৪০ শতাংশ পাকিস্তানী পাইলট ভুয়া লাইসেন্সধারী !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
পাকিস্তানের প্রায় ৪০ শতাংশ পাইলটের ভুয়া লাইসেন্স রয়েছে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের বিমান পরিবহনমন্ত্রী গুলাম সারোয়ার খান। করাচির আবাসিক এলাকায় গত মাসে পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের (পিআইএ) উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়েছিল ‘মানুষের ভুলে’--বুধবার (২৪ জুন)
পার্লামেন্টে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করার সময় তিনি এ কথা
বলেন।
তিনি বলেন, পাকিস্তানে ৮৪০ জন সক্রিয় পাইলট রয়েছেন। যার মধ্যে পিআইএ, সেরিন এয়ার এবং এয়ার ব্লু প্লেনের পাইলটও রয়েছেন। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে তদন্ত শুরু হয়েছিল তাতে দেখা যে ২৬২ জন পাইলট যারা নিজেই পরীক্ষা দেন নি এবং তাদের পক্ষে অন্য কেউ পরীক্ষা দিয়েছে।
গুলাম সারোয়ার বলেন, তদন্তের সময় জানতে পারি যে ভুয়া লাইসেন্সধারী পাইলটদের প্লেন ওড়ানোর সঠিক অভিজ্ঞতা নেই। ৪০ শতাংশ ভুয়া লাইসেন্সধারীদের মধ্যে এমন কয়েক’শ পাইলটও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন যারা সক্রিয় নন প্লেন চালানোয়। গালফ নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ভাগ্যক্রমে এই পাইলটরাও রাজনৈতিক ভিত্তিতে নিয়োগ পেয়েছিলেন। পাইলট নিয়োগের সময় মেধা উপেক্ষা করা হয়েছিল, তিনি যোগ করেছেন।
তিনি বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত শুরু হওয়ার পর ৫৪ জন পাইলটকে শো-কজ নোটিশ জারি করা হয়েছে। কিন্তু কিছু পাইলট আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছেন। এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৯ জন পাইলট জাল ডিগ্রিধারী থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে তিনি দাবি করেন।
পাকিস্তানের প্রায় ৪০ শতাংশ পাইলটের ভুয়া লাইসেন্স রয়েছে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের বিমান পরিবহনমন্ত্রী গুলাম সারোয়ার খান। করাচির আবাসিক এলাকায় গত মাসে পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইন্সের (পিআইএ) উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়েছিল ‘মানুষের ভুলে’--বুধবার (২৪ জুন)
পার্লামেন্টে তদন্ত প্রতিবেদন পেশ করার সময় তিনি এ কথা
বলেন।
তিনি বলেন, পাকিস্তানে ৮৪০ জন সক্রিয় পাইলট রয়েছেন। যার মধ্যে পিআইএ, সেরিন এয়ার এবং এয়ার ব্লু প্লেনের পাইলটও রয়েছেন। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে যে তদন্ত শুরু হয়েছিল তাতে দেখা যে ২৬২ জন পাইলট যারা নিজেই পরীক্ষা দেন নি এবং তাদের পক্ষে অন্য কেউ পরীক্ষা দিয়েছে।
গুলাম সারোয়ার বলেন, তদন্তের সময় জানতে পারি যে ভুয়া লাইসেন্সধারী পাইলটদের প্লেন ওড়ানোর সঠিক অভিজ্ঞতা নেই। ৪০ শতাংশ ভুয়া লাইসেন্সধারীদের মধ্যে এমন কয়েক’শ পাইলটও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন যারা সক্রিয় নন প্লেন চালানোয়। গালফ নিউজ-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্ভাগ্যক্রমে এই পাইলটরাও রাজনৈতিক ভিত্তিতে নিয়োগ পেয়েছিলেন। পাইলট নিয়োগের সময় মেধা উপেক্ষা করা হয়েছিল, তিনি যোগ করেছেন।
তিনি বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত শুরু হওয়ার পর ৫৪ জন পাইলটকে শো-কজ নোটিশ জারি করা হয়েছে। কিন্তু কিছু পাইলট আদালতে চ্যালেঞ্জ করেছেন। এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ৯ জন পাইলট জাল ডিগ্রিধারী থাকার কথা স্বীকার করেছেন বলে তিনি দাবি করেন।









কোন মন্তব্য নেই