এবার ঢাকাকে মুঠোয় পুরতে অঢেল সুবিধা দিচ্ছে বেইজিং !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
বেইজিং আর নয়াদিল্লির মধ্যে এখন টানটান উত্তেজনা চলছে। লাদাখে ভারত-চীন সেনাদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর সীমান্তে উভয় দেশই সৈন্যসংখ্যা বাড়াচ্ছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে ভূরাজনীতির মেরুকরণ নিয়ে ব্যস্ত চীন। প্র্রতিবেশী দেশগুলোকে পাশে পাওয়ার জন্য নানামুখী তৎপরতা শুরু করেছে। পাশে টানার চেষ্টা করছে।
এমন পরিস্থিতির মধ্যেই বাণিজ্যিক লগ্নি আর খয়রাতির টাকা ছড়িয়ে বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার চেষ্টা নতুন নয় চীনের। লাদাখে ভারতের সঙ্গে সীমান্ত-সংঘর্ষে উত্তাপ ছড়ানোর পরে ফের নতুন উদ্যমে সে কাজে নেমেছে বেজিং।
শুক্রবার বাংলাদেশের জন্য বিশেষ সুবিধার কথা ঘোষণা করেছে তারা। তাতে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া অতিরিক্ত ৫,১৬১টি পণ্যে শুল্ক ছাড়ের কথা বলা হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশ থেকে চীনে রপ্তানি হওয়া পণ্যের ৯৭ শতাংশকেই শুল্কমুক্তির সুবিধা দিল বেইজিং। জুলাইয়ের প্রথম দিন থেকে নতুন সিদ্ধান্তটি কার্যকর হচ্ছে।
বাংলাদেশ একমাত্র প্রতিবেশী দেশ, নানা টানাপড়েন সত্ত্বেও যাদের সঙ্গে ভারতের একটা পরীক্ষিত সুসম্পর্ক রয়েছে। দক্ষিণে শ্রীলঙ্কা-মলদ্বীপ থেকে উত্তরে নেপাল-ভুটান, কারও সঙ্গেই আর আগের উষ্ণ সম্পর্ক নেই ভারতের। কূটনীতিকরা বলছেন, এই পরিস্থিতির পেছনে চীনের হাত খুবই স্পষ্ট। প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক বিষিয়ে দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতকে একঘরে করে ফেলার কৌশল বাস্তবায়িত করছে বেজিং।
কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশ তাদের নিশানায় রয়েছে। এখানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন তারা লগ্নি করেছে, দেশের গ্রামীণ বাজারগুলিতেও শস্তা পণ্যের পসরা নিয়ে হাজির হচ্ছে চীনা বণিকেরা। ঢাকার প্রধান শেয়ার বাজারটিও তাদের কব্জায়। আগে থেকেই এশিয়া প্যাসিফিক ট্রেড এগ্রিমেন্ট (আপটা)-র আওতায় ৩০৯৫টি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা ভোগ করে বাংলাদেশ। এ বার সব মিলিয়ে ৮২৫৬ পণ্যকে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিল চিন। এ দিন বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এই সুবিধা দিল বেজিং।
বেইজিং আর নয়াদিল্লির মধ্যে এখন টানটান উত্তেজনা চলছে। লাদাখে ভারত-চীন সেনাদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর সীমান্তে উভয় দেশই সৈন্যসংখ্যা বাড়াচ্ছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে ভূরাজনীতির মেরুকরণ নিয়ে ব্যস্ত চীন। প্র্রতিবেশী দেশগুলোকে পাশে পাওয়ার জন্য নানামুখী তৎপরতা শুরু করেছে। পাশে টানার চেষ্টা করছে।
এমন পরিস্থিতির মধ্যেই বাণিজ্যিক লগ্নি আর খয়রাতির টাকা ছড়িয়ে বাংলাদেশকে পাশে পাওয়ার চেষ্টা নতুন নয় চীনের। লাদাখে ভারতের সঙ্গে সীমান্ত-সংঘর্ষে উত্তাপ ছড়ানোর পরে ফের নতুন উদ্যমে সে কাজে নেমেছে বেজিং।
শুক্রবার বাংলাদেশের জন্য বিশেষ সুবিধার কথা ঘোষণা করেছে তারা। তাতে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া অতিরিক্ত ৫,১৬১টি পণ্যে শুল্ক ছাড়ের কথা বলা হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশ থেকে চীনে রপ্তানি হওয়া পণ্যের ৯৭ শতাংশকেই শুল্কমুক্তির সুবিধা দিল বেইজিং। জুলাইয়ের প্রথম দিন থেকে নতুন সিদ্ধান্তটি কার্যকর হচ্ছে।
বাংলাদেশ একমাত্র প্রতিবেশী দেশ, নানা টানাপড়েন সত্ত্বেও যাদের সঙ্গে ভারতের একটা পরীক্ষিত সুসম্পর্ক রয়েছে। দক্ষিণে শ্রীলঙ্কা-মলদ্বীপ থেকে উত্তরে নেপাল-ভুটান, কারও সঙ্গেই আর আগের উষ্ণ সম্পর্ক নেই ভারতের। কূটনীতিকরা বলছেন, এই পরিস্থিতির পেছনে চীনের হাত খুবই স্পষ্ট। প্রতিবেশী দেশগুলির সঙ্গে সম্পর্ক বিষিয়ে দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতকে একঘরে করে ফেলার কৌশল বাস্তবায়িত করছে বেজিং।
কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশ তাদের নিশানায় রয়েছে। এখানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন তারা লগ্নি করেছে, দেশের গ্রামীণ বাজারগুলিতেও শস্তা পণ্যের পসরা নিয়ে হাজির হচ্ছে চীনা বণিকেরা। ঢাকার প্রধান শেয়ার বাজারটিও তাদের কব্জায়। আগে থেকেই এশিয়া প্যাসিফিক ট্রেড এগ্রিমেন্ট (আপটা)-র আওতায় ৩০৯৫টি পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা ভোগ করে বাংলাদেশ। এ বার সব মিলিয়ে ৮২৫৬ পণ্যকে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার দিল চিন। এ দিন বাংলাদেশের বিদেশ মন্ত্রকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে এই সুবিধা দিল বেজিং।









কোন মন্তব্য নেই