পাকিস্তানী অস্ত্র-গুলিবোঝাই ড্রোন গুলি করে নামাল বিএসএফ !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
কাশ্মীরের কাঠুয়ায় অস্ত্র ও গুলিবোঝাই একটি পাকিস্তানী ড্রোনকে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পাকিস্তান থেকে পাঠানো ওই ড্রোনটি কাশ্মীরের জঙ্গিদের কাছেই যাচ্ছিল বলে ধারণা করছে তারা।
শনিবার স্থানীয় সময় ভোর ৫টার দিকে ড্রোনটি গুলি করে নামানো হয় বলে পুলিশের সূত্র দিয়ে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম। ড্রোনটি থেকে একটি এম-৪ রাইফেল, দু’টি ম্যাগাজিন ও প্রচুর গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে।
কয়েক মাস আগে জম্মুতে নিহত জইশ-ই-মোহাম্মদের (জেইএম) এক জঙ্গির কাছ থেকেও এমন সব অস্ত্রশস্ত্র পাওয়া গিয়েছিল, বলছে পুলিশ।
“উপত্যকার জঙ্গিদের অস্ত্র সরবরাহ করতেই পাকিস্তান থেকে ড্রোনটি পাঠানো হয়েছিল। যে জঙ্গির জন্য ওই অস্ত্র পাঠানো হয়েছে, তার নামও জানতে পেরেছি আমরা। ড্রোনের পে-লোডেই লেখা ছিল ওই জঙ্গির নাম, আলি ভাই। সেও জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহম্মদের সদস্য,” বলেছেন ঊর্ধ্বতন এক পুলিশ কর্মকর্তা।
৮ ফুট চওড়া ড্রোনটি কাঠুয়া সেক্টরের পানেসরে বিএসএফের টহলচৌকির উল্টো দিকে থাকা একটি পাকিস্তানি পকেট থেকে ওড়ানো হয়েছিল, আর সেখান থেকেই এটি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছিল বলেও অনুমান সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর।
বিএসএফ সদস্যরা এর আগেও কুপওয়ারা, রাজৌর ও জম্মুতে বেশ কয়েকটি ড্রোন ভূপাতিত করেছিল বলে জানা গেছে।
কাশ্মীরের কাঠুয়ায় অস্ত্র ও গুলিবোঝাই একটি পাকিস্তানী ড্রোনকে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। পাকিস্তান থেকে পাঠানো ওই ড্রোনটি কাশ্মীরের জঙ্গিদের কাছেই যাচ্ছিল বলে ধারণা করছে তারা।
শনিবার স্থানীয় সময় ভোর ৫টার দিকে ড্রোনটি গুলি করে নামানো হয় বলে পুলিশের সূত্র দিয়ে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম। ড্রোনটি থেকে একটি এম-৪ রাইফেল, দু’টি ম্যাগাজিন ও প্রচুর গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে।
কয়েক মাস আগে জম্মুতে নিহত জইশ-ই-মোহাম্মদের (জেইএম) এক জঙ্গির কাছ থেকেও এমন সব অস্ত্রশস্ত্র পাওয়া গিয়েছিল, বলছে পুলিশ।
“উপত্যকার জঙ্গিদের অস্ত্র সরবরাহ করতেই পাকিস্তান থেকে ড্রোনটি পাঠানো হয়েছিল। যে জঙ্গির জন্য ওই অস্ত্র পাঠানো হয়েছে, তার নামও জানতে পেরেছি আমরা। ড্রোনের পে-লোডেই লেখা ছিল ওই জঙ্গির নাম, আলি ভাই। সেও জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহম্মদের সদস্য,” বলেছেন ঊর্ধ্বতন এক পুলিশ কর্মকর্তা।
৮ ফুট চওড়া ড্রোনটি কাঠুয়া সেক্টরের পানেসরে বিএসএফের টহলচৌকির উল্টো দিকে থাকা একটি পাকিস্তানি পকেট থেকে ওড়ানো হয়েছিল, আর সেখান থেকেই এটি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছিল বলেও অনুমান সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর।
বিএসএফ সদস্যরা এর আগেও কুপওয়ারা, রাজৌর ও জম্মুতে বেশ কয়েকটি ড্রোন ভূপাতিত করেছিল বলে জানা গেছে।
কোন মন্তব্য নেই