টেও যাবেন বলে কথা ছিল। কিন্তু শেষ সময়ে রাজনাথ তাঁর সফর বাতিল করেন। এখন বোঝা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী যাবেন বলেই রাজনাথ তাঁর সফর বাতিল করেছেন। এর আগে ভারতের কোনো রাষ্ট্রনায়ককে চরম সংঘর্ষের মুখে দাঁড়িয়ে থাকা এলাকায় সেনা বাহিনীর মনোবল বাড়াতে হাজির হতে দেখা যায় নি। সেনাবাহিনীকে প্রয়োজনানুসারে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্ণ স্বাধীনতাও এর আগে কোনো প্রধানমন্ত্রীকে দিতে দেখা যায় নি ! চীন মুখে যতই ১০৬২’র চীন-ভারত যুদ্ধের সময়কার দুর্বল ভারতের ইতিহাস প্রচার করে প্রকাশ্যে লাফালাফি করুক না কেন--ভেতরে ভেতরে তারা যথেষ্ট দুশ্চিন্তায় পড়েছে--এভাবে ভারত যে সপাটে পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখাবে তারা তা স্বপ্নেও ভাবে নি। লাদাখ সীমান্তে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এই আচমকা অঘোষিত সফর তাদের দুশ্চিন্তা যে হাজারগুণ বাড়িয়ে দেবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
শুক্রবার সকালে লাদাখ পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি সেখানকার পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখবেন। আচমকা অঘোষিত সফরে শুক্রবার সকালেই লাদাখ পৌঁছে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি সেখানকার পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখবেন। সেনাদের মনোবল বাড়ানোর চেষ্টা করবেন। এর আগে সেনাপ্রধান লাদাখের লে-তে দুই দিন থেকে সেখানকার পরিস্থিতি খতিয়ে দেখেছেন।
প্রধানমন্ত্রী প্রথমে লাদাখের নিমুতে সেনার ফরোয়ার্ড পোস্ট-এ গেছেন। সেখানে সেনা বাহিনী, বিমান বাহিনী এবং ইন্দো টিবেটান বর্ডার পোস্ট বা আইটিবিপি-র জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলেছেন। নিমু হলো ১১ হাজার ফিট উঁচুতে যথেষ্ট দুর্গম এলাকা। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আছেন চিফ অফ আর্মি স্টাফ বিপিন রাওয়াত এবং সেনাপ্রধান এম এম নরবনে।
এই সময়ে প্রধানমন্ত্রীর লাদাখ যাওয়া মানে চীনের কাছেও যথেষ্ট কড়া বার্তা পৌঁছে দেওয়া। একদিন আগেই ভারত ও চীনের মধ্যে আবার কোর কম্যান্ডার পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। সেখানে সেনা সরিয়ে আনা নিয়ে আবার দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। সূত্র জানাচ্ছে, সেনা সরানো নিয়ে নীতিগত মতৈক্য বাদ দিয়ে আলোচনা খুব বেশি এগিয়েছে তা বলা যাবে না। বিশেষ করে চীনের সেনা সরানো নিয়ে ভারতের দাবি মানতে বেজিং খুব একটা উৎসাহ দেখাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদীর লাদাখ যাওয়াটা তাৎপর্যপূর্ণ। সংঘাতের পরিস্থিতি দেখা দিলে ভারত যে তৈরি এবং আজকের ভারত যে ১৯৬২’র ভারত নয়, সেই বার্তাটা মোদীর সফর থেকে পরিস্কার বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। আর এটা তো সবাই জানেন--প্রধানমন্ত্রী মোদী সবসময়ই কড়া দুঃসাহসিক পদক্ষেপ নিতে পছন্দ করেন। কোনো ঘোষণা ছাড়া লাদাখ যাওয়াও সেরকমই একটা সাহসী পদক্ষেপ বলে তাঁরা মনে করছেন।
লাদাখে যাওয়ার কথা ছিল প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং-এর। তিনি ফরোয়ার্ড পোস্টেও যাবেন বলে কথা ছিল। কিন্তু শেষ সময়ে রাজনাথ তাঁর সফর বাতিল করেন। এখন বোঝা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী যাবেন বলেই রাজনাথ তাঁর সফর বাতিল করেছেন। এর আগে ভারতের কোনো রাষ্ট্রনায়ককে চরম সংঘর্ষের মুখে দাঁড়িয়ে থাকা এলাকায় সেনা বাহিনীর মনোবল বাড়াতে হাজির হতে দেখা যায় নি। সেনাবাহিনীকে প্রয়োজনানুসারে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পূর্ণ স্বাধীনতাও এর আগে কোনো প্রধানমন্ত্রীকে দিতে দেখা যায় নি ! চীন মুখে যতই ১০৬২’র চীন-ভারত যুদ্ধের সময়কার দুর্বল ভারতের ইতিহাস প্রচার করে প্রকাশ্যে লাফালাফি করুক না কেন--ভেতরে ভেতরে তারা যথেষ্ট দুশ্চিন্তায় পড়েছে--এভাবে ভারত যে সপাটে পাল্টা প্রতিক্রিয়া দেখাবে তারা তা স্বপ্নেও ভাবে নি। লাদাখ সীমান্তে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এই আচমকা অঘোষিত সফর তাদের দুশ্চিন্তা যে হাজারগুণ বাড়িয়ে দেবে তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
কোন মন্তব্য নেই