লাদাখ সীমান্তে ভারতের ৪২৩ মিটার ভূখণ্ড দখল করেছে চীন !!
বিশ্বদেব চট্টোপাধ্যায়
চীনা সেনাবাহিনী লাদাখের গালওয়ান উপত্যকার সীমানা পেরিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডের ৪২৩ মিটার পর্যন্ত এলাকায় প্রবেশ করতে পেরেছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি । ১৯৬০ সালে চীন ভারতীয় অংশের যে পরিমাণ ভূমি দাবি করেছিল, এখন তার চেয়েও বেশি ভূমি দখলে নিতে মরিয়া হয়েছে তারা। গালওয়ান উপত্যকায় ভারতীয় অংশে রয়েছে চীনা বাহিনীর ১৬ টি তাঁবু, একটি বড় আশ্রয়কেন্দ্র ও অন্তত ১৪ টি গাড়ি।
সোমবার (২৯ জুন) প্রতিবেদনে বলা হয়, সংঘর্ষের ১০ দিন পর গত ২৫ জুন তোলা উপগ্রহ চিত্রে দেখা গেছে, পিছনো দূরের কথা, গালওয়ান উপত্যকায় পিপলস লিবারেশন আর্মির উপস্থিতি
ক্রমশই জোরদার হচ্ছে। ভারতের অভ্যন্তরে ৪২৩ মিটার ঢুকে গেছে চীনা সেনাদের একাংশ।
হাই রেজোলিউশন স্যাটেলাইট ইমেজ বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে, ষাটের দশকের সেই রেখার অন্তত ৪২৩ মিটার উত্তরে ভারতীয় ভূখণ্ডে ২৫ জুন চীনা বাহিনীর শিবিরের অবস্থান। আশপাশের পাহাড়ের উঁচু জায়গাগুলিও চীন সেনার নিয়ন্ত্রণে। ১৯৬০ সালে ‘রিপোর্ট অব দ্য অফিসিয়্যালস অব দ্য গভর্নমেন্ট অব ইন্ডিয়া এন্ড দ্য পিপল’স রিপাবলিক অব চায়না অন দ্য বাউন্ডারি কোশ্চেন’-এ বেইজিং এর পক্ষ থেকে যে পরিমাণ ভূখণ্ড দাবি করার কথা জানা গেছে, তার চেয়ে এর পরিমাণ বেশি।
রবিবার (২৮ জুন) ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চীনের নাম উল্লেখ না করে বলেন, লাদাখে ভারতের দিকে যারা খারাপ নজর দিয়েছে, তাদের আমরা উপযুক্ত জবাব দিয়েছি। ভারত বন্ধুত্বের মর্যাদা রাখতে জানে। কিন্তু শত্রুকেও উপযুক্ত জবাব দিতে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে লাদাখ সীমান্তে ভারত ও চীনা সেনাদের মধ্যে উত্তেজনার পর গত ১৫ জুন উভয় পক্ষ সংঘাতে জড়ায়। এতে ভারতের ২০ সেনা নিহত ও অপর ৭৬ জন আহত হয়। ভারত দাবি করে আসছে, চীনের অন্তত ৪৫ জন হতাহত হয়েছে। তবে চীন সরকারিভাবে কোনো হতাহতের খবর জানায়নি। দুই দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা অতিক্রম করার অভিযোগ এনেছে।
চীনা সেনাবাহিনী লাদাখের গালওয়ান উপত্যকার সীমানা পেরিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডের ৪২৩ মিটার পর্যন্ত এলাকায় প্রবেশ করতে পেরেছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি । ১৯৬০ সালে চীন ভারতীয় অংশের যে পরিমাণ ভূমি দাবি করেছিল, এখন তার চেয়েও বেশি ভূমি দখলে নিতে মরিয়া হয়েছে তারা। গালওয়ান উপত্যকায় ভারতীয় অংশে রয়েছে চীনা বাহিনীর ১৬ টি তাঁবু, একটি বড় আশ্রয়কেন্দ্র ও অন্তত ১৪ টি গাড়ি।
সোমবার (২৯ জুন) প্রতিবেদনে বলা হয়, সংঘর্ষের ১০ দিন পর গত ২৫ জুন তোলা উপগ্রহ চিত্রে দেখা গেছে, পিছনো দূরের কথা, গালওয়ান উপত্যকায় পিপলস লিবারেশন আর্মির উপস্থিতি
ক্রমশই জোরদার হচ্ছে। ভারতের অভ্যন্তরে ৪২৩ মিটার ঢুকে গেছে চীনা সেনাদের একাংশ।
হাই রেজোলিউশন স্যাটেলাইট ইমেজ বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে, ষাটের দশকের সেই রেখার অন্তত ৪২৩ মিটার উত্তরে ভারতীয় ভূখণ্ডে ২৫ জুন চীনা বাহিনীর শিবিরের অবস্থান। আশপাশের পাহাড়ের উঁচু জায়গাগুলিও চীন সেনার নিয়ন্ত্রণে। ১৯৬০ সালে ‘রিপোর্ট অব দ্য অফিসিয়্যালস অব দ্য গভর্নমেন্ট অব ইন্ডিয়া এন্ড দ্য পিপল’স রিপাবলিক অব চায়না অন দ্য বাউন্ডারি কোশ্চেন’-এ বেইজিং এর পক্ষ থেকে যে পরিমাণ ভূখণ্ড দাবি করার কথা জানা গেছে, তার চেয়ে এর পরিমাণ বেশি।
রবিবার (২৮ জুন) ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চীনের নাম উল্লেখ না করে বলেন, লাদাখে ভারতের দিকে যারা খারাপ নজর দিয়েছে, তাদের আমরা উপযুক্ত জবাব দিয়েছি। ভারত বন্ধুত্বের মর্যাদা রাখতে জানে। কিন্তু শত্রুকেও উপযুক্ত জবাব দিতে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, এক মাসেরও বেশি সময় ধরে লাদাখ সীমান্তে ভারত ও চীনা সেনাদের মধ্যে উত্তেজনার পর গত ১৫ জুন উভয় পক্ষ সংঘাতে জড়ায়। এতে ভারতের ২০ সেনা নিহত ও অপর ৭৬ জন আহত হয়। ভারত দাবি করে আসছে, চীনের অন্তত ৪৫ জন হতাহত হয়েছে। তবে চীন সরকারিভাবে কোনো হতাহতের খবর জানায়নি। দুই দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা অতিক্রম করার অভিযোগ এনেছে।
কোন মন্তব্য নেই